সম্প্রতি সরকারি এক কর্মকর্তার দামি ফোন লেকের পানিতে পড়ে যায়। এতে সরকারি ওই কর্মকর্তা ৪২ লাখ লিটারের জলাধার সেচে ফোন উদ্ধারের চেষ্টা করেন। এতে পুরো ভারত জুড়ে হইচই শুরু হয়। ভারতের ছত্রিশগড়ে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় এবার সিনিয়র এক কর্মকর্তাকে ৫৩ হাজার রুপি জরিমানা করা হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমান ৬৮ হাজার টাকা। খবর এনডিটিভি
ওই সিনিয়র কর্মকর্তা জানান ফুড ইন্সপেক্টর কর্মকর্তার ফোন জলাধারের পানিতে পড়ে যাওয়ার পর তাকে ৫ ফুট পানি সেচে ফেলার মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়। ইন্দ্রাবতী প্রকল্পের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার গত ২৬ মে সাব ডিভিশনাল অফিসার আরকে ধীভারকে চিঠি লিখেছিলেন।
এতে তিনি বলেন কেন তার বেতন থেকে অপচয় করা পানির খরচ আদায় করা হবে না। চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে গ্রীষ্মকালে সেচ ও অন্যান্য কাজে সমস্ত জলাধারে পানির প্রয়োজন হয়। ফুড অফিসার রাজেশ বিশ্বাস কানকার জেলায় কর্মরত ছিলেন। ছুটি কাটাতে তিনি খেরকাট্টা বাঁধের পারালকোট জলাধারে ঘুরতে যান।
ঘুরতে গিয়ে বন্ধুর সঙ্গে সেলফি তোলার সময় তার ১ লাখ টাকা মূল্যের ফোনটি জলাধারে পরে যায়। তার ফোনটি যেখানে পড়ে সেখানের গভীরতা ছিল ১৫ ফুট। পরে স্থানীয়দের ডেকে ফোনটি উদ্ধারে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন ওই সরকারি কর্মকর্তা। এরপরই তিনি বড় দুটি পানি সেচার মেশিন ব্যবহার করে ৪২ লাখ লিটার পানি সেচা শুরু করেন।
টানা চারদিন মেশিন দুটি চালু রাখা হয়। ওই জলাধারে যে পরিমান পানি ছিল তা দিয়ে ১৫০০ একর জমির সেচ দেওয়া যেত। এ বিষয়ে রাজেশ বিশ্বাস বলেন, জলাধারটির পানি সেচার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। এছাড়া এর পানি ব্যবহার করা হত না।
ওই সিনিয়র কর্মকর্তা জানান ফুড ইন্সপেক্টর কর্মকর্তার ফোন জলাধারের পানিতে পড়ে যাওয়ার পর তাকে ৫ ফুট পানি সেচে ফেলার মৌখিক অনুমতি দেওয়া হয়। ইন্দ্রাবতী প্রকল্পের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার গত ২৬ মে সাব ডিভিশনাল অফিসার আরকে ধীভারকে চিঠি লিখেছিলেন।
এতে তিনি বলেন কেন তার বেতন থেকে অপচয় করা পানির খরচ আদায় করা হবে না। চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে গ্রীষ্মকালে সেচ ও অন্যান্য কাজে সমস্ত জলাধারে পানির প্রয়োজন হয়। ফুড অফিসার রাজেশ বিশ্বাস কানকার জেলায় কর্মরত ছিলেন। ছুটি কাটাতে তিনি খেরকাট্টা বাঁধের পারালকোট জলাধারে ঘুরতে যান।
ঘুরতে গিয়ে বন্ধুর সঙ্গে সেলফি তোলার সময় তার ১ লাখ টাকা মূল্যের ফোনটি জলাধারে পরে যায়। তার ফোনটি যেখানে পড়ে সেখানের গভীরতা ছিল ১৫ ফুট। পরে স্থানীয়দের ডেকে ফোনটি উদ্ধারে চেষ্টা করে ব্যর্থ হন ওই সরকারি কর্মকর্তা। এরপরই তিনি বড় দুটি পানি সেচার মেশিন ব্যবহার করে ৪২ লাখ লিটার পানি সেচা শুরু করেন।
টানা চারদিন মেশিন দুটি চালু রাখা হয়। ওই জলাধারে যে পরিমান পানি ছিল তা দিয়ে ১৫০০ একর জমির সেচ দেওয়া যেত। এ বিষয়ে রাজেশ বিশ্বাস বলেন, জলাধারটির পানি সেচার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়েছিল। এছাড়া এর পানি ব্যবহার করা হত না।