এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। এই সিরিজ দিয়ে টাইগারদের বিশ্বকাপ প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। তবে ঘরের মাঠে শান্ত-লিটনদের ব্যাটিং দেখে মনে হচ্ছে বিশ্বকাপ প্রস্তুতি নয়, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ জেতাটাই মূল লক্ষ্য। ফলে তাদের চোখে জিম্বাবুয়ে (যে দলটা উগান্ডার হেরে আসছে) যেন একটি শক্তিশালী মাইটি অস্ট্রেলিয়া।
এর আগে গত সিরিজে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে ঘরের মাঠে সিরিজ খুইয়েছিল টাইগাররা। তাই বিশ্বকাপের আগে দলের মূল ব্যাটারদের ফর্মে ফেরানো জরুরী মনে করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে হয়তো সেই কথা ভুলে গেছেন কোচ এবং অধিনায়ক।
সাধারণত আমরা জানি চট্টগ্রামের উইকেটে প্রচুর রান হয়। ফলে চার-ছক্কার বিশ্বকাপের জন্য ব্যাটিং প্রস্তুতিটা সেখানে ভালোভাবেই সেরে নিতো পারতো টাইগাররা। কিন্তু সেখানে টানা দুই ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট কারার সুযোগ পেয়েও ফিল্ডিং নিয়েছেন শান্ত। আগে ব্যাট করে যেখানে বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টের পাওয়ার প্লেতে দ্রুত রান তোলার অভ্যাস গড়ে নিতেই পারতো বাংলাদেশ।
তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে টাইগারদের ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। প্রথম ম্যাচে ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়া প্লেতে এক উইকেট হারিয়ে মাত্র ৩৫ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে শুধু তাওহীদ হৃদয় (১৪৮.০০) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৬২.৫০) টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট করেছেন।
অন্যদিকে ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো করলেও ৯২ স্ট্রাইক রেটে ২৫ বলে ২৩ রান করে আউট হন লিটন। ৯৪ দশমিক ৭৩ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করে ১৯ বলে ১৮ রান করেন তামিম। ১৫ বলে ১৬ করেন শান্ত। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের টপ অর্ডারের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে বিশ্বকাপের জন্য কতটা প্রস্তুত লিটন-শান্তরা?
এদিকে চট্টগ্রামের ব্যাটিং উইকেটে আগে ব্যাট করলে চাপ মুক্তভাবে ব্যাট করে রানে ফেরার সুযোগ ছিল লিটনের সামনেও। সুযোগ ছিল মূল ম্যাচে নিজেদের পাওয়ার হিটিংয়ের দক্ষতা পরখ করে দেখে নেওয়ার। বিশ্বকাপের আগে কয়েকটা ম্যাচে ২০০ প্লাস স্কোর গড়তে পারলে ব্যাটারদের আত্মবিশ্বাসটাও বাড়তো। কিন্তু সবকিছুর বিপরীত দিকে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট।
এর আগে গত সিরিজে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতার কারণে ঘরের মাঠে সিরিজ খুইয়েছিল টাইগাররা। তাই বিশ্বকাপের আগে দলের মূল ব্যাটারদের ফর্মে ফেরানো জরুরী মনে করেছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে হয়তো সেই কথা ভুলে গেছেন কোচ এবং অধিনায়ক।
সাধারণত আমরা জানি চট্টগ্রামের উইকেটে প্রচুর রান হয়। ফলে চার-ছক্কার বিশ্বকাপের জন্য ব্যাটিং প্রস্তুতিটা সেখানে ভালোভাবেই সেরে নিতো পারতো টাইগাররা। কিন্তু সেখানে টানা দুই ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট কারার সুযোগ পেয়েও ফিল্ডিং নিয়েছেন শান্ত। আগে ব্যাট করে যেখানে বিশ্বকাপের মতো বড় টুর্নামেন্টের পাওয়ার প্লেতে দ্রুত রান তোলার অভ্যাস গড়ে নিতেই পারতো বাংলাদেশ।
তবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে টাইগারদের ব্যাটিং স্ট্রাইক রেট নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। প্রথম ম্যাচে ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়া প্লেতে এক উইকেট হারিয়ে মাত্র ৩৫ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ম্যাচে শুধু তাওহীদ হৃদয় (১৪৮.০০) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৬২.৫০) টি-টোয়েন্টি মেজাজে ব্যাট করেছেন।
অন্যদিকে ব্যাট হাতে শুরুটা ভালো করলেও ৯২ স্ট্রাইক রেটে ২৫ বলে ২৩ রান করে আউট হন লিটন। ৯৪ দশমিক ৭৩ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করে ১৯ বলে ১৮ রান করেন তামিম। ১৫ বলে ১৬ করেন শান্ত। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের টপ অর্ডারের যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে বিশ্বকাপের জন্য কতটা প্রস্তুত লিটন-শান্তরা?
এদিকে চট্টগ্রামের ব্যাটিং উইকেটে আগে ব্যাট করলে চাপ মুক্তভাবে ব্যাট করে রানে ফেরার সুযোগ ছিল লিটনের সামনেও। সুযোগ ছিল মূল ম্যাচে নিজেদের পাওয়ার হিটিংয়ের দক্ষতা পরখ করে দেখে নেওয়ার। বিশ্বকাপের আগে কয়েকটা ম্যাচে ২০০ প্লাস স্কোর গড়তে পারলে ব্যাটারদের আত্মবিশ্বাসটাও বাড়তো। কিন্তু সবকিছুর বিপরীত দিকে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট।