চলতি বছরের আগামী জুলাইয়ে জি টোয়েন্টি সম্মেলনের আগেই ব্রাজিলে দ্বিপাক্ষিক সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরে খেলা, নিরাপত্তা, কারিগরি সহযোগিতা নিয়ে সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে বলে জানিয়েছেন ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত। এছাড়া রাজধানী ঢাকাতে ব্রাজিলের ভিসা সেন্টার চালুর পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে এসব কথা বলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস।
এ সময় রাষ্ট্রদূত বলেন, অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানান, বাংলাদেশে এখনও তেমন কোন বিনিয়োগকারী না থাকলেও শীঘ্রই এখানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা আছে। বিশেষ করে পোশাক খাত ও প্রযুক্তি খাতের কথা বলেন তিনি।
এদিকে ফেরেস বলেন, বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে বাণিজ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জুনে ব্রাজিল সফরের কথা রয়েছে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সফরে যে চুক্তিগুলো সম্ভব হয়নি তা হয়ত স্বাক্ষর হতে পারে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকেও গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন রাষ্ট্রদূত। বলেন, বিশ্বে অনেক সমস্যা থাকলেও রোহিঙ্গা সমস্যাকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবেনা। আন্তর্জাতিক আইন মেনেই চলবে ব্রাজিল। ফলে আইপিএস কিংবা বিআরআই নিয়ে আপাতত ব্রাজিলের কোনো ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টকে এসব কথা বলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূত পাউলো ফারনান্দ ফেরেস।
এ সময় রাষ্ট্রদূত বলেন, অনুমতি মিললে ঈদের আগেই ব্রাজিল থেকে গরু আমদানি সম্ভব। জানান, বাংলাদেশে এখনও তেমন কোন বিনিয়োগকারী না থাকলেও শীঘ্রই এখানে বিনিয়োগের সম্ভাবনা আছে। বিশেষ করে পোশাক খাত ও প্রযুক্তি খাতের কথা বলেন তিনি।
এদিকে ফেরেস বলেন, বাংলাদেশ ও ব্রাজিলের মধ্যে বাণিজ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর জুনে ব্রাজিল সফরের কথা রয়েছে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সফরে যে চুক্তিগুলো সম্ভব হয়নি তা হয়ত স্বাক্ষর হতে পারে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনকেও গুরুত্ব দিতে হবে বলে মনে করেন রাষ্ট্রদূত। বলেন, বিশ্বে অনেক সমস্যা থাকলেও রোহিঙ্গা সমস্যাকে হারিয়ে যেতে দেয়া যাবেনা। আন্তর্জাতিক আইন মেনেই চলবে ব্রাজিল। ফলে আইপিএস কিংবা বিআরআই নিয়ে আপাতত ব্রাজিলের কোনো ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।