এখন থেকে মসজিদের ইমাম হতে পারবেন দুবাইয়ের ছেলেরা। বিশেষ এই উদ্যোগ নিয়েছে দুবাই। উদ্যোগটির নাম ইমাম আল ফারিজ। ইসলামিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড চ্যারিটেবল অ্যাক্টিভিটিস ডিপার্টমেন্ট এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।
এদিকে বিভাগের মহাপরিচালক আহমেদ দারউইশ আল মুহাইরি বলেন, তরুণরা যেন দুবাইয়ের মসজিদে নামাজের নেতৃত্ব দিতে পারে এবং সমাজে সচেতনতা ও শিক্ষা কার্যক্রমে অবদান রাখতে পারে সেই লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
দুবাইয়ের ক্রাউন প্রিন্স এবং আইএসিএডি-র নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হামদান বিন মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখতুমের নির্দেশের ভিত্তিতে ইমাম আল ফারিজ চালু করা হয়েছে। মূলত মুয়েজ্জিন আল ফারিজের সফলতায় অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি এ প্রকল্প চালু করেছেন। মুয়েজ্জিন আল ফারিজের মাধ্যমে দুবাইয়ের আশপাশের এলাকার শিশুদের মধ্য থেকে সবচেয়ে সেরা মুয়াজ্জিন বেছে আনা হয়েছে।
এদিকে দুবাইয়ের ১৬ থেকে ২১ বছর বয়সি কিশোরদের জন্য ইমাম আল ফারিজ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। শহরের ৭০টি মসজিদে অংশগ্রহণকারী কিশোর ও যুবাদের চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ১ মে থেকেই সন্তানদের এ কোর্সে ভর্তি করতে পারবেন বাবা-মায়েরা। সূত্র: খালিজ টাইমস
এদিকে বিভাগের মহাপরিচালক আহমেদ দারউইশ আল মুহাইরি বলেন, তরুণরা যেন দুবাইয়ের মসজিদে নামাজের নেতৃত্ব দিতে পারে এবং সমাজে সচেতনতা ও শিক্ষা কার্যক্রমে অবদান রাখতে পারে সেই লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
দুবাইয়ের ক্রাউন প্রিন্স এবং আইএসিএডি-র নির্বাহী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হামদান বিন মোহাম্মদ বিন রশিদ আল মাখতুমের নির্দেশের ভিত্তিতে ইমাম আল ফারিজ চালু করা হয়েছে। মূলত মুয়েজ্জিন আল ফারিজের সফলতায় অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি এ প্রকল্প চালু করেছেন। মুয়েজ্জিন আল ফারিজের মাধ্যমে দুবাইয়ের আশপাশের এলাকার শিশুদের মধ্য থেকে সবচেয়ে সেরা মুয়াজ্জিন বেছে আনা হয়েছে।
এদিকে দুবাইয়ের ১৬ থেকে ২১ বছর বয়সি কিশোরদের জন্য ইমাম আল ফারিজ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। শহরের ৭০টি মসজিদে অংশগ্রহণকারী কিশোর ও যুবাদের চার মাসের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ১ মে থেকেই সন্তানদের এ কোর্সে ভর্তি করতে পারবেন বাবা-মায়েরা। সূত্র: খালিজ টাইমস