এবার লোকসভা ভোটের প্রচারে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) তৃতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গে গিয়েছিলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এদিন মালদা ও উত্তর দিনাজপুরে ভোট চাইতে যান তিনি। রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কার্তিকচন্দ্র পালের সমর্থনে করণদিঘির সভায় গিয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন অমিত শাহ।
এদিকে সিএএ ইস্যুতে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইছেন না। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে চাইছেন না। আমি কথা দিচ্ছি সব হিন্দু শরণার্থী নাগরিকত্ব পাবে।
রাজ্যের মানুষ কেন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, মোদিজি গরিব মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ১২ কোটির বেশি শৌচালয় বানানো হয়েছে। ৪ কোটির বেশি মানুষ নিজের বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আসতে দেন না।
এ সময় অমিত শাহ বলেন, এই যে কাটমানির দুর্নীতি চলছে বিজেপি এলে বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের এক মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫১ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তৃণমূলের যে নেতারা দশ বছর আগে ঝুপড়ি থাকত, সাইকেলে ঘুরত, তাদের এখন চারতলা বাড়ি।
এদিকে ভোটের প্রচারে এসে ফের একবার টার্গেটের কথা শোনা গেল তার গলায়। পশ্চিমবঙ্গে এবার বিজেপির লক্ষ্যমাত্রা ৪২টি সিটের মধ্যে ৩০টির বেশি আসন জয় বলে উল্লেখ করেন তিনি। শেষে বাংলার মানুষের কাছে চান ভোটের প্রতিশ্রুতি।
এদিকে সিএএ ইস্যুতে তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশ থেকে আসা শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে চাইছেন না। হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিতে চাইছেন না। আমি কথা দিচ্ছি সব হিন্দু শরণার্থী নাগরিকত্ব পাবে।
রাজ্যের মানুষ কেন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারছে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, মোদিজি গরিব মানুষের জন্য কাজ করেছেন। ১২ কোটির বেশি শৌচালয় বানানো হয়েছে। ৪ কোটির বেশি মানুষ নিজের বাড়ি পেয়েছেন। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় প্রকল্প এখানে আসতে দেন না।
এ সময় অমিত শাহ বলেন, এই যে কাটমানির দুর্নীতি চলছে বিজেপি এলে বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের এক মন্ত্রীর বাড়ি থেকে ৫১ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। তৃণমূলের যে নেতারা দশ বছর আগে ঝুপড়ি থাকত, সাইকেলে ঘুরত, তাদের এখন চারতলা বাড়ি।
এদিকে ভোটের প্রচারে এসে ফের একবার টার্গেটের কথা শোনা গেল তার গলায়। পশ্চিমবঙ্গে এবার বিজেপির লক্ষ্যমাত্রা ৪২টি সিটের মধ্যে ৩০টির বেশি আসন জয় বলে উল্লেখ করেন তিনি। শেষে বাংলার মানুষের কাছে চান ভোটের প্রতিশ্রুতি।