চলমান এই তীব্র দাবদাহের মধ্যে হঠাৎ পানির পিপাসা পায় মুদি ব্যবসায়ী শহিদুজ্জামান শহিদের (৪০)। এসময় তৃষ্ণা মেটাতে কোমল পানীয়ের বোতলে রাখা ঘাস নিধনের বিষ পান করেন তিনি। এর আগে তিনি নিজেই কোমল পানীয়ের বোতলে ওই বিষ রেখেছিলেন।
এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে স্থানীয় গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়। শহিদুজ্জামান মহেশপুর উপজেলার কাজিরবেড় ইউনিয়নের ঝিটকিপোতা গ্রামের জহুরুল ইসলামের ছেলে। শুক্রবার (২৬এপ্রিল) রাতে উপজেলার ঝিটকিপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় নিজ দোকানে বসে হঠাৎ পানি পিপাসা পায় শহিদুজ্জামানের। এসময় তার নিজের দোকানে রাখা কোমল পানীয়ের বোতলে রাখা ঘাস নিধনের ওষুধ সেবন করেন।
এ সময় নিহতের ভাই সাজেদুল ইসলাম জানান, প্রথমে তাকে পল্লী চিকিৎসক আব্দুস সামাদের কাছে নিলে তিনি ওয়াশ করে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। বাড়ি নিয়ে আসার পর আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে পার্শ্ববতী চুন্নিরআইট গ্রামের পল্লী চিকিৎসক দুলালের কাছে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে ভৈরবা পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আব্দুল মান্নান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে করেছেন। এ ঘটনায় মহেশপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে স্থানীয় গ্রাম্য চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়। শহিদুজ্জামান মহেশপুর উপজেলার কাজিরবেড় ইউনিয়নের ঝিটকিপোতা গ্রামের জহুরুল ইসলামের ছেলে। শুক্রবার (২৬এপ্রিল) রাতে উপজেলার ঝিটকিপোতা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় নিজ দোকানে বসে হঠাৎ পানি পিপাসা পায় শহিদুজ্জামানের। এসময় তার নিজের দোকানে রাখা কোমল পানীয়ের বোতলে রাখা ঘাস নিধনের ওষুধ সেবন করেন।
এ সময় নিহতের ভাই সাজেদুল ইসলাম জানান, প্রথমে তাকে পল্লী চিকিৎসক আব্দুস সামাদের কাছে নিলে তিনি ওয়াশ করে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। বাড়ি নিয়ে আসার পর আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে পার্শ্ববতী চুন্নিরআইট গ্রামের পল্লী চিকিৎসক দুলালের কাছে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে ভৈরবা পুলিশ ফাঁড়ির তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আব্দুল মান্নান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে করেছেন। এ ঘটনায় মহেশপুর থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।