অবশেষে ধরা পড়লেন ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরাঁর মালিক সোহেল সিরাজ। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ অগ্নিকাণ্ডের পরই দেশ ছাড়েন তিনি। ওই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ১৮ জন নারী এবং ৮ শিশু ছিল।
এদিকে মালয়েশিয়া থেকে মঙ্গলবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামেন সিরাজ। তাৎক্ষণিক তাকে আটক করে সিআইডির কাছে সোপর্দ করে অভিবাসন পুলিশ। এ নিয়ে ওই ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও তথ্য বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) নিজামউদ্দিন ফকির। আদালতে সোহেল সিরাজকে হাজির করলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
এ ঘটনায় অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি। বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের আটতলা ভবনে আগুন লাগে ২৯ ফেব্রুয়ারি। ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছিল বিরিয়ানির দোকান কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ। এ ছাড়া ভবনটির অন্যান্য তলায়ও ছিল অনেকগুলো খাবারের দোকান।
এদিকে মালয়েশিয়া থেকে মঙ্গলবার রাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামেন সিরাজ। তাৎক্ষণিক তাকে আটক করে সিআইডির কাছে সোপর্দ করে অভিবাসন পুলিশ। এ নিয়ে ওই ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হলো।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও তথ্য বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) নিজামউদ্দিন ফকির। আদালতে সোহেল সিরাজকে হাজির করলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।
এ ঘটনায় অবহেলার কারণে মৃত্যুর অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। মামলাটি তদন্ত করছে সিআইডি। বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের আটতলা ভবনে আগুন লাগে ২৯ ফেব্রুয়ারি। ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ছিল বিরিয়ানির দোকান কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁ। এ ছাড়া ভবনটির অন্যান্য তলায়ও ছিল অনেকগুলো খাবারের দোকান।