এবার প্রকৃতির ভয়ঙ্কর আচরণে ঘটে যাচ্ছে অপ্রত্যাশিত সব ঘটনা। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বৃষ্টি ও বন্যায় ভাসিয়ে দিয়ে এখন টানা বৃষ্টির শঙ্কায় আরেক মরুদেশ সৌদি আরব। টানা চারদিন ভারী বৃষ্টিপাতের শঙ্কা তৈরি হয়েছে দেশটিতে। আর এর ভয়াবহতা বুঝতে পেরে সতর্কতা জারির পাশাপাশি সৌদির আবহাওয়া বিভাগ সাধারণ মানুষকে এই সময় সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে। সতর্কবার্তায় বলা হয়, মক্কা ও এর আশপাশের এলাকায় ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানিয়েছে, এ চারদিন সৌদির বিভিন্ন অঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। পবিত্র নগরী মক্কা এবং এটির আশপাশের অঞ্চল তায়েফ, মায়সান, আদহাম, রানিয়াহ এবং আল মুয়াহতে আবহাওয়া সবচেয়ে বৈরী থাকতে পারে। অন্যদিকে রিয়াদ, সঙ্গে ওয়াদি আল দাওয়াসিরে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে।
দেশটির আবহাওয়া দপ্তর সম্ভাব্য ধূলিঝড়ের সতর্কতা দিয়ে বলেছে, উচ্চগতিসম্পন্ন বাতাসের কারণে কোথাও কোথাও ধূলিঝড় হতে পারে। এতে করে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে উঠতে পারে। আবহাওয়া দপ্তর তাদের নির্দেশনায় বৃষ্টির সময় উপত্যকা এবং জলাবদ্ধ এলাকা থেকে দূরে থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।
একদিকে যখন বৃষ্টি বন্যায় ভেসে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ তখন অন্যদিকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশে তাপমাত্রা বাড়ছে অসহনীয় পর্যায়ে। গতকাল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, অথচ একই সময় বাংলাদেশে গরমে হাঁসফাঁস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
আবহাওয়াভিত্তিক অ্যাপ ‘অ্যাকুওয়েদার’-এর তথ্য অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জর্ডানের রাজধানী আম্মানের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি ও বাহরাইনের রাজধানী মানামার তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি। এমনকি গরমের দেশ হিসেবে পরিচিত সিরিয়া, ওমান , কুয়েত কিংবা কাতার, কোনো দেশেই ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রা উঠছে না।
গত ১৬ ও ১৭ এপ্রিল রেকর্ড ভাঙা ভারী বৃষ্টিপাতে তলিয়ে যায় সংযুক্ত আরব আমিরাত। মরুভূমির দেশটিতে এক বছরের গড় বৃষ্টিপাত হয় ৯৪ মিলিমিটার। সেখানে দুদিনে বৃষ্টিপাত হয়েছে ২৫৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার। যা গত ৭৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত ২০২৩ সাল ছিল পৃথিবীর ইতিহাসের উষ্ণতম বছর। তবে গবেষকেরা বলছেন, তাপমাত্রায় ২০২৩–কেও ছাড়িয়ে যেতে পারে ২০২৪। গত বছরের চরম আবহাওয়ায় সৃষ্ট দাবানল, খরা, বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের মতো ঘটনাগুলো এবার আরও বাড়তে পারে। তাই সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী ও গবেষকদের পরামর্শ, পরিবেশ বিপর্যয় রোধে কাজ করতে হবে সম্ভাব্য সব পর্যায় থেকেই। আর সাধারণ মানুষকে শিখতে হবে কিভাবে এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলতে হয়।
এদিকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ জানিয়েছে, এ চারদিন সৌদির বিভিন্ন অঞ্চলে মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিও হতে পারে। পবিত্র নগরী মক্কা এবং এটির আশপাশের অঞ্চল তায়েফ, মায়সান, আদহাম, রানিয়াহ এবং আল মুয়াহতে আবহাওয়া সবচেয়ে বৈরী থাকতে পারে। অন্যদিকে রিয়াদ, সঙ্গে ওয়াদি আল দাওয়াসিরে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে।
দেশটির আবহাওয়া দপ্তর সম্ভাব্য ধূলিঝড়ের সতর্কতা দিয়ে বলেছে, উচ্চগতিসম্পন্ন বাতাসের কারণে কোথাও কোথাও ধূলিঝড় হতে পারে। এতে করে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে উঠতে পারে। আবহাওয়া দপ্তর তাদের নির্দেশনায় বৃষ্টির সময় উপত্যকা এবং জলাবদ্ধ এলাকা থেকে দূরে থাকার অনুরোধ জানিয়েছে।
একদিকে যখন বৃষ্টি বন্যায় ভেসে যাচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ তখন অন্যদিকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশ বাংলাদেশে তাপমাত্রা বাড়ছে অসহনীয় পর্যায়ে। গতকাল সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, অথচ একই সময় বাংলাদেশে গরমে হাঁসফাঁস, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছেছে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
আবহাওয়াভিত্তিক অ্যাপ ‘অ্যাকুওয়েদার’-এর তথ্য অনুযায়ী, সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জর্ডানের রাজধানী আম্মানের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি ও বাহরাইনের রাজধানী মানামার তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি। এমনকি গরমের দেশ হিসেবে পরিচিত সিরিয়া, ওমান , কুয়েত কিংবা কাতার, কোনো দেশেই ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রা উঠছে না।
গত ১৬ ও ১৭ এপ্রিল রেকর্ড ভাঙা ভারী বৃষ্টিপাতে তলিয়ে যায় সংযুক্ত আরব আমিরাত। মরুভূমির দেশটিতে এক বছরের গড় বৃষ্টিপাত হয় ৯৪ মিলিমিটার। সেখানে দুদিনে বৃষ্টিপাত হয়েছে ২৫৯ দশমিক ৫ মিলিমিটার। যা গত ৭৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
গত ২০২৩ সাল ছিল পৃথিবীর ইতিহাসের উষ্ণতম বছর। তবে গবেষকেরা বলছেন, তাপমাত্রায় ২০২৩–কেও ছাড়িয়ে যেতে পারে ২০২৪। গত বছরের চরম আবহাওয়ায় সৃষ্ট দাবানল, খরা, বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের মতো ঘটনাগুলো এবার আরও বাড়তে পারে। তাই সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী ও গবেষকদের পরামর্শ, পরিবেশ বিপর্যয় রোধে কাজ করতে হবে সম্ভাব্য সব পর্যায় থেকেই। আর সাধারণ মানুষকে শিখতে হবে কিভাবে এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানিয়ে চলতে হয়।