চলতি বছরের উষ্ণতম মাস এপ্রিল। মাসের অর্ধেক পার না-হতেই তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এ পরিস্থিতিতে চলমান এই তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ জানিয়েছেন, উষ্ণতম মাস হওয়ায় চলতি মাসের বাকি দিনগুলো জুড়েই সারাদেশে থাকবে দাবদাহ।
আর এ সময় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সামনের দিনগুলোতে দাবদাহের তীব্রতা কেমন হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, আগামী শুক্রবার থেকে সারাদেশে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। আর শনিবারের পর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে তা।
শুধু তাই নয়, এপ্রিল শেষেও স্বস্তিদায়ক খবর নেই দেশবাসীর জন্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত বিরাজমান থাকতে পারে তাপপ্রবাহ। আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, আগে এপ্রিল-মে মাস পর্যন্ত তাপপ্রবাহ থাকতো। এখন তা বেড়ে জুন-জুলাই পর্যন্ত বিরাজ করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়ার এই বৈরী আচরণ বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে দেশের গড় তাপমাত্রা বেড়েছে এক থেকে দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় গড়ে বেড়েছে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। তাপপ্রবাহ থেকে শিশুদের রক্ষায় রোদে না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তাপদাহের প্রভাবে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে শিশু রোগী ভর্তি বাড়ছে এরই মধ্যে।
এদিকে আবহাওয়া অফিসের আগামী দুদিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মঙ্গল ও বুধবার রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ ঝড়ো বৃষ্টি হতে পারে। তবে এতে তাপদাহ তেমন কমবে না। এই দুদিনে রাত ও দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও এরপর থেকে আবার বাড়তে শুরু করবে।
আর এ সময় অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে। সামনের দিনগুলোতে দাবদাহের তীব্রতা কেমন হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, আগামী শুক্রবার থেকে সারাদেশে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। আর শনিবারের পর ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে তা।
শুধু তাই নয়, এপ্রিল শেষেও স্বস্তিদায়ক খবর নেই দেশবাসীর জন্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত বিরাজমান থাকতে পারে তাপপ্রবাহ। আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, আগে এপ্রিল-মে মাস পর্যন্ত তাপপ্রবাহ থাকতো। এখন তা বেড়ে জুন-জুলাই পর্যন্ত বিরাজ করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়ার এই বৈরী আচরণ বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে দেশের গড় তাপমাত্রা বেড়েছে এক থেকে দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় গড়ে বেড়েছে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। তাপপ্রবাহ থেকে শিশুদের রক্ষায় রোদে না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তাপদাহের প্রভাবে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে শিশু রোগী ভর্তি বাড়ছে এরই মধ্যে।
এদিকে আবহাওয়া অফিসের আগামী দুদিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মঙ্গল ও বুধবার রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ ঝড়ো বৃষ্টি হতে পারে। তবে এতে তাপদাহ তেমন কমবে না। এই দুদিনে রাত ও দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও এরপর থেকে আবার বাড়তে শুরু করবে।