এবার প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে সারা দেশ। টানা হিটওয়েভে ওষ্ঠাগত জনজীবন। তাপমাত্রার পারদ চড়াও যশোর-চুয়াডাঙ্গায়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এপ্রিলই শেষ নয়, এবারের মে মাস হবে আরও উত্তপ্ত। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে রাজধানীসহ দেশের খুলনা, রাজশাহী, রংপুরসহ উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে হিটওয়েভ। চলতি মৌসুমে সব রেকর্ড ভেঙে সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় টানা ৪ দিনের তীব্র তাপপ্রবাহে তেঁতে উঠেছে পথঘাট-জনজীবন। বাইরে বের হলেই চোখ-মুখে লাগছে আগুন। তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে।
জেলাজুড়ে হিট অ্যালার্ট জারি, মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। সর্বোচ্চ গরম আর সর্বনিম্ন তাপে সারা বছরই নাকাল সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার মানুষ। আবহাওয়ার এই তারতম্যে মহাদেশীয় বায়ুপ্রবাহের গতিপথ এবং কর্কটক্রান্তি রেখার খুব কাছাকাছি জেলার অবস্থানই কারণ বলছেন আবহাওয়াবিদরা।
তাপমাত্রার পারদ চড়াও হয়ে উঠেছে খুলনা বিভাগের যশোর-কুষ্টিয়া জেলাতেও। প্রচণ্ড সূর্যের উত্তাপে ফুঁটছে পথঘাট। ঘরের ভেতর ও বাইরে থাকা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দেশের অন্য জেলাগুলোও পুড়ছে খরতাপে। গত কয়েকদিনের টানা দাবদাহে নাভিশ্বাস অবস্থা রাজধানীবাসীরও।
তাপমাত্রার ঊর্ধ্বমুখী পারদে নাজেহাল জনজীবনে এখনো মেলেনি স্বস্তির ন্যূনতম ছিটেফোঁটা। মাত্রাতিরিক্ত তাপপ্রবাহের কারণে ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হয়েছেন খুব কম সংখ্যক মানুষই। ঢাকার তাপমাত্রা এরমধ্যেই উঠেছে সর্বোচ্চ ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাতাসে জলীয় বাষ্পের কারণে রীতিমতো মনে হচ্ছে ৪০-৪২ ডিগ্রি।
এদিকে বৈশাখের শুরু থেকেই মাঝে মাঝে কিছুটা বৃষ্টির দেখা মিললেও উদ্বেগজনকহারে বেড়ে চলছে গরমের মাত্রা। আগামী কয়েকদিন বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে আরও বাড়তে পারে অস্বস্তি। জলীয় বাষ্পের আধিক্য বাড়লে মূলত ভ্যাঁপসা গরম, প্রচুর ঘাম ঝড়ে এবং ক্লান্তি বাড়ে। ফলে স্বাস্থ্যের দিক থেকে সচেতন থাকার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
তবে, এই দুদর্শা থেকে সহসাই মুক্তি মিলছে না বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদফতরের। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এবার মে মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রতিবছর মে মাসে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকলেও, এবার এপ্রিলেই তাপমাত্রা ছুঁয়েছে চল্লিশের কোটা। চলমান তাপপ্রবাহ আগামী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে আবহাওয়াবিদ ড. মো. আবুল কালাম মল্লিক জানান, চলমান তাপপ্রবাহ আজসহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। তাপমাত্রা বাড়ারও শঙ্কা রয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটে অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রয়েছে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা। বাগেরহাট, যশোর চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি মে মাসও উত্তপ্ত মাস হিসেবে বিবেচিত হবে। মে মাসেও তীব্র গরম থাকবে। সর্বোচ্চ ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠতে পারে তাপমাত্রা।
এদিকে রাজধানীসহ দেশের খুলনা, রাজশাহী, রংপুরসহ উত্তর ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে হিটওয়েভ। চলতি মৌসুমে সব রেকর্ড ভেঙে সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গায় টানা ৪ দিনের তীব্র তাপপ্রবাহে তেঁতে উঠেছে পথঘাট-জনজীবন। বাইরে বের হলেই চোখ-মুখে লাগছে আগুন। তাপমাত্রা ছাড়িয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে।
জেলাজুড়ে হিট অ্যালার্ট জারি, মাইকিং করে সতর্ক করা হচ্ছে। সর্বোচ্চ গরম আর সর্বনিম্ন তাপে সারা বছরই নাকাল সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার মানুষ। আবহাওয়ার এই তারতম্যে মহাদেশীয় বায়ুপ্রবাহের গতিপথ এবং কর্কটক্রান্তি রেখার খুব কাছাকাছি জেলার অবস্থানই কারণ বলছেন আবহাওয়াবিদরা।
তাপমাত্রার পারদ চড়াও হয়ে উঠেছে খুলনা বিভাগের যশোর-কুষ্টিয়া জেলাতেও। প্রচণ্ড সূর্যের উত্তাপে ফুঁটছে পথঘাট। ঘরের ভেতর ও বাইরে থাকা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। দেশের অন্য জেলাগুলোও পুড়ছে খরতাপে। গত কয়েকদিনের টানা দাবদাহে নাভিশ্বাস অবস্থা রাজধানীবাসীরও।
তাপমাত্রার ঊর্ধ্বমুখী পারদে নাজেহাল জনজীবনে এখনো মেলেনি স্বস্তির ন্যূনতম ছিটেফোঁটা। মাত্রাতিরিক্ত তাপপ্রবাহের কারণে ব্যক্তিগত গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া ঘরের বাইরে বের হয়েছেন খুব কম সংখ্যক মানুষই। ঢাকার তাপমাত্রা এরমধ্যেই উঠেছে সর্বোচ্চ ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু বাতাসে জলীয় বাষ্পের কারণে রীতিমতো মনে হচ্ছে ৪০-৪২ ডিগ্রি।
এদিকে বৈশাখের শুরু থেকেই মাঝে মাঝে কিছুটা বৃষ্টির দেখা মিললেও উদ্বেগজনকহারে বেড়ে চলছে গরমের মাত্রা। আগামী কয়েকদিন বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে আরও বাড়তে পারে অস্বস্তি। জলীয় বাষ্পের আধিক্য বাড়লে মূলত ভ্যাঁপসা গরম, প্রচুর ঘাম ঝড়ে এবং ক্লান্তি বাড়ে। ফলে স্বাস্থ্যের দিক থেকে সচেতন থাকার পরামর্শ চিকিৎসকদের।
তবে, এই দুদর্শা থেকে সহসাই মুক্তি মিলছে না বলে পূর্বাভাস আবহাওয়া অধিদফতরের। আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এবার মে মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হতে পারে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রতিবছর মে মাসে তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকলেও, এবার এপ্রিলেই তাপমাত্রা ছুঁয়েছে চল্লিশের কোটা। চলমান তাপপ্রবাহ আগামী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে আবহাওয়াবিদ ড. মো. আবুল কালাম মল্লিক জানান, চলমান তাপপ্রবাহ আজসহ পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা অব্যাহত থাকতে পারে। তাপমাত্রা বাড়ারও শঙ্কা রয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেটে অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। রয়েছে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা। বাগেরহাট, যশোর চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়ায় তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। পাশাপাশি মে মাসও উত্তপ্ত মাস হিসেবে বিবেচিত হবে। মে মাসেও তীব্র গরম থাকবে। সর্বোচ্চ ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠতে পারে তাপমাত্রা।