এবার নারীরা যাতে সমাজের সব বাধা স্বরুপ দেয়াল ভেঙে বের হতে পারে সেই চিন্তাতেই নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শনিবার (২০ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত জাতীয় অপরাজিতা সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় দীপু মনি বলেন, কন্যা শিশুকে বড় করার ক্ষেত্রে দায়িত্ব শুধু একা নারীর নয়, বরং পুরুষেরও। সে যেন মাথা উঁচু করে চলতে শেখে সে দায়িত্ব শুধু নারীর নয়, পুরুষেরও। এজন্য পিতৃতান্ত্রিক মানসিকতার অবসান ঘটাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সমাজ ও পরিবারে যোগ্য মর্যাদা পান না নারীরা। নারীর ক্ষমতায়নের পথের যাত্রা আরও কঠিন। জন্ম থেকেই তাদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। তাদের মনের চারপাশে দেয়াল তুলে রাখা হয় পরিবার, সমাজ ও ধর্মের নামে। এটা ভেঙে বের হওয়াই তার যুদ্ধ। যে যুদ্ধে জয়ী হলে, তার সামনে আর কোনো বাধা থাকে না। এই দেয়াল যেন নারীরা ভেঙে বের হতে পারে, সেভাবেই আমাদের নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করা হয়েছে।
নারীর ক্ষমতায়নের পথে অনেক বাধা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নের পথে পেশি শক্তি, কালো টাকার ব্যবহার থেকে শুরু করে আরও অনেক বাধা রয়েছে। কিন্তু স্বদেশি আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত দেশের নারীদের অসাধারণ অবদান রয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধানে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করেন বলে উল্লেখ করেন ডা. দীপু মনি।
নারীর ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের কথা উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, বাংলাদেশের নারীদের মধ্যে যা কিছু প্রথম, তার সব কিছুর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম জড়িয়ে আছে। দেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত, নারী স্পিকার থেকে শুরু করে নারী ট্রেন চালক, সবই প্রধানমন্ত্রীর অবদান। নারীর ক্ষমতায়নের এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, অনেকেই এসে বলেন তারাও নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে, কিন্তু শুধু বললেই হবে না নীতিতেও দেখাতে হবে, কাজে দেখাতে হবে, তারপর বিচার বিশ্লেষণ করতে হবে। অবশ্যই নারীর পক্ষে এবং নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে ভোট দিতে হবে। এ জন্য ভোট দেয়ার সময় কারা নারীদের পক্ষে, কারা নারী বিদ্বেষী, সে বিষয়টি মাথায় রাখতে উপস্থিত অপরাজিতাদের প্রতি আহ্বান জানান ডা. দীপু মনি।
এ সময় দীপু মনি বলেন, কন্যা শিশুকে বড় করার ক্ষেত্রে দায়িত্ব শুধু একা নারীর নয়, বরং পুরুষেরও। সে যেন মাথা উঁচু করে চলতে শেখে সে দায়িত্ব শুধু নারীর নয়, পুরুষেরও। এজন্য পিতৃতান্ত্রিক মানসিকতার অবসান ঘটাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, সমাজ ও পরিবারে যোগ্য মর্যাদা পান না নারীরা। নারীর ক্ষমতায়নের পথের যাত্রা আরও কঠিন। জন্ম থেকেই তাদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। তাদের মনের চারপাশে দেয়াল তুলে রাখা হয় পরিবার, সমাজ ও ধর্মের নামে। এটা ভেঙে বের হওয়াই তার যুদ্ধ। যে যুদ্ধে জয়ী হলে, তার সামনে আর কোনো বাধা থাকে না। এই দেয়াল যেন নারীরা ভেঙে বের হতে পারে, সেভাবেই আমাদের নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করা হয়েছে।
নারীর ক্ষমতায়নের পথে অনেক বাধা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়নের পথে পেশি শক্তি, কালো টাকার ব্যবহার থেকে শুরু করে আরও অনেক বাধা রয়েছে। কিন্তু স্বদেশি আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত দেশের নারীদের অসাধারণ অবদান রয়েছে। ১৯৭২ সালের সংবিধানে সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধু নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করেন বলে উল্লেখ করেন ডা. দীপু মনি।
নারীর ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের কথা উল্লেখ করে দীপু মনি বলেন, বাংলাদেশের নারীদের মধ্যে যা কিছু প্রথম, তার সব কিছুর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম জড়িয়ে আছে। দেশের প্রথম নারী রাষ্ট্রদূত, নারী স্পিকার থেকে শুরু করে নারী ট্রেন চালক, সবই প্রধানমন্ত্রীর অবদান। নারীর ক্ষমতায়নের এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, অনেকেই এসে বলেন তারাও নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে, কিন্তু শুধু বললেই হবে না নীতিতেও দেখাতে হবে, কাজে দেখাতে হবে, তারপর বিচার বিশ্লেষণ করতে হবে। অবশ্যই নারীর পক্ষে এবং নারীর ক্ষমতায়নের পক্ষে ভোট দিতে হবে। এ জন্য ভোট দেয়ার সময় কারা নারীদের পক্ষে, কারা নারী বিদ্বেষী, সে বিষয়টি মাথায় রাখতে উপস্থিত অপরাজিতাদের প্রতি আহ্বান জানান ডা. দীপু মনি।