দেশের আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খানের এবার ঈদ যেন অন্যরকম। মা-বাবাকে ছাড়া ঈদ অনেকটা কষ্টে কাটছে তার। ঈদের আমেজ শুরু হতেই বারবার ঘুরেফিরে সামনে আসছে মা-বাবার স্মৃতি। বাবার লুঙ্গির কোমরে গুঁজে রাখা টাকা থেকে সালামি দেয়া এবং মায়ের হাতের সেমাই খাওয়াসহ নানা স্মৃতি মনে পড়ছে এ অভিনেতার।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ অভিনেতা জানান―দুই বছর আগেও ঈদের দিনগুলো অপেক্ষার ছিল তার কাছে। শৈশব কাটিয়ে বড় হলেও ঈদের সালামির জন্য অপেক্ষা করতেন তিনি।
জায়েদ খান বলেন, লুঙ্গিতে গুঁজে ঈদ সালামি রেখে দিতেন বাবা। আমি কাছে গেলেই সেই টাকা বের করে দিতেন। বাবা সবসময় আমাকেই সালামি বেশি দিতেন। কখনো যদি দেখতাম মা আগেই বেশি সালামি দিয়েছেন, তাহলে বাবার কাছে বায়না ধরতাম। সবসময় বাবার কাছ থেকে বেশি নিতাম। এসব এখন মনে পড়তেই ভীষণ কষ্ট লাগছে।
তিনি বলেন, ঈদের দিন ঘুম থেকে উঠার পরই অভ্যাস ছিল মায়ের হাতের রান্না করা সেমাই, ফিরনি ও জর্দা খেতাম। মায়ের সঙ্গে অনেক ক্লোজ ছিলাম। মায়ের সঙ্গেই সবসময় ঈদ করা হতো। দেখা যে ঈদের সালামি নিয়ে তার সঙ্গে খুনসুটিও করতাম। দুই বছর হয় মা নেই। এখন দেখা যায় ঈদের সময় বাইরে খুব একটা যাওয়া হয় না। বাসাতেই থাকি। গতকাল বাইরে বের হয়েছিলাম। বড় ভাইয়ের বাসায় গেলাম। খুব বেশি বের হওয়া হয় না। ছোটদের সালামি দিতে হয়, আর বড়রা আমাকে দেন। এ জন্যই বের হতে চেয়েছিলাম।
এ অভিনেতা এবার ঈদেও আগের ঈদের মতো সালামি পেয়েছেন। বড় ভাই, বোন, দুলাভাই ও অন্যদের কাছ থেকে সালামি পান তিনি। তবে এবার ঈদে কত টাকা সালামি পেয়েছেন, সেটি জানাতে চাননি তিনি। বলেন, এটা তো বলা যাবে না। এছাড়া সালামির পরিমাণ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে কিনা, এমন প্রশ্ন করা হলে বলেন, তা তো হবেই। লাখ টাকার বেশি সালামি পেয়েছি।
এরপরই সালামি দেয়ার ব্যাপারে জায়েদ খান বলেন, আমার ভাতিজা-ভাতিজি, ভাগনে-ভাগনিসহ অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে। আবার কিছু ছোট ভাইও রয়েছে। তাদের সবাইকে সালামি দিতে হয়। লাখ টাকার মতোই আমাকে সালামি দিতে হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এবারের ঈদে ‘সোনার চর’ সিনেমা মুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর পর্দায় ফিরলেন জায়েদ খান। জাহিদ হোসেন পরিচালিত সিনেমাটিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। এতে জায়েদ খান ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন ওমর সানী, মৌসুমী, শহীদুজ্জামান সেলিম, স্নিগ্ধা, শবনম পারভীন প্রমুখ।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এ অভিনেতা জানান―দুই বছর আগেও ঈদের দিনগুলো অপেক্ষার ছিল তার কাছে। শৈশব কাটিয়ে বড় হলেও ঈদের সালামির জন্য অপেক্ষা করতেন তিনি।
জায়েদ খান বলেন, লুঙ্গিতে গুঁজে ঈদ সালামি রেখে দিতেন বাবা। আমি কাছে গেলেই সেই টাকা বের করে দিতেন। বাবা সবসময় আমাকেই সালামি বেশি দিতেন। কখনো যদি দেখতাম মা আগেই বেশি সালামি দিয়েছেন, তাহলে বাবার কাছে বায়না ধরতাম। সবসময় বাবার কাছ থেকে বেশি নিতাম। এসব এখন মনে পড়তেই ভীষণ কষ্ট লাগছে।
তিনি বলেন, ঈদের দিন ঘুম থেকে উঠার পরই অভ্যাস ছিল মায়ের হাতের রান্না করা সেমাই, ফিরনি ও জর্দা খেতাম। মায়ের সঙ্গে অনেক ক্লোজ ছিলাম। মায়ের সঙ্গেই সবসময় ঈদ করা হতো। দেখা যে ঈদের সালামি নিয়ে তার সঙ্গে খুনসুটিও করতাম। দুই বছর হয় মা নেই। এখন দেখা যায় ঈদের সময় বাইরে খুব একটা যাওয়া হয় না। বাসাতেই থাকি। গতকাল বাইরে বের হয়েছিলাম। বড় ভাইয়ের বাসায় গেলাম। খুব বেশি বের হওয়া হয় না। ছোটদের সালামি দিতে হয়, আর বড়রা আমাকে দেন। এ জন্যই বের হতে চেয়েছিলাম।
এ অভিনেতা এবার ঈদেও আগের ঈদের মতো সালামি পেয়েছেন। বড় ভাই, বোন, দুলাভাই ও অন্যদের কাছ থেকে সালামি পান তিনি। তবে এবার ঈদে কত টাকা সালামি পেয়েছেন, সেটি জানাতে চাননি তিনি। বলেন, এটা তো বলা যাবে না। এছাড়া সালামির পরিমাণ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যাবে কিনা, এমন প্রশ্ন করা হলে বলেন, তা তো হবেই। লাখ টাকার বেশি সালামি পেয়েছি।
এরপরই সালামি দেয়ার ব্যাপারে জায়েদ খান বলেন, আমার ভাতিজা-ভাতিজি, ভাগনে-ভাগনিসহ অনেক আত্মীয়-স্বজন আছে। আবার কিছু ছোট ভাইও রয়েছে। তাদের সবাইকে সালামি দিতে হয়। লাখ টাকার মতোই আমাকে সালামি দিতে হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এবারের ঈদে ‘সোনার চর’ সিনেমা মুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর পর্দায় ফিরলেন জায়েদ খান। জাহিদ হোসেন পরিচালিত সিনেমাটিতে মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটের গল্প তুলে ধরা হয়েছে। এতে জায়েদ খান ছাড়াও আরও অভিনয় করেছেন ওমর সানী, মৌসুমী, শহীদুজ্জামান সেলিম, স্নিগ্ধা, শবনম পারভীন প্রমুখ।