বর্তমান সময়ে রান খরায় ভুগছেন লিটন দাস। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও অফফর্ম অব্যাহত এই ওপেনারের। যদিও রান করে সিরিজের শেষ দুটি টি-টোয়েন্টিতে ঘুরে দাঁড়াতে চান লিটন। একটানা ব্যর্থ হওয়ার পর দ্রুতই নিজের ব্যাট হাসবে, এমন প্রত্যাশা তার। ২০২২ সালটা একেবারে স্বপ্নের মতো কাটিয়েছিলেন লিটন।
তিন সংস্করণ মিলে ৪২ ম্যাচে ৪০.০২ গড়ে করেছিলেন ১ হাজার ৯২১ রান। পরের বছর ডানহাতি এই ওপেনারের ব্যাট থেকে এসেছে ১ হাজার ১১৫ রান। অথচ চলতি বছরে ব্যাট হাতে রানের দেখাই পাচ্ছেন না তিনি। বরং বারংবার হোঁচট খাচ্ছেন, রান তুলতেও ব্যর্থ হচ্ছেন। ২০২৪ সালে সব মিলিয়ে ৯ ম্যাচ খেলেছেন লিটন।
১১ ইনিংসে ব্যাটিং করা বাংলাদেশের এই ওপেনার ১২.১৮ গড়ে করেছেন মাত্র ১৩৪ রান। এখন পর্যন্ত হাফ সেঞ্চুরি করতে না পারা লিটন চারবার আউট হয়েছেন শূন্য রানে। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে ভালো করতে না পারায় শেষ ওয়ানডের দল থেকে বাদও পড়েছিলেন। লিটনের ব্যর্থতা অব্যাহত আছে চলমান সিরিজেও।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১ রানে বোল্ড হয়ে ফিরেছিলেন ব্লেসিং মুজারাবানির লেংথ ডেলিভারিতে। পরের ম্যাচে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়েছিল তার। যদিও শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন ২৫ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলে। তৃতীয় ম্যাচে তিনবার স্কুপ করার চেষ্টায় শেষবারে বোল্ড হয়ে যান লিটন। এ দিন ১৫ বলে ১২ রান করেন তিনি।
গতকাল ম্যাচ শেষে লিটন বলেন, 'আমি যেভাবে টি-টোয়েন্টি গেম খেলতে পছন্দ করি, সেভাবেই খেলতে চাইছি। আশা করি সামনে আমার ব্যাট হাসবে। ওই শটটা...তেমন না (তিনটা স্কুপ খেলা খারাপ মনে হয়নি)। আমার কাছে মনে হয়েছে ওইটাই সেরা আইডিয়া। এজন্য আমি এটা চেষ্টা করেছি। দেখেন আমার এমন হয় না, যে ব্যাটে লেগে আবার স্টাম্পে যাচ্ছে। ওইটা বাউন্ডারিও হতে পারত। এটা ক্রিকেটের অংশ।'
তিনি বলেন, 'এটা একটা ব্যাটারের হবেই। কোনও সময় ভালো হবে, কোনও সময় খারাপ। কোনও সময় ভালো শট খেলেও আপনি আউট হয়ে যাবেন। কোনও সময় খারাপ শট খেললেও আপনি আউট হয়ে যাবেন। চেষ্টা করে যাচ্ছি। দেখি কী হয়। অবশ্যই আমার ভালো করা উচিত। দেখা যাক আরও দুটি ম্যাচ আছে।'
তিনি আরও বলেন, 'যেদিন দেখবেন উইকেট খুব ভালো... ৬০ রানের মতো ৬০ রান হবে। দেখুন শুধুমাত্র আমরা স্ট্রাগল করছি তা না। জিম্বাবুয়েও করছে। শেষ তিন ম্যাচে নতুন বল খেলাটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জিং ছিল। শুধু আমার না, সবার। যখন সবার জন্য কঠিন তখন তো কিছুটা কঠিনই। আপনি যাবেন, বল হিট করবেন, বাউন্ডারি হবে, ব্যাপারটা এমন না। উইকেট যেভাবে পারমিট করবে বলটা ওইভাবেই যাবে।'
