এবার বাংলাদেশের মতো পাশের দেশ ভারতেও চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। প্রচণ্ড খরতাপে পুড়ছে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহর। জারি করা হয়েছে হিট এলার্ট। ভয়াবহ গরমে নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে নগরবাসীর। এরকমই গরমে লাইভ সংবাদ পাঠ করার সময় অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন লোপামুদ্রা সিনহা নামে কলকাতার টিভির এক নিউজ প্রেজেন্টেটর।
গতকাল শনিবার (২০ এপ্রিল) হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ালের পরিচিত অভিনেত্রী লোপামুদ্রা দীর্ঘদিন টিভিতে সংবাদ পাঠ করছেন। শুক্রবার নিজের ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করে অসুস্থতার কথা জানান তিনি।
এদিকে ভিডিওবার্তায় নিজের অনুসারীদের লোপামুদ্রা জানান, গতকাল শুক্রবার সকালে নিউজ বুলেটিন পড়ার সময় মারাত্মক গরমে হঠাৎ অসুস্থবোধ হয় তার। লাইভ নিউজ চলার সময় তার বিপি (রক্তচাপ) আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে যান।
কলকাতার টিভির এ নিউজ প্রেজেন্টেটর বলেন, বেশ কিছুক্ষণ ধরেই আমার শরীর খারাপ লাগছিল, মনে হচ্ছিল একটু পানি খেলে ঠিক হয়ে যাবে। আমি কোনোদিন পানি নিয়ে সংবাদ পড়তে বসি না। সেটা ১০ মিনিটের নিউজ হোক বা আধ ঘণ্টার, কখনো প্রয়োজন পড়েনি।…. ফ্লোর ম্যানেজারকে ইশারা করে পানির বোতল চাই। সেই সময় জেনারেল স্টোরি যাচ্ছিল, কোনো বাইট চলছিল না। ফলে আমি পানি খেতে পারচ্ছিলাম না। অবশেষে একটা বাইট আসায় পানি খাওয়ার সুযোগ মেলে।
তিনি আরও বলেন, আমার মনে হয়েছিল বাকি চারটি নিউজ স্টোরি আমি শেষ করতে পারব। দুটো কোনোরকমে কমপ্লিট করি, তিন নম্বরটা হিট ওয়েভের ওপর স্টোরি ছিল। সেটা পড়ার সময়ই আমার আস্তে আস্তে কথাটা জড়িয়ে যাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম আমি শেষ করতে পারব, নিজেকে ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু না…অসুস্থতা তো বলে কয়ে আসে না। ওই স্টোরিটার সময় আমি আর কিছু দেখতেই পাচ্ছিলাম না। টেলিপ্রমটারটা আবছা হতে হতে শেষে আমি ব্ল্যাকআউট হয়ে যাই।
এদিকে টিভির নিউজ ফ্লোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও ওইদিন সেটি কাজ করছিল না এবং এর ফলে ফ্লোর ভ্যাপসা গরম হয়ে পড়েছিল বলে ভিডিওবার্তায় জানান লোপামুদ্রা।
গতকাল শনিবার (২০ এপ্রিল) হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ালের পরিচিত অভিনেত্রী লোপামুদ্রা দীর্ঘদিন টিভিতে সংবাদ পাঠ করছেন। শুক্রবার নিজের ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করে অসুস্থতার কথা জানান তিনি।
এদিকে ভিডিওবার্তায় নিজের অনুসারীদের লোপামুদ্রা জানান, গতকাল শুক্রবার সকালে নিউজ বুলেটিন পড়ার সময় মারাত্মক গরমে হঠাৎ অসুস্থবোধ হয় তার। লাইভ নিউজ চলার সময় তার বিপি (রক্তচাপ) আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায় এবং তিনি অজ্ঞান হয়ে যান।
কলকাতার টিভির এ নিউজ প্রেজেন্টেটর বলেন, বেশ কিছুক্ষণ ধরেই আমার শরীর খারাপ লাগছিল, মনে হচ্ছিল একটু পানি খেলে ঠিক হয়ে যাবে। আমি কোনোদিন পানি নিয়ে সংবাদ পড়তে বসি না। সেটা ১০ মিনিটের নিউজ হোক বা আধ ঘণ্টার, কখনো প্রয়োজন পড়েনি।…. ফ্লোর ম্যানেজারকে ইশারা করে পানির বোতল চাই। সেই সময় জেনারেল স্টোরি যাচ্ছিল, কোনো বাইট চলছিল না। ফলে আমি পানি খেতে পারচ্ছিলাম না। অবশেষে একটা বাইট আসায় পানি খাওয়ার সুযোগ মেলে।
তিনি আরও বলেন, আমার মনে হয়েছিল বাকি চারটি নিউজ স্টোরি আমি শেষ করতে পারব। দুটো কোনোরকমে কমপ্লিট করি, তিন নম্বরটা হিট ওয়েভের ওপর স্টোরি ছিল। সেটা পড়ার সময়ই আমার আস্তে আস্তে কথাটা জড়িয়ে যাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম আমি শেষ করতে পারব, নিজেকে ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু না…অসুস্থতা তো বলে কয়ে আসে না। ওই স্টোরিটার সময় আমি আর কিছু দেখতেই পাচ্ছিলাম না। টেলিপ্রমটারটা আবছা হতে হতে শেষে আমি ব্ল্যাকআউট হয়ে যাই।
এদিকে টিভির নিউজ ফ্লোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও ওইদিন সেটি কাজ করছিল না এবং এর ফলে ফ্লোর ভ্যাপসা গরম হয়ে পড়েছিল বলে ভিডিওবার্তায় জানান লোপামুদ্রা।