এখন ফুটবল বিশ্বের সব থেকে বড় দুই তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এবং লিওনেল মেসি। মাঠের লড়াইয়ে দুজন দুজনের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বি। তবে ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই ফুটবলের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গেও জড়িত ছিলেন রোনালদো। যেখানে অনেকটাই পিছিয়ে আর্জেন্টাইন তারকা। তবে এবার এবার ফুটবলের বাইরে ব্যবসার দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন মেসি।
এর আগে ২০২২ সালে কাপড়ের ব্যবসা চালু করেছিলেন তিনি। সেই ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতায় গেল মার্চে বাজারে নতুন হাইড্রেশন (জলযোজন) পানীয় আনার ঘোষণা দেন মেসি। নতুন ব্রান্ডের এই হাইড্রেশন পানীয়ের নাম প্রকাশ না করলেও নিজেদের পরিকল্পনা নিয়ে সবকিছু জানিয়েছেন মেসি।
গত বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের একাউন্টে একটি পোস্ট করেন আর্জেন্টাইন তারকা। সেই পোস্টেই নিজের ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানান মেসি। মেসি ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, আমরা নিজেদের হাইড্রেশন ড্রিংকটি বাজারে আনার জন্য কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি। কারণ, হাইড্রেশন সবার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হওয়ার বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করতে চাই।
‘যেখানে আমাদের কাজটি এগিয়ে যাচ্ছে, সেখান থেকে মাত্রই ফিরলাম। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের হাইড্রেশন পানীয়টি কীভাবে তৈরি হচ্ছে, সেটি সম্পর্কে জেনেছি।’ মেসির এই পানীয়টি বাজারের অনান্য পানীয় থেকে আলাদা এবং সম্পূর্ণভাবে নন অ্যালকোহলিক হতে যাচ্ছে। আগামী জুনে এই পানীয়টি বাজারে আসলেও এখন নাম নির্ধারণ করা হয়নি।
তবে মার্ক অ্যান্থনি ব্রান্ডসের সঙ্গে তৈরি করা পানীয় বাদেও মেসির আরও অনেক ব্যবসা ও পার্টনারশিপ রয়েছে যেখান থেকে বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা বছরে বড় ধরনের অর্থ আয় করেন। ফোর্বসের মতে মেসির বর্তমান আর্থিক ভ্যালু প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মতো। অ্যাডিডাস, পেপসিকো, বাডউইসার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকেও মোটা অঙ্কের টাকা পান বিশ্বের সেরা এই ফুটবলার।
এর আগে ২০২২ সালে কাপড়ের ব্যবসা চালু করেছিলেন তিনি। সেই ব্যবসায়িক ধারাবাহিকতায় গেল মার্চে বাজারে নতুন হাইড্রেশন (জলযোজন) পানীয় আনার ঘোষণা দেন মেসি। নতুন ব্রান্ডের এই হাইড্রেশন পানীয়ের নাম প্রকাশ না করলেও নিজেদের পরিকল্পনা নিয়ে সবকিছু জানিয়েছেন মেসি।
গত বুধবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে নিজের একাউন্টে একটি পোস্ট করেন আর্জেন্টাইন তারকা। সেই পোস্টেই নিজের ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানান মেসি। মেসি ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, আমরা নিজেদের হাইড্রেশন ড্রিংকটি বাজারে আনার জন্য কঠোর পরিশ্রমের সঙ্গে প্রস্তুতি নিচ্ছি। কারণ, হাইড্রেশন সবার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু ঠিকঠাকভাবে হওয়ার বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করতে চাই।
‘যেখানে আমাদের কাজটি এগিয়ে যাচ্ছে, সেখান থেকে মাত্রই ফিরলাম। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের হাইড্রেশন পানীয়টি কীভাবে তৈরি হচ্ছে, সেটি সম্পর্কে জেনেছি।’ মেসির এই পানীয়টি বাজারের অনান্য পানীয় থেকে আলাদা এবং সম্পূর্ণভাবে নন অ্যালকোহলিক হতে যাচ্ছে। আগামী জুনে এই পানীয়টি বাজারে আসলেও এখন নাম নির্ধারণ করা হয়নি।
তবে মার্ক অ্যান্থনি ব্রান্ডসের সঙ্গে তৈরি করা পানীয় বাদেও মেসির আরও অনেক ব্যবসা ও পার্টনারশিপ রয়েছে যেখান থেকে বিশ্বকাপজয়ী এই তারকা বছরে বড় ধরনের অর্থ আয় করেন। ফোর্বসের মতে মেসির বর্তমান আর্থিক ভ্যালু প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ডলারের মতো। অ্যাডিডাস, পেপসিকো, বাডউইসার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকেও মোটা অঙ্কের টাকা পান বিশ্বের সেরা এই ফুটবলার।