এবার লাভার্ন বিসারের বয়স এখন ১০৫ বছর। তার বয়সের বেশিরভাগই এখন আর বেঁচে নেই। যারা বেঁচে আছেন, তাদের অনেকেই হয়ত চলাচলের শক্তি হারিয়েছেন। কিন্তু লাভার্ন বিসার রীতিমতো দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। শতবর্ষী এই মার্কিন নাগরিক আগামী সোমবার (৮ এপ্রিল) পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য জোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
তবে এটাই তার প্রথম সূর্যগ্রহণ দর্শন নয়। এবার দিয়ে ১৩ বার হবে। টেক্সাসের ফোর্ট ওর্থ এলাকার বাসিন্দা লাভার্ন জানান, জ্যোতির্বিদ্যায় তার আগ্রহ শুরু হয় হাইস্কুলে থাকতে, ১৯২০-এর দশকে। কিন্তু সূর্যগ্রহণ দেখা শুরু হয়েছে সেই শৈশবেই। লাভার্ন জানান, ১৯২০-এর দশকে তার শৈশবের অধিকাংশ সময় কেটেছে ওহাইও অঙ্গরাজ্যের ট্রয়ে বাবার কৃষিখামারে তারা দেখে দেখে।
তিনি বলেন, ‘বড় হতে হতে আমরা ওরিয়ন’স শিল্ড, বিগ ডিপারসহ সমস্ত নক্ষত্রপুঞ্জের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। ছোটবেলাতেই প্রথম মিল্কিওয়ে দেখার কথা জানান লাভার্ন। ১৯৬৩ সালে প্রথম পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখেন তিনি। সেই শুরু সূর্যগ্রহণ দেখা। লাভার্ন বলেন, ‘আপনি একবার দেখবেন, এরপর তা বারবার দেখতে চাইবেন এবং তা তা দেখার জন্য যা যা করার দরকার আপনি করতে থাকবেন।
এদিকে লাভার্ন পেশায় একজন প্রকৌশলী। ১৯৪২ সালে ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। এরপর তিনি টেক্সাসের ডালাসের সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। এরপর আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা ও প্রতিরক্ষা কোম্পানি জেনারেল ডাইনামিক্সে যোগ দেন।
লাভার্নের মতো তার স্ত্রী মেরিয়নও ভ্রমণ এবং সূর্যগ্রহন উপভোগ করতেন। এমনকি লাভার্ন যতবারই সূর্যগ্রহণ দেখতে গেছেন ততবারই তার স্ত্রী সাথে ছিল। কিন্তু গত বছর লাভার্নকে একা করে পরপারে পাড়ি জমান তিনি।
আগামী সোমবার বিরল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ববাসী। সূর্যগ্রহণের খবরে এরই মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবীজুড়ে। মহাজাগতিক এ দৃশ্য দেখতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকোতে দেখা যাবে এ সূর্যগ্রহণ। বিরল এই গ্রহণ দেখতে প্রস্তুত দেশগুলোর লাখ লাখ মানুষ।
তবে এটাই তার প্রথম সূর্যগ্রহণ দর্শন নয়। এবার দিয়ে ১৩ বার হবে। টেক্সাসের ফোর্ট ওর্থ এলাকার বাসিন্দা লাভার্ন জানান, জ্যোতির্বিদ্যায় তার আগ্রহ শুরু হয় হাইস্কুলে থাকতে, ১৯২০-এর দশকে। কিন্তু সূর্যগ্রহণ দেখা শুরু হয়েছে সেই শৈশবেই। লাভার্ন জানান, ১৯২০-এর দশকে তার শৈশবের অধিকাংশ সময় কেটেছে ওহাইও অঙ্গরাজ্যের ট্রয়ে বাবার কৃষিখামারে তারা দেখে দেখে।
তিনি বলেন, ‘বড় হতে হতে আমরা ওরিয়ন’স শিল্ড, বিগ ডিপারসহ সমস্ত নক্ষত্রপুঞ্জের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম। ছোটবেলাতেই প্রথম মিল্কিওয়ে দেখার কথা জানান লাভার্ন। ১৯৬৩ সালে প্রথম পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখেন তিনি। সেই শুরু সূর্যগ্রহণ দেখা। লাভার্ন বলেন, ‘আপনি একবার দেখবেন, এরপর তা বারবার দেখতে চাইবেন এবং তা তা দেখার জন্য যা যা করার দরকার আপনি করতে থাকবেন।
এদিকে লাভার্ন পেশায় একজন প্রকৌশলী। ১৯৪২ সালে ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। এরপর তিনি টেক্সাসের ডালাসের সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর। এরপর আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা ও প্রতিরক্ষা কোম্পানি জেনারেল ডাইনামিক্সে যোগ দেন।
লাভার্নের মতো তার স্ত্রী মেরিয়নও ভ্রমণ এবং সূর্যগ্রহন উপভোগ করতেন। এমনকি লাভার্ন যতবারই সূর্যগ্রহণ দেখতে গেছেন ততবারই তার স্ত্রী সাথে ছিল। কিন্তু গত বছর লাভার্নকে একা করে পরপারে পাড়ি জমান তিনি।
আগামী সোমবার বিরল পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণের সাক্ষী হতে যাচ্ছে বিশ্ববাসী। সূর্যগ্রহণের খবরে এরই মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে পৃথিবীজুড়ে। মহাজাগতিক এ দৃশ্য দেখতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকোতে দেখা যাবে এ সূর্যগ্রহণ। বিরল এই গ্রহণ দেখতে প্রস্তুত দেশগুলোর লাখ লাখ মানুষ।