এবার ফেনীর ফুলগাজীতে রাতের অন্ধকারে বাড়ির সামনের খড়ের গাদায় আগুন দিয়ে ফাতেমা (৪২) নামের এক প্রবাসীর স্ত্রীকে তুলে নিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় পার্শ্ববর্তী খেতের মাঝে ওই নারীকে ফেলে যায় তারা।
রোববার (৭ এপ্রিল) সকালে এ ঘটনায় ৬ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই গৃহবধূর স্বজনরা। এর আগে শুক্রবার (৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ওই উপজেলার জিএমহাট ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামে সৌদি প্রবাসী ফারুকের বাড়িতে এ অমানবিক ঘটনাটি ঘটে।
তাৎক্ষণিক ট্রিপল ৯৯৯- এ স্বজনরা ফোন দিলে পুলিশ এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাতেই তাকে পার্শ্ববর্তী একটি খেতের মাঝখান থেকে মারাত্মক রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। পরে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকদের পরামর্শে মুমূর্ষু অবস্থায় ওই নারীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে নির্যাতিতার স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, রাত ২টার দিকে ফাতেমা লাইলাতুল কদরের নামাজ পড়ছিল। এ সময় নাকে পোড়া গন্ধ পেয়ে তার মেয়েদের ডেকে নিয়ে ঘরের বাইরে গেলে দেখতে পায় খড়ের গাদায় আগুন জ্বলছে। তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে আগুন নেভাতে। এর ফাঁকে বাইরে ওঁৎ পেতে থাকা দুর্বৃত্তরা সকলের অগোচরে ফাতেমাকে তুলে নিয়ে যায়।
অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে দেখতে না পেয়ে ট্রিপল ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশকে জানায় স্বজনরা। খবর ঘটনাস্থলে এসে ঘণ্টাখানেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে পাশের ধানখেত থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফাতেমাকে উদ্ধার করে স্থানীয়দের সহায়তায় হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক মো. রায়হান উদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ফুলগাজী থেকে ফাতেমা নামে এক নারীকে মুমূর্ষু অবস্থায় আনা হয়েছিল। তার মাথায়, হাতে, পায়ে ও শরীরের বেশ কিছু স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে অবস্থার অবনতি দেখে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ফুলগাজী থানার ওসি মো. নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে এ ঘটনায় ঘটেছে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। এ ঘটনায় আমিনুর রহমান মজুমদার প্রকাশ খোকনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
রোববার (৭ এপ্রিল) সকালে এ ঘটনায় ৬ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন ওই গৃহবধূর স্বজনরা। এর আগে শুক্রবার (৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ওই উপজেলার জিএমহাট ইউনিয়নের নুরপুর গ্রামে সৌদি প্রবাসী ফারুকের বাড়িতে এ অমানবিক ঘটনাটি ঘটে।
তাৎক্ষণিক ট্রিপল ৯৯৯- এ স্বজনরা ফোন দিলে পুলিশ এসে স্থানীয়দের সহযোগিতায় রাতেই তাকে পার্শ্ববর্তী একটি খেতের মাঝখান থেকে মারাত্মক রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে। পরে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে অবস্থার অবনতি দেখে চিকিৎসকদের পরামর্শে মুমূর্ষু অবস্থায় ওই নারীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে নির্যাতিতার স্বজন ও স্থানীয়রা জানান, রাত ২টার দিকে ফাতেমা লাইলাতুল কদরের নামাজ পড়ছিল। এ সময় নাকে পোড়া গন্ধ পেয়ে তার মেয়েদের ডেকে নিয়ে ঘরের বাইরে গেলে দেখতে পায় খড়ের গাদায় আগুন জ্বলছে। তাদের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে আগুন নেভাতে। এর ফাঁকে বাইরে ওঁৎ পেতে থাকা দুর্বৃত্তরা সকলের অগোচরে ফাতেমাকে তুলে নিয়ে যায়।
অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে দেখতে না পেয়ে ট্রিপল ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশকে জানায় স্বজনরা। খবর ঘটনাস্থলে এসে ঘণ্টাখানেক খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে পাশের ধানখেত থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফাতেমাকে উদ্ধার করে স্থানীয়দের সহায়তায় হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।
ফেনী জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক মো. রায়হান উদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ফুলগাজী থেকে ফাতেমা নামে এক নারীকে মুমূর্ষু অবস্থায় আনা হয়েছিল। তার মাথায়, হাতে, পায়ে ও শরীরের বেশ কিছু স্থানে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে অবস্থার অবনতি দেখে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে ফুলগাজী থানার ওসি মো. নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে এ ঘটনায় ঘটেছে বলে ধারণা করা যাচ্ছে। এ ঘটনায় আমিনুর রহমান মজুমদার প্রকাশ খোকনসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।