এবার মোবাইল ফোনের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালিয়ে প্রসূতির অস্ত্রোপচার করেছিলেন চিকিৎসকরা। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের এই অবহেলায় মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।সম্প্রতি হৃদয়বিদারক এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতের মুম্বাইয়ের বৃহনমুম্বাই মিউনিসিপাল করপোরেশন (বিএমসি) পরিচালিত একটি হাসপাতালে।
এদিকে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, খুসরুদ্দিন আনসারি নামের শারীরিক প্রতিবন্ধী এক ব্যক্তি তার স্ত্রী সাহিদুনকে প্রসবের জন্য সুষমা স্বরাজ মেটারনিটি হোমে ভর্তি করিয়েছিলেন। প্রায় এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়।
প্রসূতির পরিবারের অভিযোগ, অপারেশনের সময় হাসপাতালে বিদ্যুৎ চলে যায়। তিন ঘণ্টা ধরে জেনারেটরও চালানো হয়নি। তাদের আরও অভিযোগ, সাহিদুন এবং তার সন্তানের মৃত্যুর পরও আরও এক প্রসূতির সি সেকশন করা হয়েছে ওই হাসপাতালে। এরপরই হাসপাতালের সামনে প্রতিবাদে শামিল হয় প্রসূতির পরিবার। এ ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বিএমসি।
আনসারির মা বলেন, ‘আমার পুত্রবধূ একেবারেই সুস্থ ছিল। সব রিপোর্টও ঠিক ছিল। ২৯ এপ্রিল সকাল ৭টায় তাকে প্রসবের জন্য নিয়ে যান চিকিৎসকরা। সারাদিন রেখে রাত ৮টায় বলা হয়, তিনি সুস্থ আছেন। তারা জানান, স্বাভাবিক উপায়ে প্রসব হবে। এরপর ওকে যখন দেখতে যাই, দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।’
চিকিৎসকরা ভুক্তভোগীর স্বজনদের জানান, সাহিদুনের অস্ত্রোপচার করতে হবে। সে সময় বিদ্যুৎ চলে যায়। তারপরেও অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করতে বলেননি চিকিৎসকেরা। এরপর মোবাইল ফোনের লাইট জ্বালিয়ে সি সেকশন করা হয়।
আনসারির মা বলেন, ‘শিশুটির মৃত্যুর পর চিকিৎসকরা বলেছিলেন, মা বেঁচে যাবেন। তখন তারা আরেক হাসপাতালে স্থানান্তরিত (সাহিদুনকে) করার কথা বলেন। যদিও তার আগেই মৃত্যু হয় সাহিদুনের।’
এদিকে বিএমসির সাবেক বিজেপি কাউন্সিলর জাগৃতি পাতিল বলেছেন, ‘ওই হাসপাতালের অবস্থা খারাপ। এর আগেও হাসপাতালটির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া উচিত।’
এদিকে সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, খুসরুদ্দিন আনসারি নামের শারীরিক প্রতিবন্ধী এক ব্যক্তি তার স্ত্রী সাহিদুনকে প্রসবের জন্য সুষমা স্বরাজ মেটারনিটি হোমে ভর্তি করিয়েছিলেন। প্রায় এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়।
প্রসূতির পরিবারের অভিযোগ, অপারেশনের সময় হাসপাতালে বিদ্যুৎ চলে যায়। তিন ঘণ্টা ধরে জেনারেটরও চালানো হয়নি। তাদের আরও অভিযোগ, সাহিদুন এবং তার সন্তানের মৃত্যুর পরও আরও এক প্রসূতির সি সেকশন করা হয়েছে ওই হাসপাতালে। এরপরই হাসপাতালের সামনে প্রতিবাদে শামিল হয় প্রসূতির পরিবার। এ ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বিএমসি।
আনসারির মা বলেন, ‘আমার পুত্রবধূ একেবারেই সুস্থ ছিল। সব রিপোর্টও ঠিক ছিল। ২৯ এপ্রিল সকাল ৭টায় তাকে প্রসবের জন্য নিয়ে যান চিকিৎসকরা। সারাদিন রেখে রাত ৮টায় বলা হয়, তিনি সুস্থ আছেন। তারা জানান, স্বাভাবিক উপায়ে প্রসব হবে। এরপর ওকে যখন দেখতে যাই, দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।’
চিকিৎসকরা ভুক্তভোগীর স্বজনদের জানান, সাহিদুনের অস্ত্রোপচার করতে হবে। সে সময় বিদ্যুৎ চলে যায়। তারপরেও অন্য হাসপাতালে স্থানান্তরিত করতে বলেননি চিকিৎসকেরা। এরপর মোবাইল ফোনের লাইট জ্বালিয়ে সি সেকশন করা হয়।
আনসারির মা বলেন, ‘শিশুটির মৃত্যুর পর চিকিৎসকরা বলেছিলেন, মা বেঁচে যাবেন। তখন তারা আরেক হাসপাতালে স্থানান্তরিত (সাহিদুনকে) করার কথা বলেন। যদিও তার আগেই মৃত্যু হয় সাহিদুনের।’
এদিকে বিএমসির সাবেক বিজেপি কাউন্সিলর জাগৃতি পাতিল বলেছেন, ‘ওই হাসপাতালের অবস্থা খারাপ। এর আগেও হাসপাতালটির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়া উচিত।’