সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ৮ মে অনুষ্ঠেয় প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন এমন ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। আজ সোমবার ৬ মে টিআইবির ‘উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ (প্রথম ধাপ) হলফনামা বিশ্লেষণ ও ফলাফল’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ৬৯ দশমিক ৮৬ শতাংশই ব্যবসায়ী। পাশাপাশি ঋণ আছে ২৩ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রার্থীর এবং ১৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ প্রার্থী মামলার আসামি। এ ছাড়া চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন।
তারা হলেন- মাদারীপুর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আসিবুর রহমান, সুবর্ণচর উপজেলার আতাহার ইশরাক চৌধুরী, সারিয়াকান্দি উপজেলার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, বেড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. আব্দুল বাতেন ও আব্দুল কাদের, নাজিরপুর উপজেলার এস এম নূর ই আলম, সোনাতলা উপজেলার মিনহাদুজ্জামান, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সফিকুল ইসলাম ও আলী আফসার, কুষ্টিয়া সদরের আতাউর রহমান, ধনবাড়ী উপজেলার হারুন অর রশীদ, মাদারীপুর সদরের পাভেলুর রহমান এবং রামগড় উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বিশ্ব প্রদীপ কারবারী।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা পেছনে ফেলেছেন সংসদ সদস্যদের। এ ক্ষেত্রে অস্থাবর সম্পদের ভিত্তিতে কোটিপতি প্রার্থীদের শীর্ষ ২০ জনের তালিকা করেছে টিআইবি। এর মধ্যে তালিকার শীর্ষে থাকা গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূইয়ার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২৫ দশমিক ২৪ কোটি টাকা।
পাশাপাশি ২ নম্বরে থাকা রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলামের মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২০ দশমিক ৩০ কোটি টাকা। এ ছাড়া তালিকার শীর্ষ তিনে থাকা নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাহার ইশরাক শাহাব চৌধুরীর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১৮ দশমিক ৮৫ কোটি টাকা।
এতে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ৬৯ দশমিক ৮৬ শতাংশই ব্যবসায়ী। পাশাপাশি ঋণ আছে ২৩ দশমিক ৪১ শতাংশ প্রার্থীর এবং ১৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ প্রার্থী মামলার আসামি। এ ছাড়া চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে ১৩ জন মন্ত্রী-এমপিদের স্বজন।
তারা হলেন- মাদারীপুর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আসিবুর রহমান, সুবর্ণচর উপজেলার আতাহার ইশরাক চৌধুরী, সারিয়াকান্দি উপজেলার মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন, বেড়া উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. আব্দুল বাতেন ও আব্দুল কাদের, নাজিরপুর উপজেলার এস এম নূর ই আলম, সোনাতলা উপজেলার মিনহাদুজ্জামান, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সফিকুল ইসলাম ও আলী আফসার, কুষ্টিয়া সদরের আতাউর রহমান, ধনবাড়ী উপজেলার হারুন অর রশীদ, মাদারীপুর সদরের পাভেলুর রহমান এবং রামগড় উপজেলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বিশ্ব প্রদীপ কারবারী।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৫ বছরে অস্থাবর সম্পদ বৃদ্ধিতে উপজেলা পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা পেছনে ফেলেছেন সংসদ সদস্যদের। এ ক্ষেত্রে অস্থাবর সম্পদের ভিত্তিতে কোটিপতি প্রার্থীদের শীর্ষ ২০ জনের তালিকা করেছে টিআইবি। এর মধ্যে তালিকার শীর্ষে থাকা গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুজ্জামান ভূইয়ার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২৫ দশমিক ২৪ কোটি টাকা।
পাশাপাশি ২ নম্বরে থাকা রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী আনোয়ারুল ইসলামের মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২০ দশমিক ৩০ কোটি টাকা। এ ছাড়া তালিকার শীর্ষ তিনে থাকা নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আতাহার ইশরাক শাহাব চৌধুরীর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১৮ দশমিক ৮৫ কোটি টাকা।