চলতি বছরের আগামী ১ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে মাটিতে বসবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর। আসন্ন এই বৈশ্বিক টুর্নামেন্টে আলাদা গ্রুপে খেলবে বাংলাদেশ ও ভারত। তবে এই মহাযজ্ঞের আগেই রোহিত শর্মার দলের মুখোমুখি হবে টাইগাররা।
নিউইয়র্কে আইসিসির আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচে প্রতিবেশী দেশের বিপক্ষে খেলবে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। যদিও এখনও এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি আইসিসি ও বিসিবি। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যম।
জানা গেছে, আসন্ন এই বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রস্তুতি ম্যাচ একদম নিশ্চিত। তবে আইসিসি থেকে এই বিষয়ে চূড়ান্তভাবে জানানোর আগে এই বিষয়ে মন্তব্যে নারাজ বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ।
এদিকে আইসিসির প্রতিটি ইভেন্টের আগে প্রতিটি দল দুটি করে আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে থাকে। তবে এবার যৌথ আয়োজক ও খরচ অনেক ব্যয়বহুল বিবেচনায় এই নিয়মে কিছুটা শিথিলতা আনা হচ্ছে। কোনো দল চাইলে সর্বোচ্চ দুটি, আবার একটি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলতে পারবে।
অন্যদিকে বৈশ্বিক এই মহাযজ্ঞের আগে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে স্বাগতিকদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলবে শান্তর দল। আগামী ২১, ২৩ ও ২৫ মে গড়াবে ম্যাচ তিনটি। আর প্রস্তুতি ম্যাচ দুটির সম্ভাব্য তারিখ ২৮ মে ও ১ জুন।
আর তাই ভ্রমণক্লান্তি বিবেচনায় বিশ্বমঞ্চের আগে বাংলাদেশ দুটি নাকি একটি ম্যাচ খেলবে, তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বিসিবি। মূলত প্রধান কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে ও টিম ম্যানেজমেন্টের ওপরই বিষয়টা পুরোপুরি নির্ভর করছে।
নিউইয়র্কে আইসিসির আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচে প্রতিবেশী দেশের বিপক্ষে খেলবে চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। যদিও এখনও এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি আইসিসি ও বিসিবি। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রের বরাতে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে দেশের প্রথম সারির একটি গণমাধ্যম।
জানা গেছে, আসন্ন এই বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রস্তুতি ম্যাচ একদম নিশ্চিত। তবে আইসিসি থেকে এই বিষয়ে চূড়ান্তভাবে জানানোর আগে এই বিষয়ে মন্তব্যে নারাজ বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগ।
এদিকে আইসিসির প্রতিটি ইভেন্টের আগে প্রতিটি দল দুটি করে আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে থাকে। তবে এবার যৌথ আয়োজক ও খরচ অনেক ব্যয়বহুল বিবেচনায় এই নিয়মে কিছুটা শিথিলতা আনা হচ্ছে। কোনো দল চাইলে সর্বোচ্চ দুটি, আবার একটি প্রস্তুতি ম্যাচও খেলতে পারবে।
অন্যদিকে বৈশ্বিক এই মহাযজ্ঞের আগে ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। এরপর বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে স্বাগতিকদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ খেলবে শান্তর দল। আগামী ২১, ২৩ ও ২৫ মে গড়াবে ম্যাচ তিনটি। আর প্রস্তুতি ম্যাচ দুটির সম্ভাব্য তারিখ ২৮ মে ও ১ জুন।
আর তাই ভ্রমণক্লান্তি বিবেচনায় বিশ্বমঞ্চের আগে বাংলাদেশ দুটি নাকি একটি ম্যাচ খেলবে, তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি বিসিবি। মূলত প্রধান কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহে ও টিম ম্যানেজমেন্টের ওপরই বিষয়টা পুরোপুরি নির্ভর করছে।