তিন সংস্করণ মিলে ৪২ ম্যাচে ৪০.০২ গড়ে করেছিলেন ১ হাজার ৯২১ রান। পরের বছর ডানহাতি এই ওপেনারের ব্যাট থেকে এসেছে ১ হাজার ১১৫ রান। অথচ চলতি বছরে ব্যাট হাতে রানের দেখাই পাচ্ছেন না তিনি। বরং বারংবার হোঁচট খাচ্ছেন, রান তুলতেও ব্যর্থ হচ্ছেন। ২০২৪ সালে সব মিলিয়ে ৯ ম্যাচ খেলেছেন লিটন।
১১ ইনিংসে ব্যাটিং করা বাংলাদেশের এই ওপেনার ১২.১৮ গড়ে করেছেন মাত্র ১৩৪ রান। এখন পর্যন্ত হাফ সেঞ্চুরি করতে না পারা লিটন চারবার আউট হয়েছেন শূন্য রানে। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজে ভালো করতে না পারায় শেষ ওয়ানডের দল থেকে বাদও পড়েছিলেন। লিটনের ব্যর্থতা অব্যাহত আছে চলমান সিরিজেও।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ১ রানে বোল্ড হয়ে ফিরেছিলেন ব্লেসিং মুজারাবানির লেংথ ডেলিভারিতে। পরের ম্যাচে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়েছিল তার। যদিও শেষ পর্যন্ত আউট হয়েছেন ২৫ বলে ২৩ রানের ইনিংস খেলে। তৃতীয় ম্যাচে তিনবার স্কুপ করার চেষ্টায় শেষবারে বোল্ড হয়ে যান লিটন। এ দিন ১৫ বলে ১২ রান করেন তিনি।
গতকাল ম্যাচ শেষে লিটন বলেন, 'আমি যেভাবে টি-টোয়েন্টি গেম খেলতে পছন্দ করি, সেভাবেই খেলতে চাইছি। আশা করি সামনে আমার ব্যাট হাসবে। ওই শটটা...তেমন না (তিনটা স্কুপ খেলা খারাপ মনে হয়নি)। আমার কাছে মনে হয়েছে ওইটাই সেরা আইডিয়া। এজন্য আমি এটা চেষ্টা করেছি। দেখেন আমার এমন হয় না, যে ব্যাটে লেগে আবার স্টাম্পে যাচ্ছে। ওইটা বাউন্ডারিও হতে পারত। এটা ক্রিকেটের অংশ।'
তিনি বলেন, 'এটা একটা ব্যাটারের হবেই। কোনও সময় ভালো হবে, কোনও সময় খারাপ। কোনও সময় ভালো শট খেলেও আপনি আউট হয়ে যাবেন। কোনও সময় খারাপ শট খেললেও আপনি আউট হয়ে যাবেন। চেষ্টা করে যাচ্ছি। দেখি কী হয়। অবশ্যই আমার ভালো করা উচিত। দেখা যাক আরও দুটি ম্যাচ আছে।'
তিনি আরও বলেন, 'যেদিন দেখবেন উইকেট খুব ভালো... ৬০ রানের মতো ৬০ রান হবে। দেখুন শুধুমাত্র আমরা স্ট্রাগল করছি তা না। জিম্বাবুয়েও করছে। শেষ তিন ম্যাচে নতুন বল খেলাটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জিং ছিল। শুধু আমার না, সবার। যখন সবার জন্য কঠিন তখন তো কিছুটা কঠিনই। আপনি যাবেন, বল হিট করবেন, বাউন্ডারি হবে, ব্যাপারটা এমন না। উইকেট যেভাবে পারমিট করবে বলটা ওইভাবেই যাবে।'