এবার মাঝ আকাশে বিমানের টয়লেটে ধূমপান করছিলেন যাত্রী। তা নজরে আসে কেবিন ক্রুদের। যাত্রীর এমন কাণ্ডে হতভম্ব হয়ে যান তারা। তাৎক্ষণিক ওই যাত্রীকে ধূমপান করতে নিষেধ করা হয়। আর এতে করে বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে যায় হায়দরাবাদ থেকে কলকাতাগামী ইন্ডিগোর বিমান।
এদিকে কলকাতা বিমানবন্দর সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হায়দরাবাদ থেকে কলকাতাগামী ওই ইন্ডিগোর বিমানে যিনি এই কাণ্ডটি ঘটিয়েছেন, তার নাম সিরাজউদ্দিন শেখ। তিনি যে ধূমপান করছেন, সেই বিষয়টি নজরে আসে কেবিন ক্রুদের। তাৎক্ষণিক ওই যাত্রীকে তা নিষেধ করা হয়।
পরবর্তী সময় পাইলটের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কেবিন ক্রুরা। সেই অনুযায়ী দুপুর ২টা নাগাদ বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের কর্মীদের বিষয়টি অবগত করেন সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা। তারপরেই ওই যাত্রীকে আটক করা হয়।
পরবর্তী সময়ে সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষের কয়েকজন কর্মকর্তা এবং সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স ওই যাত্রীকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থানার হাতে হস্তান্তর করেন।
তবে, সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কীভাবে দাহ্য পদার্থ নিয়ে বিমানে উঠে পড়লেন ওই যাত্রী? সিগারেট ও লাইটার নিয়েই বা ওই ব্যক্তি কীভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পেরিয়ে বিমানে উঠলেন, তা-ও প্রশ্নের মুখে। ফলে সব মিলিয়ে বিমানবন্দরে নজরদারি এবং নিরাপত্তার বিস্তর ফাঁকফোকর নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে।
এদিকে কলকাতা বিমানবন্দর সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, হায়দরাবাদ থেকে কলকাতাগামী ওই ইন্ডিগোর বিমানে যিনি এই কাণ্ডটি ঘটিয়েছেন, তার নাম সিরাজউদ্দিন শেখ। তিনি যে ধূমপান করছেন, সেই বিষয়টি নজরে আসে কেবিন ক্রুদের। তাৎক্ষণিক ওই যাত্রীকে তা নিষেধ করা হয়।
পরবর্তী সময় পাইলটের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন কেবিন ক্রুরা। সেই অনুযায়ী দুপুর ২টা নাগাদ বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করানো হয়। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের কর্মীদের বিষয়টি অবগত করেন সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা। তারপরেই ওই যাত্রীকে আটক করা হয়।
পরবর্তী সময়ে সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষের কয়েকজন কর্মকর্তা এবং সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্স ওই যাত্রীকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থানার হাতে হস্তান্তর করেন।
তবে, সবচেয়ে বড় প্রশ্ন কীভাবে দাহ্য পদার্থ নিয়ে বিমানে উঠে পড়লেন ওই যাত্রী? সিগারেট ও লাইটার নিয়েই বা ওই ব্যক্তি কীভাবে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পেরিয়ে বিমানে উঠলেন, তা-ও প্রশ্নের মুখে। ফলে সব মিলিয়ে বিমানবন্দরে নজরদারি এবং নিরাপত্তার বিস্তর ফাঁকফোকর নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে।