এবার ছেলে-মেয়ের মোবাইলে গেম ও ভিডিও দেখাকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির জেরে মাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বাবা। এ সময় ছেলে ও মেয়েকেও বাবা পিটিয়ে গুরুতর আহত করা হয়। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৫ বছরের মেয়ে আফরিন আক্তারও মারা যায়। আর ছেলে আল আমিন (১২) এখন দিনাজপুরের এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিসাধীন রয়েছে।
এদিকে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার দাউতপুর ইউনিয়নের হেয়াতপুর (চিনির চড়া) গ্রামে। শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পরে হত্যার অভিযোগে বাবা শহিদুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে মা মর্জিনা বেগম (৩০) রান্না করছিলেন। এ সময় ছেলে আল আমিন ও মেয়ে আফরিন আক্তার মোবাইল দেখছিল। এ সময় হঠাৎ দুই ভাইবোন মোবাইল নিয়ে ঝগড়া শুরু করে। মা মর্জিনা বেগম দুইজনকে ঝগড়া বন্ধ করতে বলেন। তবে তারা থামছিল না। একপর্যায়ে তিনি গিয়ে ছেলে ও মেয়েকে চড়থাপ্পড় দেন। এতে উত্তেজিত হয়ে পড়েন শিশু দুটির বাবা শহিদুল। এসময় শহিদুল ও স্ত্রীর মধ্যে তর্ক ও ঝগড়া শুরু হয়।
এদিকে ঝগড়ার মধ্যে শহিদুল ইসলাম চৌকাট দিয়ে স্ত্রী মর্জিনা বেগমকে পেটান। এতে তিনি মারা যান। এসময় ছেলে-মেয়েকেও পিটিয়ে আহত করে। পরে স্থানীয়রা শিশু দুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়ে আফরিন আক্তারও মারা যায়।
এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার ওসি তাওহীদুল ইসলাম জানান, রাতেই নিহত মর্জিনার মা গোলাপি বেগম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পরে অভিযুক্ত শহিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এদিকে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার দাউতপুর ইউনিয়নের হেয়াতপুর (চিনির চড়া) গ্রামে। শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে এ ঘটনা ঘটে। পরে হত্যার অভিযোগে বাবা শহিদুল ইসলামকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, শনিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে মা মর্জিনা বেগম (৩০) রান্না করছিলেন। এ সময় ছেলে আল আমিন ও মেয়ে আফরিন আক্তার মোবাইল দেখছিল। এ সময় হঠাৎ দুই ভাইবোন মোবাইল নিয়ে ঝগড়া শুরু করে। মা মর্জিনা বেগম দুইজনকে ঝগড়া বন্ধ করতে বলেন। তবে তারা থামছিল না। একপর্যায়ে তিনি গিয়ে ছেলে ও মেয়েকে চড়থাপ্পড় দেন। এতে উত্তেজিত হয়ে পড়েন শিশু দুটির বাবা শহিদুল। এসময় শহিদুল ও স্ত্রীর মধ্যে তর্ক ও ঝগড়া শুরু হয়।
এদিকে ঝগড়ার মধ্যে শহিদুল ইসলাম চৌকাট দিয়ে স্ত্রী মর্জিনা বেগমকে পেটান। এতে তিনি মারা যান। এসময় ছেলে-মেয়েকেও পিটিয়ে আহত করে। পরে স্থানীয়রা শিশু দুটিকে উদ্ধার করে প্রথমে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মেয়ে আফরিন আক্তারও মারা যায়।
এ বিষয়ে নবাবগঞ্জ থানার ওসি তাওহীদুল ইসলাম জানান, রাতেই নিহত মর্জিনার মা গোলাপি বেগম বাদী হয়ে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। পরে অভিযুক্ত শহিদুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।