এবার ভারী বর্ষণ এবং আকস্মিক বন্যা উপসাগরীয় অঞ্চলের কিছু অংশকে ভাসিয়ে দিয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে দুবাইয়ের প্রধান সড়কগুলো। প্লাবিত হয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনেক এলাকা।
এদিকে প্রতিবেশী ওমানে পৃথক ভারী বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। যার মধ্যে অন্তত নয়জন স্কুলছাত্রী এবং তাদের গাড়ীর চালক রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। খবর আল জাজিরা।
গত রাত থেকে শুরু হওয়া এই বৃষ্টিতে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট বিশাল পুকুরে পরিণত হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট। এতে ব্যাহত হয়েছে বিমান বন্দরের ফ্লাইট। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমান বন্দরের ফ্লাইট ব্যাহত হওয়ায় বিপাকে পড়েছে বিশ্বের নানা দেশের মানুষেরা।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা নাগাদ ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টি ঝরেছে বলে জানা গেছে। যা মরুভূমির দেশটিতে এক বছরের জন্য সাধারণ গড়। আগামী কয়েক ঘণ্টা আরও বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে পুলিশ ও জরুরী উদ্ধার কর্মীরা প্লাবিত রাস্তায় উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। প্লাবিত রাস্তায় গাড়ী ধীরে চালাতে বলা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে সড়কে বাতিগুলো বিকল হওয়ায় নেমে এসেছে অন্ধকার। আকাশ জুড়ে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, মাঝে মাঝে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার ডগা স্পর্শ করছে।
প্রতিবেদনে জানা যায়, ঝড় শুরুর আগে থেকেই স্থানীয় স্কুলগুলো বন্ধ করে দেয়। অনেকেই নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারলেও কেউ কেউ আটকা পড়েছেন। রাস্তা প্লাবিত হওয়ায় কেউ কেউ রাস্তার পানিতে গাড়ি ফেলে চলে গেছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বৃষ্টি খুব একটা দেখা যায় না। আরব উপদ্বীপের দেশতে নিয়মিত বৃষ্টিপাতের অভাবের কারণে অনেক রাস্তা এবং অন্যান্য এলাকায় নিষ্কাশনের ব্যবস্থা খুব একটা সচল নয়। যার ফলে বন্যা হচ্ছে।
এদিকে বন্যায় ওমানে ১৯ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির ন্যাশনাল কমিটি ফর ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট। তারা জানিয়েছে উদ্ধারকারী দল এখনও নিখোঁজ দুই ব্যক্তিকে খুঁজছে।
এদিকে প্রতিবেশী ওমানে পৃথক ভারী বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। যার মধ্যে অন্তত নয়জন স্কুলছাত্রী এবং তাদের গাড়ীর চালক রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। খবর আল জাজিরা।
গত রাত থেকে শুরু হওয়া এই বৃষ্টিতে দুবাই ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট বিশাল পুকুরে পরিণত হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ওয়াশিংটন পোস্ট। এতে ব্যাহত হয়েছে বিমান বন্দরের ফ্লাইট। বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ততম বিমান বন্দরের ফ্লাইট ব্যাহত হওয়ায় বিপাকে পড়েছে বিশ্বের নানা দেশের মানুষেরা।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা নাগাদ ১২০ মিলিমিটার বৃষ্টি ঝরেছে বলে জানা গেছে। যা মরুভূমির দেশটিতে এক বছরের জন্য সাধারণ গড়। আগামী কয়েক ঘণ্টা আরও বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে পুলিশ ও জরুরী উদ্ধার কর্মীরা প্লাবিত রাস্তায় উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে। প্লাবিত রাস্তায় গাড়ী ধীরে চালাতে বলা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে সড়কে বাতিগুলো বিকল হওয়ায় নেমে এসেছে অন্ধকার। আকাশ জুড়ে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, মাঝে মাঝে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ খলিফার ডগা স্পর্শ করছে।
প্রতিবেদনে জানা যায়, ঝড় শুরুর আগে থেকেই স্থানীয় স্কুলগুলো বন্ধ করে দেয়। অনেকেই নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারলেও কেউ কেউ আটকা পড়েছেন। রাস্তা প্লাবিত হওয়ায় কেউ কেউ রাস্তার পানিতে গাড়ি ফেলে চলে গেছেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বৃষ্টি খুব একটা দেখা যায় না। আরব উপদ্বীপের দেশতে নিয়মিত বৃষ্টিপাতের অভাবের কারণে অনেক রাস্তা এবং অন্যান্য এলাকায় নিষ্কাশনের ব্যবস্থা খুব একটা সচল নয়। যার ফলে বন্যা হচ্ছে।
এদিকে বন্যায় ওমানে ১৯ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে দেশটির ন্যাশনাল কমিটি ফর ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট। তারা জানিয়েছে উদ্ধারকারী দল এখনও নিখোঁজ দুই ব্যক্তিকে খুঁজছে।