এবার উচ্চ মাত্রায় ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কীটনাশক থাকার অভিযোগে হংকং এবং সিঙ্গাপুরে ভারতীয় কিছু পণ্য বিক্রির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞার পর এবার মার্কিন খাদ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফডিএ পণ্যগুলোর তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।
শনিবার ২৭ এপ্রিল সংবাদ সংস্থা রয়টার্স’র প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় পণ্যের বিষয়ে হংকংয়ের প্রকাশিত রিপোর্টটির বিষয়ে সচেতন যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার এফডিএ’র এক মুখপাত্র বলেন, এমন পরিস্থিতিতে পণ্যগুলো নিয়ে আরও তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে এফডিএ।
এদিকে হংকং চলতি মাসে ভারতীয় কোম্পানি এমডিএইচ’র তিনটি মাছের মিশ্রণের মসলা এবং এভারেস্ট’র মসলা বিক্রির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এছাড়া সিঙ্গাপুরও এভারেস্ট কোম্পানির মাছের মসলা বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
সিঙ্গাপুর বলছে, এভারেস্ট কোম্পানির মাছের এই মসলায় অতিরিক্ত ইথিলিন অক্সাইড রয়েছে, যা মানুষের জন্য অনুপযুক্ত। এছাড়াও এই কীটনাশকে রয়েছে ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকি। এমডিএইচ এবং এভারেস্ট কর্তৃপক্ষকে তাদের মন্তব্য জানানোর আবেদন করলেও তারা রয়টার্সকে তৎক্ষণাৎ কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এভারেস্ট এর আগে এক মন্তব্যে দাবি করে, তাদের পণ্যগুলো ভোক্তাদের জন্য নিরাপদ। তবে এমডিএইচ এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের মন্তব্য প্রকাশ করেনি। এমডিএইচ এবং এভারেস্ট’র মসলা জাতীয় পণ্যগুলো ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এছাড়া ইউরোপ, এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকায়ও এর প্রভাব রয়েছে ব্যাপক।
এদিকে ভারতের খাদ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফএসএসএআই কোম্পানি দু’টির পণ্যের কোয়ালিটি যাচাই শুরু করেছে বলে জানিয়েছে। সংস্থাটি বলছে, হংকং এবং সিঙ্গাপুরের প্রকাশিত রিপোর্টটি পর্যালোচনা এবং পণ্যের সঠিক মান যাচাইয়ের কাজ চলছে।
শনিবার ২৭ এপ্রিল সংবাদ সংস্থা রয়টার্স’র প্রতিবেদনে বলা হয়, ভারতীয় পণ্যের বিষয়ে হংকংয়ের প্রকাশিত রিপোর্টটির বিষয়ে সচেতন যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার এফডিএ’র এক মুখপাত্র বলেন, এমন পরিস্থিতিতে পণ্যগুলো নিয়ে আরও তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে এফডিএ।
এদিকে হংকং চলতি মাসে ভারতীয় কোম্পানি এমডিএইচ’র তিনটি মাছের মিশ্রণের মসলা এবং এভারেস্ট’র মসলা বিক্রির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এছাড়া সিঙ্গাপুরও এভারেস্ট কোম্পানির মাছের মসলা বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে।
সিঙ্গাপুর বলছে, এভারেস্ট কোম্পানির মাছের এই মসলায় অতিরিক্ত ইথিলিন অক্সাইড রয়েছে, যা মানুষের জন্য অনুপযুক্ত। এছাড়াও এই কীটনাশকে রয়েছে ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকি। এমডিএইচ এবং এভারেস্ট কর্তৃপক্ষকে তাদের মন্তব্য জানানোর আবেদন করলেও তারা রয়টার্সকে তৎক্ষণাৎ কোন প্রতিক্রিয়া জানায়নি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, এভারেস্ট এর আগে এক মন্তব্যে দাবি করে, তাদের পণ্যগুলো ভোক্তাদের জন্য নিরাপদ। তবে এমডিএইচ এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের মন্তব্য প্রকাশ করেনি। এমডিএইচ এবং এভারেস্ট’র মসলা জাতীয় পণ্যগুলো ভারতে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এছাড়া ইউরোপ, এশিয়া এবং উত্তর আমেরিকায়ও এর প্রভাব রয়েছে ব্যাপক।
এদিকে ভারতের খাদ্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা এফএসএসএআই কোম্পানি দু’টির পণ্যের কোয়ালিটি যাচাই শুরু করেছে বলে জানিয়েছে। সংস্থাটি বলছে, হংকং এবং সিঙ্গাপুরের প্রকাশিত রিপোর্টটি পর্যালোচনা এবং পণ্যের সঠিক মান যাচাইয়ের কাজ চলছে।