‘আল্লাহ পাক উন্নয়ন করাবে আমাকে দিয়ে। যারা আমার সঙ্গে বিরোধিতা করবে, তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবে’ খোকসা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছোট ভাইয়ের নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে এভাবে কথাগুলো বলছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক সদর উদ্দিন খান।
গত বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের গোসাইডাঙ্গী বাজারে এক নির্বাচনী সভায় গিয়ে এস কথা বলেন তিনি। দুই মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ওই বক্তব্য তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে জেলাজুড়ে।
সেই ভিডিওতে সদর উদ্দিন খান বলেন, ‘আল্লাহ পাক উন্নয়ন করাবে আমাকে দিয়ে। যারা আমার বিরোধিতা করবে, তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবে। শয়তানেরাও মসজিদে আসবে, শয়তানেরাও গোরস্থানে শোবে। শয়তানেরা মসজিদে এসে সুখে থাকতে পারবে না। কোনো ওয়াক্তে যাবে, কোনো ওয়াক্তে যাবে না। আর গোরস্থানে গেলে শয়তানদের যেভাবে মাটি চাপা হবে, আপনারা কল্পনাই করতে পারবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি শয়তানের অনুসারীদের বলব- শয়তানের সঙ্গে থাইকি এই শাস্তি ভোগ করার দরকার নেই। যারা শয়তান আছে থাক, তা বাদে সবাই আপনারা একসঙ্গে আসবেন। একসঙ্গে হয়ে জয় সুনিশ্চিত করেন। জয় আল্লাহপাকের ইচ্ছা। আল্লাহপাকের রহমতে আইজকি বুইলি গেলাম, জয় সুনিশ্চিত।’
এ বিষয়ে কথা বলতে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খানের একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত, আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ছয়টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
গত বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে খোকসা উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের গোসাইডাঙ্গী বাজারে এক নির্বাচনী সভায় গিয়ে এস কথা বলেন তিনি। দুই মিনিট ১৮ সেকেন্ডের ওই বক্তব্য তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে জেলাজুড়ে।
সেই ভিডিওতে সদর উদ্দিন খান বলেন, ‘আল্লাহ পাক উন্নয়ন করাবে আমাকে দিয়ে। যারা আমার বিরোধিতা করবে, তারা আল্লাহর সঙ্গে বিরোধিতা করবে। শয়তানেরাও মসজিদে আসবে, শয়তানেরাও গোরস্থানে শোবে। শয়তানেরা মসজিদে এসে সুখে থাকতে পারবে না। কোনো ওয়াক্তে যাবে, কোনো ওয়াক্তে যাবে না। আর গোরস্থানে গেলে শয়তানদের যেভাবে মাটি চাপা হবে, আপনারা কল্পনাই করতে পারবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি শয়তানের অনুসারীদের বলব- শয়তানের সঙ্গে থাইকি এই শাস্তি ভোগ করার দরকার নেই। যারা শয়তান আছে থাক, তা বাদে সবাই আপনারা একসঙ্গে আসবেন। একসঙ্গে হয়ে জয় সুনিশ্চিত করেন। জয় আল্লাহপাকের ইচ্ছা। আল্লাহপাকের রহমতে আইজকি বুইলি গেলাম, জয় সুনিশ্চিত।’
এ বিষয়ে কথা বলতে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সদর উদ্দিন খানের একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। প্রসঙ্গত, আগামী ৮ মে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত হবে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। ছয়টি উপজেলার মধ্যে প্রথম ধাপে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।