এবার ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদে মেয়ে জামাইকে কাপড় ও সেমাই কিনে দিতে না পারায় জাহানারা বেগম (৬৫) নামে এক নারী আত্মহত্যা করেছেন। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ভোরে জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছাগলডাঙ্গী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত জাহানারা বেগম ওই গ্রামের মো. বজির উদ্দিনের স্ত্রী।
জানা গেছে, অভাবের কারণে ঈদুল ফিতরে মেয়ে ও মেয়ের জামাইকে নতুন কাপড় কিনে দিতে পারেননি জাহানারা। এ নিয়ে সোমবার রাতে স্বামী বজির উদ্দীনের সঙ্গে তার সঙ্গে ঝগড়া হয়। এরপর গভীর রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।
এদিকে জাহানারার বড় ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সংসারে অভাবের কারণে ঈদে জামাই, মেয়ে ও নাতিদের নতুন কাপড় দিতে পারেননি মা। এ জন্য একাধিকবার আফসোস করেছেন তিনি। গত রোববার মেয়েকে বলেই ফেলেছিলেন, এমন জীবন রাখবো না। আজ তাই করলেন।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবীর বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছাগলডাঙ্গী গ্রাম থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ না থাকায় জাহানারা বেগমের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
জানা গেছে, অভাবের কারণে ঈদুল ফিতরে মেয়ে ও মেয়ের জামাইকে নতুন কাপড় কিনে দিতে পারেননি জাহানারা। এ নিয়ে সোমবার রাতে স্বামী বজির উদ্দীনের সঙ্গে তার সঙ্গে ঝগড়া হয়। এরপর গভীর রাতে গলায় ফাঁস দিয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন।
এদিকে জাহানারার বড় ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সংসারে অভাবের কারণে ঈদে জামাই, মেয়ে ও নাতিদের নতুন কাপড় দিতে পারেননি মা। এ জন্য একাধিকবার আফসোস করেছেন তিনি। গত রোববার মেয়েকে বলেই ফেলেছিলেন, এমন জীবন রাখবো না। আজ তাই করলেন।
এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবীর বলেন, মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছাগলডাঙ্গী গ্রাম থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ না থাকায় জাহানারা বেগমের লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।