এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির পানি চেয়ে মহান আল্লাহর দরবারে সাহায্য চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। নামাজ শেষে মুনাজাত করেন তিন শতাধিক মানুষ। আজ বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল সকালে জেলা শহরের নামোশংকরবাটি ভবনীপুর এলাকায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন তারা।
এদিকে তালিমুল কোরআন মডেল মাদরাসার আয়োজনে স্থানীয় বিভিন্ন বয়সী মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে দুহাত তুলে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করে গরম থেকে মুক্তি, ফসল রক্ষা ও বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন তারা। এ সময় চোখের পানি ফেলে মহান আল্লাহর নিকট ক্ষমা চেয়ে বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।
এ সময় মুসল্লিরা জানান, সারাদেশের মতো অনাবৃষ্টি ও দাপদাহে পুড়ছে চাঁপাইনাববগঞ্জ। তাই বৃষ্টির জন্য হাহাকার পড়েছে জেলাজুড়ে। বৃষ্টির পানির অভাবে মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির অবস্থায় মাঠের ফসল বিনষ্ট হয়ে পড়েছে, আমের গুটি ঝড়ে পরছে। তাই বৃষ্টির পানি চেয়ে মহান আল্লাহর দরবারে সাহায্য চেয়ে ইসতিসকার নামাজের আয়েজন করা হয়।
এদিকে ইসতিসকার নামাজের ইমামতি করেন হামিদুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আমিনুল ইসলাম। তিনি জানান, বৃষ্টির জন্য পরপর তিনবার এই সুন্নত নামাজ আদায় করার নিয়ম রয়েছে। যখন অনাবৃষ্টি হতো তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইসতিসকার নামাজ আদায় করতেন। রসুলের এই সুন্নত অনুসরণ করেই নামাজের পর দোয়া করা হয়েছে।
এই ইমাম আরও জানান, যুগে যুগে মহান আল্লাহ নানারকম বিপদ ও দুর্যোগ দিয়ে পরীক্ষা করেন। অতিরিক্ত পাপের কারনে এমন অনাবৃষ্টি হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে পবিত্র হাদিসে। তবে ইনশাআল্লাহ, মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকল গোনাহ মাফ করে শীগ্রই রহমতের এই বৃষ্টি দিয়ে মানবজাতির কল্যাণ করবেন।
এদিকে তালিমুল কোরআন মডেল মাদরাসার আয়োজনে স্থানীয় বিভিন্ন বয়সী মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন। নামাজ শেষে দুহাত তুলে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করে গরম থেকে মুক্তি, ফসল রক্ষা ও বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন তারা। এ সময় চোখের পানি ফেলে মহান আল্লাহর নিকট ক্ষমা চেয়ে বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।
এ সময় মুসল্লিরা জানান, সারাদেশের মতো অনাবৃষ্টি ও দাপদাহে পুড়ছে চাঁপাইনাববগঞ্জ। তাই বৃষ্টির জন্য হাহাকার পড়েছে জেলাজুড়ে। বৃষ্টির পানির অভাবে মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির অবস্থায় মাঠের ফসল বিনষ্ট হয়ে পড়েছে, আমের গুটি ঝড়ে পরছে। তাই বৃষ্টির পানি চেয়ে মহান আল্লাহর দরবারে সাহায্য চেয়ে ইসতিসকার নামাজের আয়েজন করা হয়।
এদিকে ইসতিসকার নামাজের ইমামতি করেন হামিদুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আমিনুল ইসলাম। তিনি জানান, বৃষ্টির জন্য পরপর তিনবার এই সুন্নত নামাজ আদায় করার নিয়ম রয়েছে। যখন অনাবৃষ্টি হতো তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইসতিসকার নামাজ আদায় করতেন। রসুলের এই সুন্নত অনুসরণ করেই নামাজের পর দোয়া করা হয়েছে।
এই ইমাম আরও জানান, যুগে যুগে মহান আল্লাহ নানারকম বিপদ ও দুর্যোগ দিয়ে পরীক্ষা করেন। অতিরিক্ত পাপের কারনে এমন অনাবৃষ্টি হওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে পবিত্র হাদিসে। তবে ইনশাআল্লাহ, মহান সৃষ্টিকর্তা আমাদের সকল গোনাহ মাফ করে শীগ্রই রহমতের এই বৃষ্টি দিয়ে মানবজাতির কল্যাণ করবেন।