এবার ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার মিল্টন সমাদ্দার ১৩৫টি লাশ দাফন করেছেন। অথচ তিনি ফেসবুকে প্রচার করেছেন ৯শ লাশ দাফন করেছেন। টাকার নেশায় এসব করেছেন বলে স্বীকার করেন তিনি। আজ রোববার (৫ মে) মিন্টোরোডের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান ডিবি প্রধান।
এদিকে হারুন অর রশীদ বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে ভয়াবহ ও লোমহর্ষক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। মাদকাশক্ত মিল্টন মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করতেন। তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ও রোগাক্রান্তদের ধরে আনতেন। তাদের দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে অনুদান নিতেন, যা এসব মানুষদের পেছনে খরচ করতেন না। বরং তারা অসুস্থ হলে নিজেই তাদের চিকিৎসার নামে অঙ্গ-প্রতঙ্গ কেটে ফেলতেন।
তিনি বলেন, মিল্টন সমাদ্দারের অ্যাকাউন্টে পচুর টাকা। তার অ্যাকাউন্টে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার ওপরে জমা আছে। কিন্তু এই টাকা তিনি খরচ করেননি। এই বিষয়গুওলো আমরা তদন্তে নিয়ে এসেছি। তিনি যদি মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে থাকে তাহলে তো এই টাকাগুলো খরচ করা কথা। রোগীদের হাসপাতালে পাঠানোর কথা। কেউ মারা গেলে হাসপাতলকে জানাবে, থানাকে জানাবে, যদি মৃতের ঠিকানা না থাকে তাহলে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাবে। কিন্তু তিনি কিছুই করেননি।
ডিবি প্রধান বলেন, মিল্টন সমাদ্দার এখন আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন তিনি ৯শ’ লাশ দাফন করেননি। তিনি ১৩৫ থেকে ১৪০টি লাশ দাফন করেছেন। ফেসবুকে ৯শ’ লাশ দাফনের কথা বললে প্রচুর টাকা পাবেন তাই তিনি বেশি প্রচার করেছেন। কিন্তু এই ১৩৫ জনের রেজিস্ট্রিও তিনি দেখাতে পারেননি। তাই আমরা এই বিষয়গুলো নজরে এনেছি।
তিনি বলেন, আমাদের তদন্ত এখনও বাকি আছে। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই টাকাগুলো কোথায় খরচ বা পাচার করা হতো। কেনো মানুষ পেটাতেন তিনি। কেনো তিনি ডাক্তার ডাকতেন না। কেনো তিনি রোগীওদেরকে হাসপাতালে পাঠাতেন না। এত মৃত্যুর ঘটনার জবাবদিহি মিল্টনকে করতে হবে।এর আগে রাজধানীর মিরপুর থেকে ১ মে রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিম। তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে মিরপুর মডেল থানায় ৩টি মামলা করা হয়েছে।
এদিকে হারুন অর রশীদ বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে ভয়াবহ ও লোমহর্ষক তথ্য বেরিয়ে এসেছে। মাদকাশক্ত মিল্টন মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ উপভোগ করতেন। তিনি বিভিন্ন জায়গা থেকে বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ও রোগাক্রান্তদের ধরে আনতেন। তাদের দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে অনুদান নিতেন, যা এসব মানুষদের পেছনে খরচ করতেন না। বরং তারা অসুস্থ হলে নিজেই তাদের চিকিৎসার নামে অঙ্গ-প্রতঙ্গ কেটে ফেলতেন।
তিনি বলেন, মিল্টন সমাদ্দারের অ্যাকাউন্টে পচুর টাকা। তার অ্যাকাউন্টে ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকার ওপরে জমা আছে। কিন্তু এই টাকা তিনি খরচ করেননি। এই বিষয়গুওলো আমরা তদন্তে নিয়ে এসেছি। তিনি যদি মানবতার ফেরিওয়ালা হয়ে থাকে তাহলে তো এই টাকাগুলো খরচ করা কথা। রোগীদের হাসপাতালে পাঠানোর কথা। কেউ মারা গেলে হাসপাতলকে জানাবে, থানাকে জানাবে, যদি মৃতের ঠিকানা না থাকে তাহলে মিডিয়ার মাধ্যমে জানাবে। কিন্তু তিনি কিছুই করেননি।
ডিবি প্রধান বলেন, মিল্টন সমাদ্দার এখন আমাদের কাছে স্বীকার করেছেন তিনি ৯শ’ লাশ দাফন করেননি। তিনি ১৩৫ থেকে ১৪০টি লাশ দাফন করেছেন। ফেসবুকে ৯শ’ লাশ দাফনের কথা বললে প্রচুর টাকা পাবেন তাই তিনি বেশি প্রচার করেছেন। কিন্তু এই ১৩৫ জনের রেজিস্ট্রিও তিনি দেখাতে পারেননি। তাই আমরা এই বিষয়গুলো নজরে এনেছি।
তিনি বলেন, আমাদের তদন্ত এখনও বাকি আছে। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এই টাকাগুলো কোথায় খরচ বা পাচার করা হতো। কেনো মানুষ পেটাতেন তিনি। কেনো তিনি ডাক্তার ডাকতেন না। কেনো তিনি রোগীওদেরকে হাসপাতালে পাঠাতেন না। এত মৃত্যুর ঘটনার জবাবদিহি মিল্টনকে করতে হবে।এর আগে রাজধানীর মিরপুর থেকে ১ মে রাতে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মিরপুর জোনাল টিম। তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে মিরপুর মডেল থানায় ৩টি মামলা করা হয়েছে।