এবার নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে গরমে অসুস্থ হয়ে শ্রেণিকক্ষে অজ্ঞান হয়ে পড়েছে আফিফা রিজওয়ানা নামের এক মাদরাসাছাত্রী। আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার আমান উল্যাপুরের জয়নারায়ণপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে ওই ছাত্রীকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
জানা যায়, আফিফা ওই মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ও শিক্ষক দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে। আজ সকাল ১০টা ২০ মিনিট থেকে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। সবাই শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের জন্য অপেক্ষা করছিল। ১০টার দিকে আফিফা হঠাৎ গরম সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তার মাথায় পানি ঢালার পর তার জ্ঞান ফেরে। এরপর তার শিক্ষক বাবা তাকে বাড়ি নিয়ে যান।
এদিকে মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক জামাল উদ্দিন বলেন, আফিফা অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল। আমরা তার মাথায় পানি ঢালার পর সে সুস্থ বোধ করলে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। আফিফা ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ বোধ করছিল। আমরা তাদেরও ছুটি দিয়ে দিয়েছি।
এ বিষয়ে মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপাল তৈয়ুব উল্যাহ বলেন, আমাদের ১০টা ২০ মিনিট থেকে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। এর আগেই এমন ঘটনা ঘটে। বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। পাঠদানের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকলে এমন ঘটনা ঘটবে না বলে আমি মনে করি।
এদিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি জানি না। আপনার কাছে শুনলাম। বিদ্যুৎ সমস্যার জন্য যদি এমন হয় তাহলে আমি বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে কথা বলব। পাশাপাশি শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিস্তারিত জানানোর জন্য বলব।
জানা যায়, আফিফা ওই মাদরাসার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ও শিক্ষক দেলোয়ার হোসেনের মেয়ে। আজ সকাল ১০টা ২০ মিনিট থেকে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। সবাই শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের জন্য অপেক্ষা করছিল। ১০টার দিকে আফিফা হঠাৎ গরম সহ্য করতে না পেরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তার মাথায় পানি ঢালার পর তার জ্ঞান ফেরে। এরপর তার শিক্ষক বাবা তাকে বাড়ি নিয়ে যান।
এদিকে মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক জামাল উদ্দিন বলেন, আফিফা অজ্ঞান হয়ে পড়েছিল। আমরা তার মাথায় পানি ঢালার পর সে সুস্থ বোধ করলে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই। আফিফা ছাড়াও আরও বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ বোধ করছিল। আমরা তাদেরও ছুটি দিয়ে দিয়েছি।
এ বিষয়ে মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপাল তৈয়ুব উল্যাহ বলেন, আমাদের ১০টা ২০ মিনিট থেকে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা ছিল। এর আগেই এমন ঘটনা ঘটে। বিদ্যুৎ না থাকায় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়ছে। পাঠদানের সময় বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকলে এমন ঘটনা ঘটবে না বলে আমি মনে করি।
এদিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আরিফুর রহমান বলেন, আমি বিষয়টি জানি না। আপনার কাছে শুনলাম। বিদ্যুৎ সমস্যার জন্য যদি এমন হয় তাহলে আমি বিদ্যুৎ অফিসের সঙ্গে কথা বলব। পাশাপাশি শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিস্তারিত জানানোর জন্য বলব।