আজ সৌদি আরবের আকাশে শাওয়াল মাসের নতুন চাঁদ দেখা যায়নি। তাই আগামীকাল মঙ্গলবার ৩০ রোজা পালন শেষে পরের দিন বুধবার ঈদুল ফিতর উদযাপন করা হবে দেশটিতে। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে সবচেয়ে পবিত্র দুই মসজিদ কাবা এবং মসজিদে নববির রক্ষণাবেক্ষণ কর্তৃপক্ষের দাপ্তরিক ফেসবুক পেজ ইনসাইড দ্য হারামাইনে নিশ্চিত করা হয়েছে এই তথ্য।
আজ সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ১৩ মিনিটে দেওয়া এক পোস্টে ইনসাইড দ্য হারামাইনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আজ সৌদি আরবের কোথাও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই আগামী বুধবার ঈদুল ফিতর হবে।’
আজ সোমবার সৌদিতে চাঁদ দেখা না যাওয়ার অর্থ, দেশটিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে আগামী পরশুদিন বুধবার। সেই হিসেবে বাংলাদেশসহ ভারত ও পাকিস্তানে ঈদ হবে তার পরের দিন বৃহস্পতিবার।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থা আগেই জানিয়েছিল যে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত মিসরসহ সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে আগামীকাল ৯ এপ্রিল। সেই হিসেবে ১০ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার মুসলিমরা।
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুই ঈদের মধ্যে প্রথমটির নাম ঈদুল ফিতর। আরবি চান্দ্র বর্ষপঞ্জির ৯ম মাস রমজানে ১ মাস উপবাস এবং ধর্মীয় আচার পালন শেষে এই ঈদের মধ্যে দিয়ে ফের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রবেশ করেন মুসলিমরা। দশম মাস শাওয়ালের প্রথম চাঁদ উদয়ের পর থেকেই প্রকৃত অর্থে শুরু হয়ে যায় ঈদুল ফিতর উদযাপন।
আজ সোমবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ১৩ মিনিটে দেওয়া এক পোস্টে ইনসাইড দ্য হারামাইনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘আজ সৌদি আরবের কোথাও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। তাই আগামী বুধবার ঈদুল ফিতর হবে।’
আজ সোমবার সৌদিতে চাঁদ দেখা না যাওয়ার অর্থ, দেশটিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে আগামী পরশুদিন বুধবার। সেই হিসেবে বাংলাদেশসহ ভারত ও পাকিস্তানে ঈদ হবে তার পরের দিন বৃহস্পতিবার।
প্রসঙ্গত, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা সংস্থা আগেই জানিয়েছিল যে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, কুয়েত মিসরসহ সমগ্র মধ্যপ্রাচ্যে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাবে আগামীকাল ৯ এপ্রিল। সেই হিসেবে ১০ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপন করবেন মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার মুসলিমরা।
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দুই ঈদের মধ্যে প্রথমটির নাম ঈদুল ফিতর। আরবি চান্দ্র বর্ষপঞ্জির ৯ম মাস রমজানে ১ মাস উপবাস এবং ধর্মীয় আচার পালন শেষে এই ঈদের মধ্যে দিয়ে ফের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় প্রবেশ করেন মুসলিমরা। দশম মাস শাওয়ালের প্রথম চাঁদ উদয়ের পর থেকেই প্রকৃত অর্থে শুরু হয়ে যায় ঈদুল ফিতর উদযাপন।