এবার নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হওয়া স্ক্যান্ডাল নিয়ে মুখ খুললেন সুনেরাহ বিনতে কামাল। সামাজিক মাধ্যামে নাতিদীর্ঘ একটি ইংরেজি স্ট্যাটাসে ফাঁস হওয়া ছবি ও ভিডিও নিয়ে আত্মপক্ষ সমর্থন করলেন তিনি। সুনেরাহ লিখেছেন, আমি রাজকে ১০ বছর ধরে চিনি। সে আমার সবচেয়ে ভালো বন্ধু। আমরা সবাই জানি যে, কাছের বন্ধুর সঙ্গে কীভাবে কথা বলতে হয়! সমস্যা হলো, সে একজন ছেলে এবং আমি একজন মেয়ে। বিয়ের পর তার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয় না বললেই চলে। ওই দিন ডাবিং স্টুডিওতে আমাদের দেখা হয় এবং কিছু ছবি তুলি।’
এদিকে তিনি দাবি করেন ভিডিওগুলো পাঁচ বছর আগের। সুনেরাহর লিখেছেন, “আপনারা যে ভিডিওগুলো দেখেছেন (শরিফুল রাজের অ্যাকাউন্টে) সেগুলো পাঁচ বছর আগের। ‘ন ডরাই’ সিনেমার সময়ের। সেই সময় আমরা এভাবেই মজা করতাম, আর প্রতিদিন এভাবে কথা বলার প্র্যাকটিস করতাম। কারণ, আমাদের (বিশেষ করে আমাকে) সিনেমার প্রয়োজনে গালি দিতে হয়েছে এভাবে।”
একটি স্থিরচিত্রে দেখা গেছে, মোবাইলে নিজের শরীরের কিছু একটা দেখাচ্ছেন সুনেরাহ। সেই ছবি তোলার ব্যাখ্যায় তিনি লিখেছেন, “তখন তাকে (শরিফুল রাজ) একটি ছবি পাঠিয়েছিলাম আমি, এটা জানানোর জন্য যে শুটিংয়ে মার খেয়েছি আমি (যেখানে লিয়াকত আমাকে মারে। ‘ন ডরাই’ সিনেমাটি দেখেছেন যারা, তারা জানবেন বিষয়টি)। মার খাওয়ার পর কালশিটে পড়েছিল, উঠে দাঁড়াতেও পারছিলাম না। শুটিংয়ে যেতে পারব না, এটা জানানোর জন্যই পাঠিয়েছিলাম ছবিটি। শুধু তাকে না, পরিচালককেও পাঠিয়েছিলাম।”
এদিকে নাম প্রকাশ না করলেও সুনেরহা মনে করেন, ছবি ও ভিডিওগুলো প্রকাশ করেছেন রাজের স্ত্রী চিত্রনায়িকা পরীমণি। তিনি তার লেখনিতে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে তেমনটাই বুঝিয়েছেন। সুনেরাহ লিখেছেন, ‘দয়া করে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। আমি নিশ্চিত ওর (শরিফুল রাজ) আইডি হ্যাক হয়েছে। আর কে হ্যাক করেছে, আমরা সবাই সেটা জানি। প্রকাশ্যে হইচই করতে কোনো কারণ লাগে না যার (সেই করেছে)। এ ভিডিওগুলো যারা ছড়াবে, তাদের সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব আমি।’
এর আগে আজ মঙ্গলবার রাত দেড়টা নাগাদ নেটাগরিকরা যখন ঘুম ঘুম চোখে ফেসবুকে, তখন হঠাৎ ফাঁস হয় শরিফুল রাজের স্ক্যান্ডাল। এ অভিনেতার ফেসবুকে দেখা যায় সুনেরাহ বিনতে কামাল, তানজিন তিশা ও নাজিফা তুষির সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থার ছবি ও ভিডিও ক্লিপ। ছবিগুলোর কোনোটায় দেখা গেছে রাজ সুনেরাহর সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন। একটি ছবিতে রাজ বসে সুনেরাহকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। ভিডিওতে (রাজ সামনে আসেননি) রাজ জিজ্ঞেস করেন, কী করলা? নারী কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, তোমাকে চুমু খেয়েছিসহ অশ্লীল বাক্যালাপ।
এদিকে তিনি দাবি করেন ভিডিওগুলো পাঁচ বছর আগের। সুনেরাহর লিখেছেন, “আপনারা যে ভিডিওগুলো দেখেছেন (শরিফুল রাজের অ্যাকাউন্টে) সেগুলো পাঁচ বছর আগের। ‘ন ডরাই’ সিনেমার সময়ের। সেই সময় আমরা এভাবেই মজা করতাম, আর প্রতিদিন এভাবে কথা বলার প্র্যাকটিস করতাম। কারণ, আমাদের (বিশেষ করে আমাকে) সিনেমার প্রয়োজনে গালি দিতে হয়েছে এভাবে।”
একটি স্থিরচিত্রে দেখা গেছে, মোবাইলে নিজের শরীরের কিছু একটা দেখাচ্ছেন সুনেরাহ। সেই ছবি তোলার ব্যাখ্যায় তিনি লিখেছেন, “তখন তাকে (শরিফুল রাজ) একটি ছবি পাঠিয়েছিলাম আমি, এটা জানানোর জন্য যে শুটিংয়ে মার খেয়েছি আমি (যেখানে লিয়াকত আমাকে মারে। ‘ন ডরাই’ সিনেমাটি দেখেছেন যারা, তারা জানবেন বিষয়টি)। মার খাওয়ার পর কালশিটে পড়েছিল, উঠে দাঁড়াতেও পারছিলাম না। শুটিংয়ে যেতে পারব না, এটা জানানোর জন্যই পাঠিয়েছিলাম ছবিটি। শুধু তাকে না, পরিচালককেও পাঠিয়েছিলাম।”
এদিকে নাম প্রকাশ না করলেও সুনেরহা মনে করেন, ছবি ও ভিডিওগুলো প্রকাশ করেছেন রাজের স্ত্রী চিত্রনায়িকা পরীমণি। তিনি তার লেখনিতে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে তেমনটাই বুঝিয়েছেন। সুনেরাহ লিখেছেন, ‘দয়া করে এ বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি করবেন না। আমি নিশ্চিত ওর (শরিফুল রাজ) আইডি হ্যাক হয়েছে। আর কে হ্যাক করেছে, আমরা সবাই সেটা জানি। প্রকাশ্যে হইচই করতে কোনো কারণ লাগে না যার (সেই করেছে)। এ ভিডিওগুলো যারা ছড়াবে, তাদের সবার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেব আমি।’
এর আগে আজ মঙ্গলবার রাত দেড়টা নাগাদ নেটাগরিকরা যখন ঘুম ঘুম চোখে ফেসবুকে, তখন হঠাৎ ফাঁস হয় শরিফুল রাজের স্ক্যান্ডাল। এ অভিনেতার ফেসবুকে দেখা যায় সুনেরাহ বিনতে কামাল, তানজিন তিশা ও নাজিফা তুষির সঙ্গে আপত্তিকর অবস্থার ছবি ও ভিডিও ক্লিপ। ছবিগুলোর কোনোটায় দেখা গেছে রাজ সুনেরাহর সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন। একটি ছবিতে রাজ বসে সুনেরাহকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। ভিডিওতে (রাজ সামনে আসেননি) রাজ জিজ্ঞেস করেন, কী করলা? নারী কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, তোমাকে চুমু খেয়েছিসহ অশ্লীল বাক্যালাপ।