এবার গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার রফিকুল আকন্দ ও সালমা বেগম দম্পতির ছেলে হজরত আলী (২২)। ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। মা-বাবার স্বপ্ন ছিল একমাত্র ছেলেকে বিয়ে করাবেন হেলিকপ্টারযোগে। যেমন স্বপ্ন, তেমন কাজ। অবশেষে বাবা-মায়ের সেই স্বপ্নপূরণ করলেন হজরত আলী নামের এই পোশাক শ্রমিক।
আজ শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের ইসবপুর (পুর্বপাড়া) গ্রামের এনামুল হক ও শেফালি বেগম দম্পতির মেয়ে রেফা মনিকে (১৮) বিয়ে করেন তিনি। হযরত আলী একই উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও বুজরুক জামালপুর গ্রামের রফিকুল আকন্দের ছেলে।
জানা গেছে, রফিকুল আকন্দ ও সালমা বেগম দম্পতির এক ছেলে হজরত আলী। জন্মের পর থেকেই তাদের স্বপ্ন ছিল ছেলেকে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করাবেন। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেলে আকাশ পথে গিয়ে বিয়ে করলেন হজরত আলী। বরের বাড়ি থেকে কনের বাড়ির দূরত্ব ৫ কিলোমিটার। এসময় বর ও কনের বাড়িতে হেলিকপ্টার দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় জমে।
এদিকে হেলিকপ্টার চড়ে বর আসায় খুশি মেয়ের বাবা এনামুল হক ও মা শেফালি বেগম। তারা বলেন, আমরা গর্বিত যে, জামাই হেলিকপ্টার চড়ে আমাদের মেয়েকে নিতে এসেছে। যৌতুকবিহীনভাবে এই বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বরের বাবা রফিকুল আকন্দ ও মা সালমা বেগম জানান, হজরত আলী ছাড়া আমাদের আর কোনো ছেলে সন্তান নেই। ছেলেকে হেলিকপ্টারযোগে বিয়ে করানোয় স্বপ্ন ছিল। আজ সেই ইচ্ছেপূরণ করতে পেরে অনেকটা ধন্য মনে হচ্ছে।
আজ শুক্রবার (৩ মে) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের ইসবপুর (পুর্বপাড়া) গ্রামের এনামুল হক ও শেফালি বেগম দম্পতির মেয়ে রেফা মনিকে (১৮) বিয়ে করেন তিনি। হযরত আলী একই উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও বুজরুক জামালপুর গ্রামের রফিকুল আকন্দের ছেলে।
জানা গেছে, রফিকুল আকন্দ ও সালমা বেগম দম্পতির এক ছেলে হজরত আলী। জন্মের পর থেকেই তাদের স্বপ্ন ছিল ছেলেকে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করাবেন। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার বিকেলে আকাশ পথে গিয়ে বিয়ে করলেন হজরত আলী। বরের বাড়ি থেকে কনের বাড়ির দূরত্ব ৫ কিলোমিটার। এসময় বর ও কনের বাড়িতে হেলিকপ্টার দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় জমে।
এদিকে হেলিকপ্টার চড়ে বর আসায় খুশি মেয়ের বাবা এনামুল হক ও মা শেফালি বেগম। তারা বলেন, আমরা গর্বিত যে, জামাই হেলিকপ্টার চড়ে আমাদের মেয়েকে নিতে এসেছে। যৌতুকবিহীনভাবে এই বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে বরের বাবা রফিকুল আকন্দ ও মা সালমা বেগম জানান, হজরত আলী ছাড়া আমাদের আর কোনো ছেলে সন্তান নেই। ছেলেকে হেলিকপ্টারযোগে বিয়ে করানোয় স্বপ্ন ছিল। আজ সেই ইচ্ছেপূরণ করতে পেরে অনেকটা ধন্য মনে হচ্ছে।