এবার তীব্র দাবদাহে পুড়ছে বাংলাদেশ-ভারতসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এর ব্যতিক্রম নয় দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডও। দেশটিতে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত হিটস্ট্রোকে অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই অবস্থায় সতর্কতা জারি করেছে দেশটির সরকার। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম সিএনএ।
এদিকে সংবাদমাধ্যমটি বলছে, থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বুধবার (২৪ এপ্রিল) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবারও তাপমাত্রা একইরকম থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, চলতি মৌসুমে দেশটির তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ব্যাংককে চরম তাপপ্রবাহের বিষয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটিতে হিটস্ট্রোকে অন্তত ৩০ জন মারা গেছেন। গত বছরে দেশটিতে এই সংখ্যা ছিলো ৩৭ জন। থাইল্যান্ডের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপ-মহাপরিচালক দিরেক খামপায়েন গণমাধ্যমকে বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তারা বয়স্ক লোকজন এবং যারা দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ আছেন, তাদের বাড়িতে অবস্থান ও নিয়মিত পানি পান করার আহ্বান জানিয়েছেন।
মূলত থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে সাধারণত এপ্রিল মাসে আবহাওয়া সবেচেয়ে গরম থাকে। কিন্তু এল নিনো ধাঁচের আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে চলতি বছর তা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ভয়াবহ দাবদাহ বিরাজ করছে।
এদিকে সংবাদমাধ্যমটি বলছে, থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বুধবার (২৪ এপ্রিল) তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃহস্পতিবারও তাপমাত্রা একইরকম থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ। তবে আশঙ্কা করা হচ্ছে, চলতি মৌসুমে দেশটির তাপমাত্রা ৫২ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যেতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ব্যাংককে চরম তাপপ্রবাহের বিষয়ে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ১ জানুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটিতে হিটস্ট্রোকে অন্তত ৩০ জন মারা গেছেন। গত বছরে দেশটিতে এই সংখ্যা ছিলো ৩৭ জন। থাইল্যান্ডের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপ-মহাপরিচালক দিরেক খামপায়েন গণমাধ্যমকে বলেছেন, সরকারি কর্মকর্তারা বয়স্ক লোকজন এবং যারা দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ আছেন, তাদের বাড়িতে অবস্থান ও নিয়মিত পানি পান করার আহ্বান জানিয়েছেন।
মূলত থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে সাধারণত এপ্রিল মাসে আবহাওয়া সবেচেয়ে গরম থাকে। কিন্তু এল নিনো ধাঁচের আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে চলতি বছর তা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। গত কয়েকদিন ধরে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে ভয়াবহ দাবদাহ বিরাজ করছে।