এবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ফিলিপাইনে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়েছে তাপমাত্রা। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুইদিনের জন্য সশরীরে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অনলাইনে পাঠদান চলবে দেশটিতে।
এদিকে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের বিভিন্ন অঞ্চলে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিদ্যমান। এল-নিনো আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে দেশটিতে মার্চ থেকে মে পর্যন্ত এ ধরনের তাপমাত্রা থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিপাইনের এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতির কারণে বিদ্যুতের ওপর চাপ তীব্র হচ্ছে। এতে পানি ও বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে।
এমনটি হলে- খামারের উৎপাদন কমতে পারে, যার ফলে ব্যবসার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে এটি সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে। গেল মাস থেকেই তীব্র গরম ফিলিপাইনে। তবে চলতি মাসে তা চলে গেছে সহন ক্ষমতার বাইরে।
চাপ নিতে না পেরে মাসের শুরুতে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল দেশটির ১৩টি পাওয়ার প্লান্ট। দেশটির আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী দু’দিনের মধ্যে তাপমাত্রা প্রায় ১৩ ডিগ্রি কমে পৌঁছাবে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে তা মানব শরীরে অনুভূত হবে ৪৫ ডিগ্রির মতো। যা বেশ বিপজ্জনক; হতে পারে হিটস্ট্রোকও- এমন সতর্কতা চিকিৎসকদের।
এদিকে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের বিভিন্ন অঞ্চলে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিদ্যমান। এল-নিনো আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে দেশটিতে মার্চ থেকে মে পর্যন্ত এ ধরনের তাপমাত্রা থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিপাইনের এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতির কারণে বিদ্যুতের ওপর চাপ তীব্র হচ্ছে। এতে পানি ও বিদ্যুতের সরবরাহ ব্যাহত হতে পারে।
এমনটি হলে- খামারের উৎপাদন কমতে পারে, যার ফলে ব্যবসার ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে এটি সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থীদের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে বলে। গেল মাস থেকেই তীব্র গরম ফিলিপাইনে। তবে চলতি মাসে তা চলে গেছে সহন ক্ষমতার বাইরে।
চাপ নিতে না পেরে মাসের শুরুতে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল দেশটির ১৩টি পাওয়ার প্লান্ট। দেশটির আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী দু’দিনের মধ্যে তাপমাত্রা প্রায় ১৩ ডিগ্রি কমে পৌঁছাবে ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। তবে তা মানব শরীরে অনুভূত হবে ৪৫ ডিগ্রির মতো। যা বেশ বিপজ্জনক; হতে পারে হিটস্ট্রোকও- এমন সতর্কতা চিকিৎসকদের।