ক্যারিয়ারের পড়ন্ত বেলায় এসেও বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব আল হাসান। নানা বিতর্ক আর সমালোচনার মাঝেও দীর্ঘদিন ধরে দেশের ক্রিকেটের পোস্টারবয় হয়ে আছেন সাবেক এই অধিনায়ক। নিজের খেলাটাকে কেবল দেশের জার্সিতেই সীমাবদ্ধ রাখেননি তিনি। দাপিয়ে বেড়িয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ফ্র্যাঞ্চাইজ ক্রিকেট লিগেও।
গত ২০১১ সাল থেক আইপিএলের মঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে ছিলেন সাকিব। কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সিতে দুইবার এই প্রেস্টিজিয়াস শিরোপাও জিতেছেন। মাঝে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদে খেললেও আইপিএলে সাকিব যেন কলকাতারই ছেলে।
ঘরের সেই ছেলেকে আজ আবার স্মরণ করলো কলকাতা নাইট রাইডার্স। নিজেদের হয়ে খেলতে না, মূলত সাকিবের আইপিএল অভিষেকের দিনকেই ছবি দিয়ে মনে করিয়েছে দুইবারের আইপিএল বিজয়ীরা। সাকিবের দুই ছবি কোলাজ করে তারা লিখেছ, ‘যেখানে আমরা আমাদের সাকিব দা কে পেয়েছিলাম!’ নিচে ইংরেজিতে লেখা, ২০১১ সালের এইদিনে বেগুনি আর সোনালি জার্সিতে সাকিব আল হাসানের অভিষেক হয়েছিল।
এদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে মোট ৫১ ম্যাচ খেলেছিলেন সাকিব। এরমাঝে ব্যাট হাতে নেমেছিলেন ৩৮ বার। দুইবার ফিফটির সাহায্যে করেছিলেন ৫৪৫ রান। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ৬৬ রান। আর বল হাতে ২৭.৪০ গড়ে পেয়েছেন ৪৭ উইকেট। ২০১২ আইপিএলের ফাইনালে তার শেষ সময়ের ক্যামিও জয় এনে দিয়েছিল কলকাতাকে।
সবমিলিয়ে আইপিএলে ৭১ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব। ৫২ ম্যাচে ব্যাট করে সংগ্রহ করেছেন ৭৯৩ রান। আর প্রায় ২৫০ ওভার বল করে সংগ্রহ করেছেন ৬৩ উইকেট। বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের পক্ষে আইপিএলের মঞ্চে সবচেয়ে সফল ক্রিকেটারও সাকিবই।
গত ২০১১ সাল থেক আইপিএলের মঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হয়ে ছিলেন সাকিব। কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সিতে দুইবার এই প্রেস্টিজিয়াস শিরোপাও জিতেছেন। মাঝে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদে খেললেও আইপিএলে সাকিব যেন কলকাতারই ছেলে।
ঘরের সেই ছেলেকে আজ আবার স্মরণ করলো কলকাতা নাইট রাইডার্স। নিজেদের হয়ে খেলতে না, মূলত সাকিবের আইপিএল অভিষেকের দিনকেই ছবি দিয়ে মনে করিয়েছে দুইবারের আইপিএল বিজয়ীরা। সাকিবের দুই ছবি কোলাজ করে তারা লিখেছ, ‘যেখানে আমরা আমাদের সাকিব দা কে পেয়েছিলাম!’ নিচে ইংরেজিতে লেখা, ২০১১ সালের এইদিনে বেগুনি আর সোনালি জার্সিতে সাকিব আল হাসানের অভিষেক হয়েছিল।
এদিকে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে মোট ৫১ ম্যাচ খেলেছিলেন সাকিব। এরমাঝে ব্যাট হাতে নেমেছিলেন ৩৮ বার। দুইবার ফিফটির সাহায্যে করেছিলেন ৫৪৫ রান। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ অপরাজিত ৬৬ রান। আর বল হাতে ২৭.৪০ গড়ে পেয়েছেন ৪৭ উইকেট। ২০১২ আইপিএলের ফাইনালে তার শেষ সময়ের ক্যামিও জয় এনে দিয়েছিল কলকাতাকে।
সবমিলিয়ে আইপিএলে ৭১ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব। ৫২ ম্যাচে ব্যাট করে সংগ্রহ করেছেন ৭৯৩ রান। আর প্রায় ২৫০ ওভার বল করে সংগ্রহ করেছেন ৬৩ উইকেট। বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের পক্ষে আইপিএলের মঞ্চে সবচেয়ে সফল ক্রিকেটারও সাকিবই।