এবার ইউক্রেনের বন্দর শহর ওডেসায় রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে। এ হামলায় আগুনে পুড়ে গিয়েছে ‘হ্যারি পটার ক্যাসেল’ নামে পরিচিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও। বুধবার এক প্রতিবেদনে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যম সিএনএন নিউজ এ তথ্য জানায়।
এদিকে ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেলের অফিস থেকে প্রকাশিত হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখা যায়, সমুদ্রের কাছাকাছি একটি এলাকায় কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একের পর এক রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরিত হয়। ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাশিয়া এই হামলা চালানোর জন্য একটি ইস্কান্দার ব্যালিস্টিক মিসাইল এবং ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করেছে।
ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেল অ্যান্ড্রি কোস্টিন বলেছেন, ‘আক্রমণের স্থান থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে ক্ষেপণাস্ত্রের অবশিষ্ট ধাতব টুকরো ও ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে’।
তিনি জোর দিয়ে আরও বলেন, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী প্রচুর পরিমাণে হতাহতের উদ্দেশ্য নিয়ে ক্লাস্টার অস্ত্র ব্যবহার করেছিল। হামলায় আহত ৩০ জনের মধ্যে দুই শিশু ও একজন গর্ভবতী নারীও রয়েছে। এছাড়াও প্রায় ২০টি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উল্লেখ্য, ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবহার, স্থানান্তর এবং উৎপাদন একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি দ্বারা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যা মূলত ‘দ্য কনভেনশন অন ক্লাস্টার মিনিশনস (সিসিএম)’ নামে পরিচিত। তবে, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র কোন পক্ষই এই কনভেনশনে স্বাক্ষর করেনি।
এদিকে ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেলের অফিস থেকে প্রকাশিত হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখা যায়, সমুদ্রের কাছাকাছি একটি এলাকায় কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে একের পর এক রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরিত হয়। ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাশিয়া এই হামলা চালানোর জন্য একটি ইস্কান্দার ব্যালিস্টিক মিসাইল এবং ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহার করেছে।
ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেল অ্যান্ড্রি কোস্টিন বলেছেন, ‘আক্রমণের স্থান থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে ক্ষেপণাস্ত্রের অবশিষ্ট ধাতব টুকরো ও ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে’।
তিনি জোর দিয়ে আরও বলেন, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী প্রচুর পরিমাণে হতাহতের উদ্দেশ্য নিয়ে ক্লাস্টার অস্ত্র ব্যবহার করেছিল। হামলায় আহত ৩০ জনের মধ্যে দুই শিশু ও একজন গর্ভবতী নারীও রয়েছে। এছাড়াও প্রায় ২০টি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
উল্লেখ্য, ক্লাস্টার যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবহার, স্থানান্তর এবং উৎপাদন একটি আন্তর্জাতিক চুক্তি দ্বারা নিষিদ্ধ করা হয়েছে, যা মূলত ‘দ্য কনভেনশন অন ক্লাস্টার মিনিশনস (সিসিএম)’ নামে পরিচিত। তবে, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র কোন পক্ষই এই কনভেনশনে স্বাক্ষর করেনি।