এবার ২০৭ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একপ্রান্ত আগলে রেখে দুর্দান্ত শতক তুলে লড়াই করেন রোহিত শর্মা। তবে বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতার ফলে জয় পাওয়া হয়নি মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের। রোববার (১৪ এপ্রিল) পাথিরানার দারুণ বোলিংয়ে ২০ রানের জয় পেয়েছে ধোনিরা।
এই ম্যাচে খরুচে বোলিং করেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। ৪ ওভারে তিনি খরচা করেছেন ৫৫ রান, পেয়েছেন এক উইকেট। জবাব দিতে নেমে মুম্বাইকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন রোহিত শর্মা এবং ঈশান কিষাণ। উদ্বোধনী জুটিটা ভেঙেছে দলের ৭০ রানের মাথায়। ১৫ বলে ২৩ রান করে বিদায় নেন ঈশান।
তিনে নামা সূর্যকুমার যাদবকে আউট করার পেছনে ভূমিকা ছিলো ফিজের। মাথিশা পাথিরানার বলটাকে উড়িয়ে মারেন সূর্যকুমার। বাউন্ডারি লাইনের একদম কাছে দারুণভাবে ক্যাচ নেন মুস্তাফিজ। এরপর মূলত রোহিতের ব্যাটে চড়েই এগিয়েছে মুম্বাইয়ের ইনিংস।
মাঝে তিলক ভার্মা ২০ বলে ৩১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরে যান। ১৭তম ওভারে আবারও বোলিংয়ে ফেরেন মুস্তাফিজ। টিম ডেভিডের উইকেট নিলেও রান দিয়ে ফেলেন ১৯। পরের ওভারে বোলিংয়ে এসে ফিজ দেন ১৩ রান। ৪ ওভারে ৫৫ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়ে বোলিং শেষ করেন মুস্তাফিজ।
লড়াকু ব্যাটিংয়ে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েও দলকে জেতাতে পারেননি রোহিত শর্মা। নির্ধারিত ২০ ওভারের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৬ রানে থামে মুম্বাই। ২০ রানের জয় পায় মুস্তাফিজের চেন্নাই। এর আগে, টস জিতে চেন্নাইকে ব্যাট করতে দিয়ে ভালো শুরু পায় মুম্বাই।
দ্বিতীয় ওভারে জেরল্ড কোয়ের্তজি তুলে নেন আজিঙ্কা রাহানেকে। তবে অধিনায়ক ঋতুরাজ রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে পেয়ে যান ৫২ রানের জুটি। রাচিন ২১ করে ফিরলেও টেনে নেন ঋতুরাজ। শিভম দুবেকে পেয়ে আনেন ৯০ রানের আরেক জুটি। ৪০ বলে ৬৯ করে রতুরাজ ফিরলেও দুবে আবার তুলেন ঝড়। মাত্র ৩৮ বলে ৬৬ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
তবে চেন্নাইর রান দুইশো ছাড়ানোর নায়ক মাহেন্দ্র সিং ধোনি। হার্দিক পান্ডিয়ার করা শেষ ওভারে ক্রিজে এসে মাত্র ৫ বলে ৩ ছক্কায় ২০ যোগ করেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত তার ইনিংস হয়েছে ভাইটাল। চেন্নাই যে জিতেছে ওই ২০ রানেই।
এই ম্যাচে খরুচে বোলিং করেছেন মুস্তাফিজুর রহমান। ৪ ওভারে তিনি খরচা করেছেন ৫৫ রান, পেয়েছেন এক উইকেট। জবাব দিতে নেমে মুম্বাইকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন রোহিত শর্মা এবং ঈশান কিষাণ। উদ্বোধনী জুটিটা ভেঙেছে দলের ৭০ রানের মাথায়। ১৫ বলে ২৩ রান করে বিদায় নেন ঈশান।
তিনে নামা সূর্যকুমার যাদবকে আউট করার পেছনে ভূমিকা ছিলো ফিজের। মাথিশা পাথিরানার বলটাকে উড়িয়ে মারেন সূর্যকুমার। বাউন্ডারি লাইনের একদম কাছে দারুণভাবে ক্যাচ নেন মুস্তাফিজ। এরপর মূলত রোহিতের ব্যাটে চড়েই এগিয়েছে মুম্বাইয়ের ইনিংস।
মাঝে তিলক ভার্মা ২০ বলে ৩১ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলে সাজঘরে ফিরে যান। ১৭তম ওভারে আবারও বোলিংয়ে ফেরেন মুস্তাফিজ। টিম ডেভিডের উইকেট নিলেও রান দিয়ে ফেলেন ১৯। পরের ওভারে বোলিংয়ে এসে ফিজ দেন ১৩ রান। ৪ ওভারে ৫৫ রান দিয়ে ১ উইকেট নিয়ে বোলিং শেষ করেন মুস্তাফিজ।
লড়াকু ব্যাটিংয়ে অসাধারণ এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েও দলকে জেতাতে পারেননি রোহিত শর্মা। নির্ধারিত ২০ ওভারের খেলা শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৮৬ রানে থামে মুম্বাই। ২০ রানের জয় পায় মুস্তাফিজের চেন্নাই। এর আগে, টস জিতে চেন্নাইকে ব্যাট করতে দিয়ে ভালো শুরু পায় মুম্বাই।
দ্বিতীয় ওভারে জেরল্ড কোয়ের্তজি তুলে নেন আজিঙ্কা রাহানেকে। তবে অধিনায়ক ঋতুরাজ রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়ে পেয়ে যান ৫২ রানের জুটি। রাচিন ২১ করে ফিরলেও টেনে নেন ঋতুরাজ। শিভম দুবেকে পেয়ে আনেন ৯০ রানের আরেক জুটি। ৪০ বলে ৬৯ করে রতুরাজ ফিরলেও দুবে আবার তুলেন ঝড়। মাত্র ৩৮ বলে ৬৬ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
তবে চেন্নাইর রান দুইশো ছাড়ানোর নায়ক মাহেন্দ্র সিং ধোনি। হার্দিক পান্ডিয়ার করা শেষ ওভারে ক্রিজে এসে মাত্র ৫ বলে ৩ ছক্কায় ২০ যোগ করেন ভারতের সাবেক অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত তার ইনিংস হয়েছে ভাইটাল। চেন্নাই যে জিতেছে ওই ২০ রানেই।