এবার পরিবারের সচ্ছলতা ফেরাতে কাজের ভিসায় মালয়েশিয়ায় এসে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি টিকটকে আসক্ত হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ কমিউনিটির নেতারা। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন টুরিস্ট স্পটের প্রবেশ পথে তাদের অশ্লীল ও বিকৃত অঙ্গভঙ্গির সঙ্গে উগ্র সংলাপের অসুস্থ প্রতিযোগিতায় ভিডিওভীতি সঞ্চার ঘটাচ্ছে স্থানীয়দের মধ্যে।
এদিকে লাইক, কমেন্টস, শেয়ার আর ভাইরাল হওয়ার নেশায় দেশটির আইনের তোয়াক্কা না করে কুয়ালালামপুরের পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের পানির ফোয়ারায় নেমে অশ্লীল ও বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করছেন অনেকে। এসব ভিডিও ধারণ করে তা ফলাওভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে এবং সেখানে পুলিশ ও ইমিগ্রেশন বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন স্থানীয়রা।
কমিউনিটি নেতারা বলছেন, অনেক বাংলাদেশি রয়েছেন যারা তাদের ইন্দোনেশিয়ান, ফিলিপিনো ও স্থানীয় মেয়ে বান্ধবীদের নিয়ে অবাধে রাস্তাঘাটে অশ্লীল ও বিকৃত অঙ্গভঙ্গির ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করছেন যা স্থানীয়দের বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
এদিকে প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, প্রযুক্তির যেকোনো উদ্ভাবনেরই ইতিবাচক দিক আছে। যতটুকু সম্ভব ভালো কাজে ব্যবহার করা হলে এবং ওই কাজ করতে গিয়ে নিজ কিংবা অন্যের ক্ষতি অথবা দেশের সম্মান ক্ষুণ্ন করা কিংবা সামাজিক অনাচার না হলে স্বাভাবিকভাবেই মেনে নেয়া যায়, কিন্তু টিকটক করতে গিয়ে বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
সাধারণ প্রবাসীরা বলছেন, আমাদেরকে একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না; আমরা প্রবাসে আসছি বাবা-মা, ভাই-বোন আর স্বজনদেরকে একটু সুখ স্বাচ্ছন্দ্য দেয়ার প্রত্যয় নিয়ে। আমরা প্রবাসীরা প্রতিকূল পরিবেশে সময় অতিবাহিত করি। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হবে। হয়তো এমন একদিন আসতে পারে পরগাছা হয়ে লালিত জীবন কাটাতে হবে। সেটা নিশ্চিয় ভালো দেখাবে না।
তারা আরও বলছেন, বর্তমান সময়কে মূল্য দিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয়ে প্রবাস জীবনকে অতিবাহিত করতে হবে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন কোনভাবেই নষ্ট না হয়, সে বিষয়ে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।
এদিকে লাইক, কমেন্টস, শেয়ার আর ভাইরাল হওয়ার নেশায় দেশটির আইনের তোয়াক্কা না করে কুয়ালালামপুরের পেট্রোনাস টুইন টাওয়ারের পানির ফোয়ারায় নেমে অশ্লীল ও বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করছেন অনেকে। এসব ভিডিও ধারণ করে তা ফলাওভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে এবং সেখানে পুলিশ ও ইমিগ্রেশন বিভাগের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন স্থানীয়রা।
কমিউনিটি নেতারা বলছেন, অনেক বাংলাদেশি রয়েছেন যারা তাদের ইন্দোনেশিয়ান, ফিলিপিনো ও স্থানীয় মেয়ে বান্ধবীদের নিয়ে অবাধে রাস্তাঘাটে অশ্লীল ও বিকৃত অঙ্গভঙ্গির ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করছেন যা স্থানীয়দের বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।
এদিকে প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, প্রযুক্তির যেকোনো উদ্ভাবনেরই ইতিবাচক দিক আছে। যতটুকু সম্ভব ভালো কাজে ব্যবহার করা হলে এবং ওই কাজ করতে গিয়ে নিজ কিংবা অন্যের ক্ষতি অথবা দেশের সম্মান ক্ষুণ্ন করা কিংবা সামাজিক অনাচার না হলে স্বাভাবিকভাবেই মেনে নেয়া যায়, কিন্তু টিকটক করতে গিয়ে বিকৃত মানসিকতার প্রকাশ করা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
সাধারণ প্রবাসীরা বলছেন, আমাদেরকে একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না; আমরা প্রবাসে আসছি বাবা-মা, ভাই-বোন আর স্বজনদেরকে একটু সুখ স্বাচ্ছন্দ্য দেয়ার প্রত্যয় নিয়ে। আমরা প্রবাসীরা প্রতিকূল পরিবেশে সময় অতিবাহিত করি। সময় থাকতে সময়ের মূল্য দিতে হবে। হয়তো এমন একদিন আসতে পারে পরগাছা হয়ে লালিত জীবন কাটাতে হবে। সেটা নিশ্চিয় ভালো দেখাবে না।
তারা আরও বলছেন, বর্তমান সময়কে মূল্য দিয়ে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয়ে প্রবাস জীবনকে অতিবাহিত করতে হবে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন কোনভাবেই নষ্ট না হয়, সে বিষয়ে যার যার অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে।