এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ হল সংলগ্ন রাস্তার পাশের জঙ্গলের একটি গাছ থেকে জিসান আহমেদ (২৪) নামে এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ সোমবার (৬ মে) সকাল ৭ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে আশুলিয়া থানা পুলিশ।
এদিকে জিসান আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-বেরুনী হলের কর্মচারী নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে। নজরুল ইসলামের বাড়ি শেরপুর জেলায়। জিসান পরিবারের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাবাগান এলাকায় থাকতেন। সেখানে একটি গরুর খামার দেখাশুনা করতেন।
জিসানের বড় ভাই ওয়ালিউল্লাহ বলেন, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ের আগে জিসান বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ঝড় থামার পর সে ফিরে আসে। এ সময় মা তাকে জিজ্ঞেস করেন, এতক্ষণ কোথায় ছিল? গরুকে পানি খাওয়ানো হয়নি সেটা নিয়ে জিসানকে বকাঝকাও করে। পরে সে আবার রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা ২) জেফরুল হাসান চৌধুরী বলেন, সকালে পথচারীদের কেউ আমাদের একজন নিরাপত্তা কর্মীকে জানায় যে, ক্যাম্পাসে এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ দেখা গেছে। পরে নিরাপত্তাকর্মী বিষয়টি আমাদের জানালে আমরা আশুলিয়া থানায় খবর দেই। এরপর পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরও বলেন, ময়নাতদন্ত যেন না হয় সেজন্য পরিবারের সদস্যরা অনুরোধ করেছে। মরদেহ এখনও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ঢাকা জেলার ডেপুটি কমিশনারের অনুমতি পেলে পুলিশ লাশ হস্তান্তর করবে; সেই প্রক্রিয়াই এখন চলছে।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আসলাম বলেন, সোমবার সকালে কয়েকজন পথচারী একজনের ঝুলন্ত লাশ দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় খবর দেন। পরে নিরাপত্তা শাখা থেকে আশুলিয়া থানায় খবর দিলে সকাল ৭টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা লাশটি উদ্ধার করি।
এদিকে ময়নাতদন্তের বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আসলাম আরও বলেন, ‘জিসানের মরদেহের ময়নাতদন্ত করতে রাজি হয়নি তার পরিবার। সে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি৷ এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
এদিকে জিসান আহমেদ বিশ্ববিদ্যালয়ের আল-বেরুনী হলের কর্মচারী নজরুল ইসলামের মেজো ছেলে। নজরুল ইসলামের বাড়ি শেরপুর জেলায়। জিসান পরিবারের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাবাগান এলাকায় থাকতেন। সেখানে একটি গরুর খামার দেখাশুনা করতেন।
জিসানের বড় ভাই ওয়ালিউল্লাহ বলেন, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ের আগে জিসান বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। ঝড় থামার পর সে ফিরে আসে। এ সময় মা তাকে জিজ্ঞেস করেন, এতক্ষণ কোথায় ছিল? গরুকে পানি খাওয়ানো হয়নি সেটা নিয়ে জিসানকে বকাঝকাও করে। পরে সে আবার রাগ করে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (নিরাপত্তা ২) জেফরুল হাসান চৌধুরী বলেন, সকালে পথচারীদের কেউ আমাদের একজন নিরাপত্তা কর্মীকে জানায় যে, ক্যাম্পাসে এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ দেখা গেছে। পরে নিরাপত্তাকর্মী বিষয়টি আমাদের জানালে আমরা আশুলিয়া থানায় খবর দেই। এরপর পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
তিনি আরও বলেন, ময়নাতদন্ত যেন না হয় সেজন্য পরিবারের সদস্যরা অনুরোধ করেছে। মরদেহ এখনও পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ঢাকা জেলার ডেপুটি কমিশনারের অনুমতি পেলে পুলিশ লাশ হস্তান্তর করবে; সেই প্রক্রিয়াই এখন চলছে।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আসলাম বলেন, সোমবার সকালে কয়েকজন পথচারী একজনের ঝুলন্ত লাশ দেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা শাখায় খবর দেন। পরে নিরাপত্তা শাখা থেকে আশুলিয়া থানায় খবর দিলে সকাল ৭টার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা লাশটি উদ্ধার করি।
এদিকে ময়নাতদন্তের বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আসলাম আরও বলেন, ‘জিসানের মরদেহের ময়নাতদন্ত করতে রাজি হয়নি তার পরিবার। সে আত্মহত্যা করেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি৷ এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’