এবার টাঙ্গাইলের গোপালপুরের রামপুর চতিলা গ্রামের দাখিল পড়ুয়া এক ছাত্রীর বাড়িতে তার প্রেমের টানে ছুটে এলো কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীর আলিম পড়ুয়া আরেক ছাত্রী। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশ দুজনকেই উদ্ধার করে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠিয়েছে।
জানা যায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার চতিলা গ্রামে মাদরাসা ছাত্রীর সঙ্গে একবছর আগে কিশোরগঞ্জে কটিয়াদীর আলিম পড়ুয়া মেয়ের ফেসবুকে পরিচয় হয়। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গেল বছরের আগস্টে টাঙ্গাইলের মেয়ের বাড়িতে আসে কিশোরগঞ্জে মেয়েটি। বান্ধবী পরিচয়ে একসঙ্গে তারা রাত্রিযাপন করে।
এর ধারাবাহিকতায় ৩দিন আগে টাঙ্গাইলের মেয়েটির বাড়িতে আবারও চলে আসে কিশোরগঞ্জের মেয়েটি। উভয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় ১৫০০ টাকায় বাসা ভাড়া নেয়। তাদের চলাফেরা সন্দেহজনক মনে হলে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। রোববার রাতে পুলিশ এসে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা প্রেমের সম্পর্কের কথা স্বীকার করে এবং বিয়ে করার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
এদিকে বাসার মালিক আব্দুল বারী জানান, চাকরিজীবী পরিচয় দিয়ে তারা তিনদিন আগে বাসা ভাড়া নেয়, অসহায় ভেবে আমি তাদের রুম ভাড়া দেই, তাদের অনৈতিক সম্পর্ক আমি কল্পনাও করতে পারিনি।
গোপালপুর থানার ওসি ইমদাদুল হক তৈয়ব জানান, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটছে। এজন্য অভিভাবকদের সতর্ক থাকা উচিত। দুজনকেই সোমবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
জানা যায়, টাঙ্গাইলের গোপালপুর উপজেলার চতিলা গ্রামে মাদরাসা ছাত্রীর সঙ্গে একবছর আগে কিশোরগঞ্জে কটিয়াদীর আলিম পড়ুয়া মেয়ের ফেসবুকে পরিচয় হয়। একপর্যায়ে উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গেল বছরের আগস্টে টাঙ্গাইলের মেয়ের বাড়িতে আসে কিশোরগঞ্জে মেয়েটি। বান্ধবী পরিচয়ে একসঙ্গে তারা রাত্রিযাপন করে।
এর ধারাবাহিকতায় ৩দিন আগে টাঙ্গাইলের মেয়েটির বাড়িতে আবারও চলে আসে কিশোরগঞ্জের মেয়েটি। উভয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সংলগ্ন এলাকায় ১৫০০ টাকায় বাসা ভাড়া নেয়। তাদের চলাফেরা সন্দেহজনক মনে হলে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেন। রোববার রাতে পুলিশ এসে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা প্রেমের সম্পর্কের কথা স্বীকার করে এবং বিয়ে করার সিদ্ধান্তের কথা জানায়।
এদিকে বাসার মালিক আব্দুল বারী জানান, চাকরিজীবী পরিচয় দিয়ে তারা তিনদিন আগে বাসা ভাড়া নেয়, অসহায় ভেবে আমি তাদের রুম ভাড়া দেই, তাদের অনৈতিক সম্পর্ক আমি কল্পনাও করতে পারিনি।
গোপালপুর থানার ওসি ইমদাদুল হক তৈয়ব জানান, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটছে। এজন্য অভিভাবকদের সতর্ক থাকা উচিত। দুজনকেই সোমবার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।