এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় চলন্ত ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে সফিকুল ইসলাম নামের এক শিক্ষক নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) ভোরে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিম খন্দকার। এর আগে বুধবার (১ মে) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার ১০ নং বায়েক ইউনিয়নের বালিয়াহুড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহত শিক্ষক মো. সফিকুল ইসলাম (৪৫) বায়েক শিক্ষা সদন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ওই বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকায় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন তিনি। তার গ্রামের বাড়ি কিশোগঞ্জ সদরের বাটাইল গ্রামের তিনি ওই এলাকার সৈয়দ আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মাগরিবের নামাজের পর বায়েক ইউনিয়নের বালিয়াহুড়া ব্রিজ সংলগ্ন একালায় রেলওয়ে রাস্তার ওপর দিয়ে হাঁটছিলেন ওই শিক্ষক। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা সংবাদ দিলে কসবা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যান।
এদিকে আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিম খন্দকার জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে নিহত শিক্ষক মো. সফিকুল ইসলাম (৪৫) বায়েক শিক্ষা সদন উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন। ওই বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকায় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন তিনি। তার গ্রামের বাড়ি কিশোগঞ্জ সদরের বাটাইল গ্রামের তিনি ওই এলাকার সৈয়দ আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, মাগরিবের নামাজের পর বায়েক ইউনিয়নের বালিয়াহুড়া ব্রিজ সংলগ্ন একালায় রেলওয়ে রাস্তার ওপর দিয়ে হাঁটছিলেন ওই শিক্ষক। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী সুবর্ণ এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা সংবাদ দিলে কসবা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে যান।
এদিকে আখাউড়া রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিম খন্দকার জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।