এবার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) বেগম রাশেদা সুলতানা বলেছেন, উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রভাবশালীরা (সংসদ সদস্য) এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।
আজ শনিবার ৪ মে বেলা ১১টার দিকে নগরীর শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং প্রতিদ্বন্দ্বী/সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না। এজন্য সব প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন যাতে ভালো নির্বাচন উপহার দিতে পারি।
তিনি আরও বলেন, প্রভাবশালীদের (সংসদ সদস্য) আত্মীয়স্বজন তো ভোটে দাঁড়ালে আইনে বাধা নেই। ভোটে দাঁড়াতেই পারে। আত্মীয়স্বজন বলে তাদের অযোগ্য করা যাবে না। এটা আইনেও নেই। কিন্তু আত্মীয়স্বজন বলে উনারা যা খুশি তা করবেন, এটা কিন্তু পারবেন না। এই আচরণবিধি সবার জন্য।
ইসি রাশেদা সুলতানা বলেন, আমি প্রার্থী না কিন্তু আমি কারও অনুসারী বা কোনো এমপি সাহেবের আত্মীয়, ছেলে অথবা মেয়ে। আমি আমার বাপের (বাবা) ক্ষমতায় খুব ক্ষমতাবান, যা খুশি করবো তা হবে না। দেশের প্রচলিত আইনব্যবস্থা কিন্তু চালু আছে, ভোটের জন্য কিন্তু স্থগিত নেই। তাই ছাড় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
আজ শনিবার ৪ মে বেলা ১১টার দিকে নগরীর শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং প্রতিদ্বন্দ্বী/সম্ভাব্য প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না। এজন্য সব প্রার্থী নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলবেন যাতে ভালো নির্বাচন উপহার দিতে পারি।
তিনি আরও বলেন, প্রভাবশালীদের (সংসদ সদস্য) আত্মীয়স্বজন তো ভোটে দাঁড়ালে আইনে বাধা নেই। ভোটে দাঁড়াতেই পারে। আত্মীয়স্বজন বলে তাদের অযোগ্য করা যাবে না। এটা আইনেও নেই। কিন্তু আত্মীয়স্বজন বলে উনারা যা খুশি তা করবেন, এটা কিন্তু পারবেন না। এই আচরণবিধি সবার জন্য।
ইসি রাশেদা সুলতানা বলেন, আমি প্রার্থী না কিন্তু আমি কারও অনুসারী বা কোনো এমপি সাহেবের আত্মীয়, ছেলে অথবা মেয়ে। আমি আমার বাপের (বাবা) ক্ষমতায় খুব ক্ষমতাবান, যা খুশি করবো তা হবে না। দেশের প্রচলিত আইনব্যবস্থা কিন্তু চালু আছে, ভোটের জন্য কিন্তু স্থগিত নেই। তাই ছাড় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।