এবার টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সিঙ্গাপুর প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে উধাও হয়েছেন ছাত্রলীগের এক নেতা। গত শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকাল ৯টার সময় উপজেলার বহুরিয়া ইউনিয়নের বুধিরপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এদিকে অভিযুক্ত রোমান খান (২৬) উপজেলার বহুরিয়া গ্রামের আউলাদ খানের ছেলে ও বহুরিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক বলে জানা যায়।
এদিকে এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার বুধিরপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাছানের সঙ্গে সখিপুর উপজেলার হতেয়া রাজাবাড়ী গ্রামের বারেক মিয়ার মেয়ে চম্পা আক্তার (২৫) এর পারিবারিকভাবে ২০১৭ সালে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ১৯ মাস বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
প্রবাসে থাকার সুযোগে ছাত্রলীগ নেতা রোমান খান চম্পা আক্তারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। প্রবাসী হাছানের জমানো নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ৯ ভরি ওজনের বিভিন্ন স্বর্ণালঙ্কারসহ চম্পাকে নিয়ে উধাও হন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রোমান খান।
এদিকে প্রবাসী হাছানের বাবা দেলোয়ার হোসেন শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে মির্জাপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। উধাও হওয়া ছাত্রলীগ নেতা রোমান খানের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তাকে এলাকায় পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মির্জাপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সেতাব মাহমুদ বলেন, আমি ঢাকায় রয়েছি। বিষয়টি আপনার মাধ্যমেই শুনতে পেলাম। এ ব্যাপারে আমাকে কেউ অবগত করেনি। আমি খোঁজ নিচ্ছি। এ বিষয়ে মির্জাপুর থানাও ওসি মো. রেজাউল করিম জানান, একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার বুধিরপাড়া গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে হাছানের সঙ্গে সখিপুর উপজেলার হতেয়া রাজাবাড়ী গ্রামের বারেক মিয়ার মেয়ে চম্পা আক্তার (২৫) এর পারিবারিকভাবে ২০১৭ সালে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ১৯ মাস বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
প্রবাসে থাকার সুযোগে ছাত্রলীগ নেতা রোমান খান চম্পা আক্তারের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেন। প্রবাসী হাছানের জমানো নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ৯ ভরি ওজনের বিভিন্ন স্বর্ণালঙ্কারসহ চম্পাকে নিয়ে উধাও হন ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রোমান খান।
এদিকে প্রবাসী হাছানের বাবা দেলোয়ার হোসেন শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে মির্জাপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। উধাও হওয়া ছাত্রলীগ নেতা রোমান খানের মন্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হলেও তাকে এলাকায় পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তার নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।
মির্জাপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক সেতাব মাহমুদ বলেন, আমি ঢাকায় রয়েছি। বিষয়টি আপনার মাধ্যমেই শুনতে পেলাম। এ ব্যাপারে আমাকে কেউ অবগত করেনি। আমি খোঁজ নিচ্ছি। এ বিষয়ে মির্জাপুর থানাও ওসি মো. রেজাউল করিম জানান, একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।