এবার নোয়াখালীর প্রধান বাণিজ্য কেন্দ্র চৌমুহনীতে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে। সংঘবদ্ধ চোরের দল বাজারের সুবর্ণ ফ্রুট এজেন্সি নামের একটি ফলের আড়ত থেকে নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ও সিসি টিভির ডিভিআর লুট করে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী।
গতকাল সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে চুরির হওয়ার বিষয়টি জানতে পারেন প্রতিষ্ঠানের কর্মরতরা। এর আগে রোববার গভীর রাতের কোনো এক সময় ওই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে।
এদিকে প্রতিষ্ঠানের মালিক আবুল কালাম আজাদ সোহাগ জানান, ইদের ছুটিতে তাদের প্রায় ১৫ থেকে ১৬ গাড়ি ফল বিক্রি হয়েছে। গত কয়েকদিনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের বিক্রি এবং রোববার সারাদিন বাইরের মোকামগুলো থেকে টাকা কালেকশন করা হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা যে যার মতো করে চলে যায়।
প্রতিষ্ঠানের অফিস কক্ষের লকারে নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা রেখে রাত আড়াইটার দিকে তিনিও বাসায় চলে যান। সোমবার সকালে কর্মচারীরা আসলে আড়তের একটি সাটার ভাঙা দেখতে পায়, পরে ভিতরে গিয়ে অফিস রুমের তালা ও লকারের চারটি লক সবগুলো ভাঙা দেখতে পেয়ে তাকে অবগত করে।
তিনি বলেন, বিষয়টি থানায় অবগত করার পর পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ চক্রটিকে শনাক্ত করে লুণ্ঠিত টাকা উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন তিনি।
এদিকে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তিনিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। তবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি।
গতকাল সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকালে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে চুরির হওয়ার বিষয়টি জানতে পারেন প্রতিষ্ঠানের কর্মরতরা। এর আগে রোববার গভীর রাতের কোনো এক সময় ওই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে।
এদিকে প্রতিষ্ঠানের মালিক আবুল কালাম আজাদ সোহাগ জানান, ইদের ছুটিতে তাদের প্রায় ১৫ থেকে ১৬ গাড়ি ফল বিক্রি হয়েছে। গত কয়েকদিনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানের বিক্রি এবং রোববার সারাদিন বাইরের মোকামগুলো থেকে টাকা কালেকশন করা হয়। রাত সাড়ে ১২টার দিকে প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা যে যার মতো করে চলে যায়।
প্রতিষ্ঠানের অফিস কক্ষের লকারে নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা রেখে রাত আড়াইটার দিকে তিনিও বাসায় চলে যান। সোমবার সকালে কর্মচারীরা আসলে আড়তের একটি সাটার ভাঙা দেখতে পায়, পরে ভিতরে গিয়ে অফিস রুমের তালা ও লকারের চারটি লক সবগুলো ভাঙা দেখতে পেয়ে তাকে অবগত করে।
তিনি বলেন, বিষয়টি থানায় অবগত করার পর পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ চক্রটিকে শনাক্ত করে লুণ্ঠিত টাকা উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন তিনি।
এদিকে বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে তিনিসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। বিষয়টি নিয়ে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে। তবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি।