এবার বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে আরও ২ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। ১৮০টি দেশের মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৫তম। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, নেপাল ও ভুটানের চেয়ে তলানিতে স্থান পেয়েছে দেশটি। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে শুধু আফগানিস্তানের চেয়ে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ।
গতকাল শুক্রবার ৩ মে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ উপলক্ষ্যে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকের ২০২৪ সংস্করণ প্রকাশ করেছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। এ সূচকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি অবনমন হয় ২০২১ সালে। ওই বছর তার আগের বছরের তুলনায় ১০ ধাপ পেছনে পড়ে ঢাকা। তার পরের বছর আরও এক ধাপ পেছায়।
এদিকে মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২১তম এবং ১০০-এর মধ্যে স্কোর ছিল ৪২ দশমিক ২। এরপর গত ১৫ বছর পর মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ২০২৪ সালে এসে দাঁড়ালো ১৬৫তে এবং স্কোর ২৭ দশমিক ৬৪।
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যম স্বাধীনতার আলোচনায় আরএসএফ বলেছে, বাংলাদেশের প্রায় ১৭ কোটি নাগরিকের মধ্যে এক-পঞ্চমাংশের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করেন এবং মূলধারার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে তাদের সংযোগ সামান্য। সংবাদ ও তথ্য ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটভিত্তিক মাধ্যমগুলোর ভূমিকা বাড়ছে বলেও জানায় সংস্থাটি।
এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থান দখল করেছে নেপাল। ৬০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে দেশটির অবস্থান ৭৪তম। এর পরের অবস্থানে আছে মালদ্বীপ। ৫২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১০৬তম অবস্থানে। এবারের তালিকায় প্রথম অবস্থান থেকে ছিটকে তৃতীয় স্থান পেয়েছে ভুটান। ৩৭ দশমিক ২৯ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১৪৭তম অবস্থানে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভারত। এই তিন দেশের বৈশ্বিক অবস্থান যথাক্রমে ১৫০, ১৫২ ও ১৫৯তম। গতবারের মতো এবারের সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকে সবার শীর্ষে রয়েছে নরওয়ে। স্কোর ৯১ দশমিক ৮৯। নরওয়ের পরে রয়েছে ডেনমার্ক, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস ও ফিনল্যান্ড।
এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে, তার ওপর ভিত্তি করে আরএসএফ এই সূচক প্রকাশ করে। রাজনীতি, অর্থনীতি, আইনি সুরক্ষা, সামাজিক ও নিরাপত্তা- এই পাঁচ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক তৈরি করা হয়। গত বছরের তুলনায় সামাজিক ও নিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অপরিবর্তিত থাকলেও বাকি তিনটি ক্ষেত্রে অবনমন হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার ৩ মে ‘বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস’ উপলক্ষ্যে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকের ২০২৪ সংস্করণ প্রকাশ করেছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স। এ সূচকে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি অবনমন হয় ২০২১ সালে। ওই বছর তার আগের বছরের তুলনায় ১০ ধাপ পেছনে পড়ে ঢাকা। তার পরের বছর আরও এক ধাপ পেছায়।
এদিকে মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১২১তম এবং ১০০-এর মধ্যে স্কোর ছিল ৪২ দশমিক ২। এরপর গত ১৫ বছর পর মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ২০২৪ সালে এসে দাঁড়ালো ১৬৫তে এবং স্কোর ২৭ দশমিক ৬৪।
বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যম স্বাধীনতার আলোচনায় আরএসএফ বলেছে, বাংলাদেশের প্রায় ১৭ কোটি নাগরিকের মধ্যে এক-পঞ্চমাংশের বেশি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করেন এবং মূলধারার সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে তাদের সংযোগ সামান্য। সংবাদ ও তথ্য ছড়িয়ে পড়ার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটভিত্তিক মাধ্যমগুলোর ভূমিকা বাড়ছে বলেও জানায় সংস্থাটি।
এদিকে দক্ষিণ এশিয়ায় গণমাধ্যমের স্বাধীনতার দিক দিয়ে এবার শীর্ষস্থান দখল করেছে নেপাল। ৬০ দশমিক ৫২ পয়েন্ট নিয়ে দেশটির অবস্থান ৭৪তম। এর পরের অবস্থানে আছে মালদ্বীপ। ৫২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১০৬তম অবস্থানে। এবারের তালিকায় প্রথম অবস্থান থেকে ছিটকে তৃতীয় স্থান পেয়েছে ভুটান। ৩৭ দশমিক ২৯ পয়েন্ট নিয়ে দেশটি ১৪৭তম অবস্থানে রয়েছে।
দক্ষিণ এশিয়ার চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও ভারত। এই তিন দেশের বৈশ্বিক অবস্থান যথাক্রমে ১৫০, ১৫২ ও ১৫৯তম। গতবারের মতো এবারের সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সূচকে সবার শীর্ষে রয়েছে নরওয়ে। স্কোর ৯১ দশমিক ৮৯। নরওয়ের পরে রয়েছে ডেনমার্ক, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস ও ফিনল্যান্ড।
এদিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গণমাধ্যম কতটা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে, তার ওপর ভিত্তি করে আরএসএফ এই সূচক প্রকাশ করে। রাজনীতি, অর্থনীতি, আইনি সুরক্ষা, সামাজিক ও নিরাপত্তা- এই পাঁচ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা সূচক তৈরি করা হয়। গত বছরের তুলনায় সামাজিক ও নিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান অপরিবর্তিত থাকলেও বাকি তিনটি ক্ষেত্রে অবনমন হয়েছে।