এবার ঝগড়ার সময় স্ত্রীকে চড় মেরেছিলেন এক ব্যক্তি। সেই আঘাতে জ্ঞান হারান স্ত্রী। ওই ব্যক্তি ভাবেন তার স্ত্রী মারা গেছেন। এতে ভয় পেয়ে যান তিনি। এরপর কোনো কিছু না ভেবেই আত্মহত্যা করেন। ভয়ানক এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের কেরালা অঙ্গরাজ্যের তিরুঅনন্তপুরমে।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম প্রীজিত। মঙ্গলবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। তখন তার স্ত্রী সিনসিনা এ নিয়ে ঝগড়া করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তীব্র বাক-বিতণ্ডা শুরু হয়। রাগের বশে স্ত্রীকে আচমকা চড় মেরে বসেন প্রীজিত। আর এতেই জ্ঞান হারিয়ে মেঝেতে পড়ে যান সিনসিনা। তাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন প্রীজিত। কিন্তু স্ত্রীর কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
সিনসনা পুলিশকে জানিয়েছেন, কিছুক্ষণ পরে জ্ঞান ফেরার পর তিনি দেখেন প্রীজিত গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন। চিৎকার করে প্রতিবেশীদের ডাকেন তিনি। তড়িঘড়ি করে প্রীজিতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, প্রীজিত মাঝেমধ্যেই মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরতেন। তা নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা হতো। মঙ্গলবারও মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফেরেন তিনি। স্ত্রী কটূক্তি করায় প্রীজিত রেগে যান। ক্রোধের বসেই স্ত্রীকে চড় মারেন। তারপর নিজেও আত্মহত্যা করেন। প্রীজিত দিনমজুরের কাজ করতেন। তাদের তিন বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্তির নাম প্রীজিত। মঙ্গলবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরেছিলেন তিনি। তখন তার স্ত্রী সিনসিনা এ নিয়ে ঝগড়া করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তীব্র বাক-বিতণ্ডা শুরু হয়। রাগের বশে স্ত্রীকে আচমকা চড় মেরে বসেন প্রীজিত। আর এতেই জ্ঞান হারিয়ে মেঝেতে পড়ে যান সিনসিনা। তাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেন প্রীজিত। কিন্তু স্ত্রীর কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ায় ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি।
সিনসনা পুলিশকে জানিয়েছেন, কিছুক্ষণ পরে জ্ঞান ফেরার পর তিনি দেখেন প্রীজিত গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন। চিৎকার করে প্রতিবেশীদের ডাকেন তিনি। তড়িঘড়ি করে প্রীজিতকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, প্রীজিত মাঝেমধ্যেই মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরতেন। তা নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝামেলা হতো। মঙ্গলবারও মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফেরেন তিনি। স্ত্রী কটূক্তি করায় প্রীজিত রেগে যান। ক্রোধের বসেই স্ত্রীকে চড় মারেন। তারপর নিজেও আত্মহত্যা করেন। প্রীজিত দিনমজুরের কাজ করতেন। তাদের তিন বছরের একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। এই ঘটনায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।