এখন সারাদেশে চলছে দাবদাহ সেই সাথে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। ইতোমধ্যে জারি করা হয়েছে হিট অ্যালার্ট। একই চিত্র উত্তরবঙ্গেও। সেখানে বৃষ্টির প্রত্যাশায় রংপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন মুসল্লিরা।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় নগরীর জুম্পাপাড়ার আলহেরা ইনস্টিটিউট স্কুল মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা ইকবাল হোসেন। নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় করা হয় বিশেষ মোনাজাত। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দাবদাহ থেকে মুক্তি চান মুসল্লিরা।
একইসাথে, বৃষ্টির মাধ্যমে সারাদেশে শীতল স্পর্শ বুলিয়ে দেয়ার দোয়াও করেন তারা। নামাজে অংশ নেয়া মুসল্লিরা বলেন, বৃষ্টি না হওয়ার কারণে প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে বিপর্যয় নেমে এসেছে। এজন্য আল্লাহর রহমতের বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।
ইসলামিক গবেষক এবং এই ইসতিসকার নামাজের ইমাম মাওলানা ইকবাল হোসেন বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগেও অনাবৃষ্টির সময়ে এভাবেই ইসতিসকার নামাজ হয়েছে। এরপর বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে অনাবৃষ্টির সময় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিরা এই নামাজ আাদায় করে থাকেন।
উল্লেখ্য, রংপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনু্যায়ী, গত অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে এক ফোঁটাও বৃষ্টি হয়নি রংপুর অঞ্চলে। শুধু মার্চ মাসে হয়েছিল ৯৮ দশমিক ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টি। এপ্রিল মাসেও দেখা মিলছে না বৃষ্টির।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টায় নগরীর জুম্পাপাড়ার আলহেরা ইনস্টিটিউট স্কুল মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা ইকবাল হোসেন। নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় করা হয় বিশেষ মোনাজাত। কান্নাজড়িত কণ্ঠে আল্লাহর কাছে দাবদাহ থেকে মুক্তি চান মুসল্লিরা।
একইসাথে, বৃষ্টির মাধ্যমে সারাদেশে শীতল স্পর্শ বুলিয়ে দেয়ার দোয়াও করেন তারা। নামাজে অংশ নেয়া মুসল্লিরা বলেন, বৃষ্টি না হওয়ার কারণে প্রকৃতি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় বিরূপ প্রভাব পড়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে বিপর্যয় নেমে এসেছে। এজন্য আল্লাহর রহমতের বৃষ্টি প্রার্থনা করেন তারা।
ইসলামিক গবেষক এবং এই ইসতিসকার নামাজের ইমাম মাওলানা ইকবাল হোসেন বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগেও অনাবৃষ্টির সময়ে এভাবেই ইসতিসকার নামাজ হয়েছে। এরপর বৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে অনাবৃষ্টির সময় বৃষ্টির জন্য মুসল্লিরা এই নামাজ আাদায় করে থাকেন।
উল্লেখ্য, রংপুর আবহাওয়া অফিসের তথ্য অনু্যায়ী, গত অক্টোবর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে এক ফোঁটাও বৃষ্টি হয়নি রংপুর অঞ্চলে। শুধু মার্চ মাসে হয়েছিল ৯৮ দশমিক ১৮ মিলিমিটার বৃষ্টি। এপ্রিল মাসেও দেখা মিলছে না বৃষ্টির।