এবার অসহনীয় গরম ও তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষার্থীদের ধরে রাখতে শ্রেনীকক্ষে সুইমিংপুলের ব্যবস্থা করেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের কানৌজ জেলার মাসাওনাপুর গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়েরই একটি কক্ষ থেকে চেয়ার-টেবিল-ব্ল্যাকবোর্ড সরিয়ে সেটিকে ‘সুইমিংপুল’ করা হয়েছে।
এদিকে এনডিটিভির সাংবাদিক টিম সরেজমিনে ওই স্কুলে গিয়ে দেখতে পান, প্রায় একফুট পানিতে থই থই করছে ওই শ্রেনীকক্ষের মেঝে। সেই পানিতে হুটোপুটি করছে শিশুরা। স্কুলের প্রিন্সিপাল বৈভব রাজপুত গ্রামে ‘মজার আইডিয়ার মানুষ’ নামে পরিচিত।
এনডিটিভিকে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। গরমের কারণে শিক্ষার্থীদের খুব কষ্ট হচ্ছিল; অনেকে স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। এ অবস্থায় আমাদের মনে হলো— যদি স্কুলের ভেতরেই পানিতে হুটোপুটি করার একটা ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে হয়তো শিক্ষার্থীরা আবার ফিরে আসবে।’
‘সেই অনুযায়ী একটি শ্রেনীক্ষকে খালি করে সেটিতে পানি ঢাললাম এবং দেখলাম, নতুন এই ভাবনাটি কাজ করছে। যেসব শিক্ষার্থী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল, তারা ফের আসা শুরু করেছে।’ প্রসঙ্গত, এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে ভারতের বিশাল অংশজুড়ে তাপপ্রাবাহ বয়ে যাচ্ছে। সোমবার দেশটির কোনো কোনো এলাকায় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠেছিল।
এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর ইতোমধ্যে অন্ধ্র, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশায় লাল সতর্কতা জারি করে বলেছে, আগামী দুই-তিন দিন এই রাজ্যগুলোতে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। সেই সঙ্গে তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং সিকিমে কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। এই সংকেতের অর্থ— আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি না পেলেও হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সূত্র : এনডিটিভি
এদিকে এনডিটিভির সাংবাদিক টিম সরেজমিনে ওই স্কুলে গিয়ে দেখতে পান, প্রায় একফুট পানিতে থই থই করছে ওই শ্রেনীকক্ষের মেঝে। সেই পানিতে হুটোপুটি করছে শিশুরা। স্কুলের প্রিন্সিপাল বৈভব রাজপুত গ্রামে ‘মজার আইডিয়ার মানুষ’ নামে পরিচিত।
এনডিটিভিকে তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। গরমের কারণে শিক্ষার্থীদের খুব কষ্ট হচ্ছিল; অনেকে স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল। এ অবস্থায় আমাদের মনে হলো— যদি স্কুলের ভেতরেই পানিতে হুটোপুটি করার একটা ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে হয়তো শিক্ষার্থীরা আবার ফিরে আসবে।’
‘সেই অনুযায়ী একটি শ্রেনীক্ষকে খালি করে সেটিতে পানি ঢাললাম এবং দেখলাম, নতুন এই ভাবনাটি কাজ করছে। যেসব শিক্ষার্থী স্কুলে আসা বন্ধ করে দিয়েছিল, তারা ফের আসা শুরু করেছে।’ প্রসঙ্গত, এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে ভারতের বিশাল অংশজুড়ে তাপপ্রাবাহ বয়ে যাচ্ছে। সোমবার দেশটির কোনো কোনো এলাকায় তাপমাত্রা ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠেছিল।
এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর ইতোমধ্যে অন্ধ্র, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশায় লাল সতর্কতা জারি করে বলেছে, আগামী দুই-তিন দিন এই রাজ্যগুলোতে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। সেই সঙ্গে তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং সিকিমে কমলা সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। এই সংকেতের অর্থ— আগামী কয়েক দিন তাপমাত্রা বৃদ্ধি না পেলেও হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। সূত্র : এনডিটিভি