এবার নোয়াখালীতে স্ট্রোক করে মো. সোলাইমান খান (৫৬) নামের এক ট্রাফিক কনস্টেবলের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) ভোরে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মো. সোলাইমান খান নোয়াখালীর চৌমুহনী ট্রাফিক বিভাগে কর্মরত ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা থানার সৈয়দাবাদ গ্রামের মৃত তাহের আহম্মেদ খাঁনের ছেলে। তিনি ৫ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে যোগদান করেন।
জানা যায়, সোলাইমান খান শারিরীকভাবে অসুস্থ ছিলেন। শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে চৌমুহনী ট্রাফিক ব্যারাকে বিশ্রামে থাকাকালীন বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তার সহকর্মীরা তাকে দ্রুত নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান।
তারপর রোববার (২১ এপ্রিল) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আগামী বছরে তার চাকরিজীবন শেষ হওয়ার কথা ছিল। রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে নোয়াখালী পুলিশ লাইন্সে জানাজা শেষে সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত বিদায়ে আজীবনের জন্য কর্মস্থল ত্যাগ করেন তিনি।
এদিকে নোয়াখালী জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (প্রশাসন) সিরাজ উদ্ দৌলা বলেন, সোলাইমান খানের হার্টে রিং বসানোসহ বেশ কিছু অপারেশন হয়েছে। তার চাকরির বয়স আর মাত্র এক বছর আছে। তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেন। স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করায় আমরা শোকাহত।
এ বিষয়ে নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মোর্তাহীন বিল্লাহ বলেন, সোলাইমান খানের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ডিউটিরত অবস্থায় এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না পরিবার ও আত্মীয় স্বজনরা। এদিকে জানাজা শেষে সহকর্মীদের চোখের পানি আর কর্মকর্তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ফ্রিজিং ভ্যানে শেষবারের মতো নোয়াখালী পুলিশ লাইন্স ছাড়েন তিনি।
জানা যায়, সোলাইমান খান শারিরীকভাবে অসুস্থ ছিলেন। শনিবার (২০ এপ্রিল) রাতে চৌমুহনী ট্রাফিক ব্যারাকে বিশ্রামে থাকাকালীন বুকে ব্যথা অনুভব করেন। তার সহকর্মীরা তাকে দ্রুত নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করান।
তারপর রোববার (২১ এপ্রিল) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আগামী বছরে তার চাকরিজীবন শেষ হওয়ার কথা ছিল। রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে নোয়াখালী পুলিশ লাইন্সে জানাজা শেষে সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত বিদায়ে আজীবনের জন্য কর্মস্থল ত্যাগ করেন তিনি।
এদিকে নোয়াখালী জেলা ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (প্রশাসন) সিরাজ উদ্ দৌলা বলেন, সোলাইমান খানের হার্টে রিং বসানোসহ বেশ কিছু অপারেশন হয়েছে। তার চাকরির বয়স আর মাত্র এক বছর আছে। তিনি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতেন। স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করায় আমরা শোকাহত।
এ বিষয়ে নোয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. মোর্তাহীন বিল্লাহ বলেন, সোলাইমান খানের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ডিউটিরত অবস্থায় এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছে না পরিবার ও আত্মীয় স্বজনরা। এদিকে জানাজা শেষে সহকর্মীদের চোখের পানি আর কর্মকর্তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ফ্রিজিং ভ্যানে শেষবারের মতো নোয়াখালী পুলিশ লাইন্স ছাড়েন তিনি।