এবার জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে তৃতীয় ম্যাচে জয় পেলেই সিরিজ নিশ্চিত হবে টাইগারদের। দুই ম্যাচেই সহজ জয় পেলেও বাংলাদেশের ব্যাটিং পারফরম্যান্স সন্তোষজনক ছিল না। দ্বিতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়ের স্বল্প লক্ষ্য পার করতেও ১৯তম ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়েছে টাইগারদের।
এদিকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দিনে দিনে বাড়ছে ব্যাটারদের দৌরাত্ম্য। এবারের আইপিএলেই তো প্রায় প্রতি ম্যাচেই রান উৎসব করছে দলগুলো। দুইশ-আড়াইশ রান করেও ম্যাচ জয়ের নিশ্চয়তা পাচ্ছে না দলগুলো। অতীতের সব রেকর্ডই ভেঙে ফেলছে এবারের আইপিএল। অথচ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ এখনও ব্যাট করে শম্ভুক গতিতে।
বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে বাদ পড়া জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও রান উৎসব করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ। এ বিষয়টি নজরে পড়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের। আইপিএলে যেভাবে ব্যাটাররা খেলছে তার সঙ্গে বাংলাদেশের খেলায় বড় পার্থক্য দেখছেন তিনি।
গতকাল ডিপিএলের খেলা দেখতে গিয়ে গণমাধ্যমকে পাপন বলেন, 'এবারের আইপিএল দেখে বুঝতে পারছি না, হচ্ছে টা কী। ২০৫/২৬০ রান করলেও জিততে পারে না। আর আমরা ১৪০/৪৫ করতেই হিমশিম খাচ্ছি মনে হয়। মনে হয়, আসলে কিন্তু হিমশিম খাইনি। ওরা যেভাবে খেলছে, এ খেলার সঙ্গে একটা বিরাট গ্যাপ। এ গ্যাপটা কিন্তু গতবারও মনে হয়নি। এক বছর আগেও এরকম মনে হয়নি। এবার যতটা গ্যাপ মনে হচ্ছে। সুতরাং চ্যালেঞ্জ সেখানে।'
এদিকে বেশ কিছুদিন থেকেই ফর্মে নেই লিটন দাস। এই উইকেটকিপার-ব্যাটার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজে ব্যর্থ হওয়ার পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচেও নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩ বলে ১ রান করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে করেছেন ২৫ বলে ২৩ রান। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে লিটনের এমন ফর্ম দলের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। পাপনের প্রত্যাশা দ্রতই ফর্মে ফিরবেন এই তারকাসহ বাকিরাও।
পাপন বলেন, 'আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, লিটন ভালো করবে। লিটন দাস তাড়াতাড়ি ফর্মে ফিরে আসুক এটাই চাই আমরা। শুধু লিটন না, প্রত্যেকটা খেলোয়াড় তাদের বেস্ট অব ফর্মে থাকুক, খেলুক। সবচেয়ে বড় কথা টি-টোয়েন্টি খেলতে হলে সাহস করেই খেলতে হবে। রান হলো কী হলো না, ফর্ম আছে কি নাই ওসব চিন্তা করে লাভ নাই। এখন খেলতে হবে হাত খুলে। হাত খুলে না খুলতে বড় রান করাটা কঠিন।'
এদিকে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দিনে দিনে বাড়ছে ব্যাটারদের দৌরাত্ম্য। এবারের আইপিএলেই তো প্রায় প্রতি ম্যাচেই রান উৎসব করছে দলগুলো। দুইশ-আড়াইশ রান করেও ম্যাচ জয়ের নিশ্চয়তা পাচ্ছে না দলগুলো। অতীতের সব রেকর্ডই ভেঙে ফেলছে এবারের আইপিএল। অথচ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ এখনও ব্যাট করে শম্ভুক গতিতে।
বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে বাদ পড়া জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও রান উৎসব করতে ব্যর্থ বাংলাদেশ। এ বিষয়টি নজরে পড়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের। আইপিএলে যেভাবে ব্যাটাররা খেলছে তার সঙ্গে বাংলাদেশের খেলায় বড় পার্থক্য দেখছেন তিনি।
গতকাল ডিপিএলের খেলা দেখতে গিয়ে গণমাধ্যমকে পাপন বলেন, 'এবারের আইপিএল দেখে বুঝতে পারছি না, হচ্ছে টা কী। ২০৫/২৬০ রান করলেও জিততে পারে না। আর আমরা ১৪০/৪৫ করতেই হিমশিম খাচ্ছি মনে হয়। মনে হয়, আসলে কিন্তু হিমশিম খাইনি। ওরা যেভাবে খেলছে, এ খেলার সঙ্গে একটা বিরাট গ্যাপ। এ গ্যাপটা কিন্তু গতবারও মনে হয়নি। এক বছর আগেও এরকম মনে হয়নি। এবার যতটা গ্যাপ মনে হচ্ছে। সুতরাং চ্যালেঞ্জ সেখানে।'
এদিকে বেশ কিছুদিন থেকেই ফর্মে নেই লিটন দাস। এই উইকেটকিপার-ব্যাটার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে ও টেস্ট সিরিজে ব্যর্থ হওয়ার পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচেও নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩ বলে ১ রান করার পর দ্বিতীয় ম্যাচে করেছেন ২৫ বলে ২৩ রান। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে লিটনের এমন ফর্ম দলের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। পাপনের প্রত্যাশা দ্রতই ফর্মে ফিরবেন এই তারকাসহ বাকিরাও।
পাপন বলেন, 'আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, লিটন ভালো করবে। লিটন দাস তাড়াতাড়ি ফর্মে ফিরে আসুক এটাই চাই আমরা। শুধু লিটন না, প্রত্যেকটা খেলোয়াড় তাদের বেস্ট অব ফর্মে থাকুক, খেলুক। সবচেয়ে বড় কথা টি-টোয়েন্টি খেলতে হলে সাহস করেই খেলতে হবে। রান হলো কী হলো না, ফর্ম আছে কি নাই ওসব চিন্তা করে লাভ নাই। এখন খেলতে হবে হাত খুলে। হাত খুলে না খুলতে বড় রান করাটা কঠিন।'